শাবান মাসের রোজা কয়টি - শাবান মাসের রোজা রাখার নিয়ম

প্রিয় পাঠক শাবান মাসের রোজার ফজিলত সম্পর্কে হাদিসে এভাবে বর্ণিত হয়েছে, হজরত আনাস ইবনে মালিক (রা.) বর্ণনা করেন, একদা মহানবীকে (সা.) জিজ্ঞাসা করা হলো, হে আল্লাহর রাসুল! কোন রোজার ফজিলত বেশি? উত্তরে তিনি বললেন, ‘রমজান মাসের সম্মানার্থে শাবান মাসে কৃত রোজার ফজিলত বেশি, রমজান মাসে কৃত দানের ফজিলত বেশি।
শাবান মাসের রোজা কয়টি - শাবান মাসের রোজা রাখার নিয়ম
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, এটি এমন একটি মাস। যা রজব এবং রমজানের মতো গুরুত্বপূর্ণ দুটি মাসের মধ্যে পড়ে। আর অধিকাংশ মানুষ এ মাসটি সম্পর্কে গাফেল থাকে। অর্থাৎ উদাসীন থাকে। যার ফলে তারা ভালো আমল করে না। তারা ভাবে, রমজান তো আছেই

ভূমিকা

রমজানের প্রস্তুতি হিসেবে শাবান মাসের অনেক ফজিলত এবং বেশ কিছু করণীয়ও রয়েছে। হজরত আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন, ‘আল্লাহর রাসুল (সা.) শাবান মাসের তারিখ এতটাই মনে রাখতেন যতটা অন্য মাসের তারিখ মনে রাখতেন না। শাবানের ২৯ তারিখ চাঁদ দেখা গেলে পরের দিন রমজানের রোজা রাখতেন। আর সেই দিন আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকলে শাবান ৩০ দিন পূর্ণ করে রমজানের রোজা শুরু করতেন।’ (আবু দাউদ : ২৩২৭)

শাবান মাসে ইবাদতের গুরুত্ব

আল্লাহর ইবাদত ও ক্ষমা লাভের জন্য শাবান গুরুত্বপূর্ণ মাস। স্বয়ং রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর আমল ও নির্দেশনা দ্বারা তা প্রমাণিত। যেমন—

মধ্য শাবানের রাতে ক্ষমার ঘোষণা 
  • শাবান মাসে আছে আল্লাহর ক্ষমা লাভের বিশেষ সুযোগ। কেননা হাদিসে এসেছে, অর্ধশাবানের রাতে আল্লাহ মানুষকে ক্ষমা করেন।
  • আবু মুসা আশআরি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘আল্লাহ মধ্য শাবানের রাতে আত্মপ্রকাশ করেন (দয়ার প্রকাশ করেন) এবং মুশরিক ও হিংসুক ছাড়া তাঁর সৃষ্টির সবাইকে ক্ষমা করেন। ’ (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১৩৯০)
নবীজি (সা.)-এর তাগিদ 
  • মহানবী (সা.) শাবান মাসে রোজা রাখার ব্যাপারে বিশেষ গুরুত্বারোপ করেছেন। এমনকি তিনি এর প্রতিবিধানের নির্দেশ দিয়েছেন। ইমরান ইবনুল হুসাইন (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) এক ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসা করলেন, তুমি কি শাবানের শেষ দিকে রোজা রেখেছ? সে বলল, না।
  • তিনি বললেন, যখন তুমি রোজা রাখোনি, তখন (রমজানের শেষে) এক দিন বা দুই দিন রোজা রাখবে। (আবু দাউদ, হাদিস : ২৩২৮)
  • ফকিহ আলেমরা বলেন, এই হাদিস দ্বারা শাবান মাসের রোজার গুরুত্ব বোঝানো উদ্দেশ্য।
  • নবীজি (সা.)-এর আমল
  • শাবান মাসে মহানবী (সা.)-এর আমলগুলো হচ্ছে

উম্মতকে সতর্ক করা  
  • মহানবী (সা.) শাবান মাসে উম্মতকে সতর্ক করেছেন। যেন তারা এ মাসের ব্যাপারে উদাসীন না থাকে এবং সময়গুলো যথাযথভাবে কাজে লাগায়। আর নিজেকে মহিমান্বিত রোজার জন্য প্রস্তুত করে।
  • উসামা ইবনে জায়েদ (রা.) বলেন, আমি জিজ্ঞাসা করলাম, হে আল্লাহর রাসুল! আমি আপনাকে শাবান মাসে যে পরিমাণ রোজা রাখতে দেখি, বছরের অন্য কোনো মাসে সে পরিমাণ রোজা রাখতে দেখি না। তিনি বললেন, শাবান মাস রজব ও রমজানের মধ্যবর্তী এমন একটি মাস যে মাসের (গুরুত্ব সম্পর্কে) মানুষ খবর রাখে না, অথচ এ মাসে আমলনামাগুলো আল্লাহ তাআলার কাছে উত্তোলন করা হয়। তাই আমি পছন্দ করি যে আমার আমলনামা আল্লাহ তাআলার কাছে উত্তোলন করা হবে আমার রোজা পালনরত অবস্থায়।
  • (সুনানে নাসায়ি, হাদিস : ২৩৫৭)
বরকতের দোয়া করা 
  • শাবান মাসের আগের মাস তথা রজব মাস থেকে আল্লাহর বরকত ও রমজান লাভের দোয়া করতেন। আনাস বিন মালিক (রা.) বলেন, রজব মাস প্রবেশ করলে রাসুলুল্লাহ (সা.) দোয়া করতেন, ‘হে আল্লাহ! আমাদেরকে রজব ও শাবান মাসে বরকত দিন এবং আমাদেরকে রজমান মাসে পৌঁছে দিন। ’
  • (মিশকাতুল মাসাবিহ, হাদিস : ১৩৬৯)
হিসাব সংরক্ষণ করা 
  • মহানবী (সা.) অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে শাবান মাসের হিসাব সংরক্ষণ করতেন। আয়েশা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) শাবান মাসের হিসাব যতটা গুরুত্বসহ রাখতেন অন্য কোনো মাসের হিসাব ততটা গুরুত্ব দিয়ে রাখতেন না। অতঃপর তিনি রমজানের চাঁদ দেখেই রোজা রাখতেন। আর আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকলে তিনি শাবান মাস ৩০ দিন পূর্ণ করতেন। এরপর রোজা রাখতেন। (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ২৩২৫)
বেশি পরিমাণ রোজা রাখা 
  • মহানবী (সা.) রমজান মাসের পর শাবান মাসেই সবচেয়ে বেশি রোজা রাখতেন। আম্মাজান আয়েশা (রা.) বলেন, ‘আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে রমজান ছাড়া অন্য কোনো মাসে পুরো মাস রোজা রাখতে দেখিনি এবং শাবান মাসের চেয়ে বেশি রোজা কোনো মাসে রাখতে দেখিনি। ’
  • (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৮৬৮)
  • অন্য হাদিসে এসেছে, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) শাবান মাসের চেয়ে বেশি রোজা কোনো মাসে রাখতেন না এবং তিনি পুরো শাবান মাস রোজা রাখতেন। ’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৮৬৯)
ইবাদতের প্রিয় মাস 
  • রাসুলুল্লাহ (সা.) শাবান মাসে ইবাদত করতে অধিক পছন্দ করতেন, বিশেষ করে এই মাসে রোজা রাখা ছিল তাঁর প্রিয় আমল। আবদুল্লাহ ইবনে আবু কায়েস (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে মাসগুলোর মধ্যে শাবান মাসের রোজা পালন করা সর্বাধিক পছন্দনীয় ছিল, বরং তিনি শাবান মাসকে (রোজা পালনসহ) রমজানের সঙ্গে মিলিয়ে নিতেন। ’ (নাসায়ি, হাদিস : ২৩৫০)
  • ব্যাখ্যাকারীরা বলেন, রমজানের সঙ্গে মিলিয়ে নিতেন দ্বারা উদ্দেশ্য দোয়া, ইবাদত ও জিকিরের মাধ্যমে মিলিয়ে নেওয়া। অর্থাৎ উভয় মাসে অধিক ইবাদত করা।

শাবান মাসের রোজা কয়টি

শাবান মাসের রোজা কয়টি এটাই আজ আমাদের প্রথম প্রশ্ন। এর সহজ উত্তর হল ৩ টি। কিন্তু অবশ্যই ৩ টির বেশি রোজা করতে পারবেন। যত বেশি নফল এবাদাত করবেন তত বেশি সওয়াব পাবেন। এছাড়াও শাবান মাসের রোজা রাখার নিয়ম , শাবান মাসের রোজার নিয়ত, শাবান মাসে রোজা রাখার ফজিলত সম্পর্কে জানব।

শাবান মাসের রোজা রাখার নিয়ম

শাবান মাসের রোজা রাখার নিয়ম এর মধ্যে পড়ে শাবান মাসের রোজা কয়টি। মুমিন মুসলমানের উচিত, শাবান মাসজুড়ে সপ্তাহিক ও মাসিক সুন্নাতি আমল রোজা পালনের মাধ্যমে একসঙ্গে একাধিক সুন্নাতের ওপর আমল করা। রমজান পেতে বেশি বেশি দোয়া করা। যদি সুন্নাতি আমল হিসেবেও এ মাসে রোজা রাখতে চায় তবে তা হতে পারে ।

  • প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সুন্নাতের বাস্তবায়নের উপায়। সে হিসেবে ১০-১১ দিন রোজা রাখার সুবর্ণ সুযোগ রয়েছে। তাহলো-
  • সাপ্তাহিক রোজা : ৭ দিন
  • মার্চ : ১৭ (বৃহস্পতিবার), ২১ (সোমবার), ২৪ (বৃস্পতিবার)।
  • শাবান মাসের রোজা রাখার নিয়ম এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল শবে বরাতের মধ্যে রোজা রাখা। এছাড়াও শাবান মাসের প্রত্যেক বৃহস্পতি বা সোমবার আমরা রোজা রাখতে পারি।

শাবান মাসের রোজা কত তারিখে

আসলে শাবান মাসের রোজা কয়টি সেটা জানা থাকলে শাবান মাসের রোজা কত তারিখে তা সঠিকভাবে হিসাব করা যায়। যদিও প্রত্যেক চন্দ্র মাসে ৫,১৫,২০ তারিখে রোজা রাখা সুন্নৎ। ঠিক তেমন যদি জিজ্ঞাসা করা হয় শাবান মাসের কত তারিখে রোজা রাখা উচিত তাহলে বলা যায় যে আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত আছে যে, তিনি বলেন।

  • যখন শাবান মাসের অর্ধেক গত হবে তখন তোমরা আর রোযা রাখবে না।”[সুনানে আবু দাউদ (৩২৩৭), সুনানে তিরমিযি (৭৩৮), সুনানে ইবনে মাজাহ (১৬৫১) এবং আলবানী ‘সহিহুত তিরমিযি’ গ্রন্থে (৫৯০) হাদিসটিকে সহিহ বলেছেন]
  • এ হাদিসটি প্রমাণ করছে যে, শাবান মাসের অর্ধেক গত হওয়ার পর রোযা রাখা নিষিদ্ধ। অর্থাৎ ১৬ তারিখ থেকে।
  • কিন্তু অন্য কিছু হাদিসে এ দিনগুলোতেও রোযা রাখা জায়েয হওয়ার কথা এসেছে। যেমন:
  • আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূলুল্লাহ্‌ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “তোমরা রমযানের একদিন বা দুইদিন আগে রোযা রাখবে না। তবে কারো যদি রোযা থাকার অভ্যাস থেকে থাকে সে ব্যক্তি রোযা রাখতে পারে।”।[সহিহ বুখারী (১৯১৪) ও সহিহ মুসলিম (১০৮২)]
  1. এ হাদিস প্রমাণ করে যে, যে ব্যক্তির রোযা থাকার অভ্যাস রয়েছে সে ব্যক্তির জন্য অর্ধেক শাবানের পরেও রোযা রাখা জায়েয। যেমন যে ব্যক্তি প্রতি সোমবার ও বৃহষ্পতিবার রোযা থাকে। কিংবা যে ব্যক্তি নিয়মিত একদিন রোযা রাখে, একদিন রাখে না এ ধরণের।
  2. আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত হয়েছে যে, তিনি বলেন: রাসূলুল্লাহ্‌ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম গোটা শাবান মাস রোযা রাখতেন। গোটা শাবান মাসের কিয়দংশ ছাড়া গোটা মাস রোযা রাখতেন।[সহিহ বুখারী (১৯৭০) ও সহিহ মুসলিম (১১৫৬), ভাষ্য মুসলিমের]
  3. আসলে বোঝা যাচ্ছে যে শাবান মাসের রোজা কত তারিখে তা নিয়ে বাকবিতণ্ডা আছে। আমরা আল্লাহ তা আলাকে খুশী করার জন্য শুধু শাবান মাস না যেকোন সময় রোজা রাখতে পারি।
  4. তাহলে শাবান মাসের রোজা কয়টি বা শাবান মাসের রোজা রাখার নিয়ম সম্পরকে পরিষ্কার ধারণা পেলাম।

শাবান মাসের রোজার নিয়ত

'আল্লাহুম্মা বারিক লানা ফি শাবান ওয়া বাল্লিগনা রামাদান।' অর্থ : 'হে আল্লাহ! আপনি আমাদের জন্য শাবান মাসকে বরকতময় করুন এবং আমাদেরকে রমজান পর্যন্ত পৌঁছে দিন।' আমরা ভোরে সেহরি খেয়ে শাবান মাসের রোজার নিয়ত অবশ্যই করব। আমরা উপরের শাবান মাসের রোজার নিয়ত টি অবশ্যই মনোযোগ দিয়ে পড়ব এবং মনে রাখব। 

রোজা রাখলে অবশ্যই নিয়ত করতে হবে ঠিক তেমন রোজা রাখা বা নিয়ত করার পূর্বে শাবান মাসের রোজা কয়টি সেটা সম্পর্কে পরিষ্কার ধারনা থাকতে হবে। শাবান মাসের রোজা কয়টি বা শাবান মাসের রোজা রাখার নিয়ম সম্পর্কে আমাদের ধারনা ধিরে ধিরে পরিষ্কার হবে এ রচনা পড়ার মাধ্যমে।

শাবান মাসে রোজা রাখার ফজিলত

  1. শাবান মাসে রোজা রাখার ফজিলত সম্পর্কে আমরা ইতোমধ্যে আলোচনা করেছি।এখন আমরা আরো আলোচনা করব
  2. আল্লাহ তাআলার ইবাদাতসমূহের মধ্যে রোজা একমাত্র স্বতন্ত্র ইবাদাত। যার প্রতিদান স্বয়ং আল্লাহ রাব্বুল আলামিন। রমজানে রোজা রাখার পাশাপাশি রাসূল (সা.) সারাবছরই নফল রোজা রাখতেন। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি নফল রোজা পালন করতেন শাবান মাসে।
  3.  শাবান মাসের রোজা কয়টি তা তো আমরা ইতোমধ্যে জেনেছি।আবার শাবান মাসের রোজা রাখার নিয়ম ও আমরা জেনেছি।এখন জানব

শাবান মাসে রোজা রাখার ফজিলত

আমাদের এ ব্যস্ততম জীবনে যতটুকু ইবাদত-বন্দেগি করি তার বেশিরভাগই অন্যের দোষ বর্ণনা করে, অপরের জীবন কঠিন করার পেছনে, নানা ধরনের অনর্থক কাজে নষ্ট করে ফেলি না জেনেই। মানুষের এ সহজাত প্রবৃত্তির পুণরাবৃত্তির কারণে দয়াময় আল্লাহতায়ালার কাছে ক্ষমার উদ্দেশ্যে আমাদের কিছু অতিরিক্ত ইবাদত-বন্দেগি করা উচিত। যাকে আমরা নফল ইবাদত বলি।

নফল ইবাদতের মধ্যে রোজা অন্যতম। আল্লাহতায়ালার নৈকট্য অর্জনের জন্য, ফরজ-ওয়াজিব নয়- এমন রোজা পালনকেই নফল রোজা বলা হয়। নফল রোজার অনেক বড় ফজিলত ও সওয়াব রয়েছে।
হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত এক হাদিসে কুদসিতে এসেছে, তিনি বলেন, হজরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন ।

  1. আদম সন্তানের প্রতিটি আমলের সওয়াব দ্বিগুণ করে দেওয়া হয়। পুণ্যকর্মের সওয়াব দশগুণ থেকে সাতশ’ গুণ বাড়িয়ে দেওয়া হয়। আল্লাহতায়ালা বলেন, তবে রোজা ব্যতীত। কারণ রোজা আমার আর আমিই এর প্রতিদান দিই। -সহিহ বোখারি ও মুসলিম
  2. শাবান মাসে কয়টি রোজা রাখতে হয় তা আমরা বিভিন্নভাবে জেনেছি। এছাড়াও শাবান মাসের রোজা রাখার নিয়ম নিয়ে একটি স্পষ্ট ধারনা পেলাম।
  3. আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে শাবান মাসে বেশি বেশি নফল রোজা পালন করার তাওফিক দান করুন আমিন।

উপসংহার

আশা করছি শাবান মাসের রোজা কয়টি - শাবান মাসের রোজা রাখার নিয়ম ধারনা পেয়েছেন এই আর্টিকেলটিতে, এই আর্টিকেলটি পুরোটা পড়ে যদি আপনাদের সামান্যতম উপকারে আসে তাহলে আপনাদের পরিচিতি মানুষদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। আর এ ধরনের বা বিভিন্ন রকমের আর্টিকেল পড়তে আমাদের সাইডে ভিজিট করে দেখুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url