১৬টি সেরা স্টক ব্যবসার আইডিয়া - স্টক মালের ব্যবসা
প্রিয় পাঠক ব্যবসা করতে গেলে প্রথমেই সবার মাথায় আসে ঝুঁকির কথা। লসবিহীন বিজনেস নেই, এমনটাই ভাবেন বেশিরভাগ মানুষ। কিন্তু না, লসবিহীন বিজনেস আছে এবং এগুলো খুব লাভজনকও বটে! তো আসুন প্রিয় পাঠক, আজকে আমরা জানবো সেরা ১৬টি লসবিহীন বিজনেস আইডিয়া সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হয়েছে।
ভূমিকা
স্টক মালের ব্যবসা কি আপনারা হয়তো কমবেশি সকলেই জানেন আর এই কথাটা আপনাদের কাছে অনেক পরিচিতও।সাধারণত এই ব্যবসা পদ্ধতিতে মাল স্টক করে রাখা হয় এবং যখন মালের দাম ভালো পাওয়া যায় তখন সে মালগুলো বিক্রি করা হয়ে থাকে।
আরো পড়ুনঃ চাকুরি না ব্যবসা কোনটা ভালো
স্টক বা স্টক ব্যবসা কি
স্টক মানে হলো ভবিষ্যতের জন্য কোনো কিছু জমা করে রাখা, মজুদ করে রাখা। স্টক ব্যবসা হচ্ছে সিজনাল পণ্যগুলো সিজনের সময় কিনে অফ সিজনের জন্য সংরক্ষণ করা এবং বিক্রয় করা যাতে যাতে অফ সিজনে ভোক্তারা সেই পন্যটি পেতে পারে। এ ধরণের ব্যবসাকে অনেকে রাখি মালের ব্যবসাও বলে থাকে।
মৌসুমি পণ্য গুলো মৌসুমের সময় যোগান বেশি হওয়ার কারণে দাম খুব কম থাকে। অফ সিজনে পন্যের যোগান কম ও চাহিদা বেশি থাকার কারণে দাম কিছুটা বৃদ্ধি পায়। তাই এ ব্যবসায়ে লাভ অনেক ভাল থাকে।
তবে, স্টক ব্যবসা বা পন্যের মজুদ ব্যবসায় কোনভাবেই বাজারে সংকট তৈরি করার জন্য এবং দাম বৃদ্ধি করার জন্য মজুদ করা আইনগন ও ধর্মীয়ভাবে নিষেধ।
স্টক ব্যবসার জন্য প্রয়োজনীয় বিষয়
- প্রথমেই কোন পণ্য নিয়ে ব্যবসা করতে ইচ্ছুক তা ঠিক করতে হবে। পণ্য ক্রয় করার জন্য প্রয়োজনীয় মূলধন যোগাড় করতে হবে।
- স্টক ব্যবসা করার জন্য শুরুতেই পণ্য গুদামজাত করার জন্য একটি গুদাম দরকার। গুদামের জন্য ভালো স্থান বাছাই করতে হবে। মাল আনা নেয়ার জন্য প্রয়োজনীয় যানের ব্যবস্থা থাকা ভালো।
- স্টক ব্যবসা শুরু করার আগে অবশ্যই নিজের এলাকার পণ্যের চাহিদা সম্পর্কে জানা থাকা ভালো।
- স্টক ব্যবসার মাল প্রান্তিক উৎপাদনকারীর কাছ থেকে ক্রয় করতে হবে। তাহলে এ ব্যবসায় লাভ সম্ভব। এ জন্য কোন এলাকায় কোন পণ্য অধিক উৎপাদন হয় এবং কোনটির বাজারমূল্য অধিক সেসব বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। মোট কথা বাজার বিশ্লেষণ করতে হবে।
- মৌসুমের দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
- লাইসেন্স করতে হবে।
- কি কি পণ্য নিয়ে স্টক ব্যবসা শুরু করতে পারেন তা নিচে দেওয়া হলো
আলুর স্টক ব্যবসার আইডিয়া
- আলু হচ্ছে খুবই পরিচিত একটি খাদ্যপণ্য। ভাতের পর আলুর উপরই বেশি ঝোঁক থাকে মানুষের। তরকারিতে যেমন প্রায় প্রতিটি পণ্যে আলু থাকে তেমনি আলু দিয়ে তৈরি হয় বিভিন্ন মুখরোচক খাদ্য। আলুর তৈরি ফ্রেঞ্চ ফ্রাই সবসময়ই জনপ্রিয়। আর এখন দিন দিন আলুর চিপস জনপ্রিয়তা পাচ্ছে।
- সারা বছরই আলু চাহিদা থাকে। মৌসুমের সময় এই আলু ক্রয় করে তা গুদামজাত করে রাখলে পরবর্তীতে সারা বছর বিক্রি করে লাভ পেতে পারেন।
ধানের স্টক ব্যবসার আইডিয়া
- ধান বাংলাদেশের প্রধান খাদ্যশস্য। ভাত বাংলাদেশের প্রধান খাদ্য। কাজেই চালের চাহিদা প্রচুর। কাজেই ধান উৎপাদনের মৌসুমে প্রান্তিক চাষীদের কাছ থেকে অধিক পরিমানে ধান কিনে রাখলে মৌসুম শেষে বিক্রি করে ভালো আয় করা সম্ভব। এক মৌসুমের ফল যেমন অন্য মৌসুমে পাওয়া যায় তেমনি আপনি এক মৌসুমের খাদ্য শস্য আরেক মৌসুমে যোগান দিবেন।
- আবার চাল গুড়া করে চালের গুড়ি ও বিক্রি করতে পারেন। এদেশে শীতকালে পিঠার চাহিদা বেশি থাকে। পিঠা বানানোর একমাত্র প্রধান উপকরণ চালের গুড়ি। এই সময় আপনি আপনার গুদামে থাকা চালের গুড়া বিক্রি করে ভালো আয় করতে পারবেন।
পেঁয়াজ রসুনের স্টক ব্যবসা
- পেঁয়াজ রসুনের চাহিদা আমাদের দেশে সব সময়ই ব্যাপক। এই কারনে বাইরে থেকে এসব আমদানি করতে হয়। আবার অনেক সময় পেঁয়াজ রসুন ব্যবসায়ীরা এসব কিনে স্টক করে রাখে এবং বাজারে কৃত্তিম সংকট তৈরি করে। এসব কারণে ও দাম বৃদ্ধি পায়। আপনি চাষীদের কাছ থেকে কম মূল্যে এসব পণ্য ক্রয় করে পরে সংকট সময়ে বাজারে বিক্রি করতে পারেন।
সরিষার স্টক ব্যবসা
- সরিষা তেলবীজ শস্য। বর্তমানে সরিষার তেলের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। তাই সরিষার স্টক ব্যবসা হতে পারে লাভজনক ব্যবসা। সরিষার মৌসুমে আপনি চাষীদের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় পরিমান সরিষা কিনে রাখবেন। পরে বাজার বুঝে সরিষা দান বা সরিষার তেল বিক্রি করতে পারবেন।
ইট স্টক ব্যবসা
বাড়িঘর তৈরির প্রধান উপকরণ ইট, বালি, সিমেন্ট। যেকোন নির্মাণ কাজে ইট অতি প্রয়োজনীয়। কাজেই ইটের স্টক ব্যবসাও অধিক লাভজনক হতে পারে। আমাদের দেশে বর্ষা মৌসুমে ইটের ভাটাগুলো কাজ করতে পারেনা তাই তখন ইটের উৎপাদন হ্রাস পায়। শুকনা মৌসুমে আপনি বেশি পরিমাণে ইট ক্রয় করে রাখলে পরবর্তীতে তা বিক্রি করে লাভ করতে পারবেন।
গম /ভুট্টা/ যবের স্টক ব্যবসা
- গম থেকে তৈরি হয় আটা, ময়দা যার চাহিদা সারা বছরই থাকে। ভাতের পাশাপাশি রুটির চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। এছাড়া ভুট্টা বা যবের চাহিদাও ভালো।
- ভুট্টা থেকে তৈরি পপকর্ণ খুবই জনপ্রিয়। এখন অনেকেই গম বা যব দিয়ে তৈরি ছাতু খুব পছন্দ করে। বাজারমুল্য ও বাজার চাহিদা দেখে এসব পণ্য থেকে অন্য পণ্য রূপান্তর করতে হবে।
- গম, ভুট্টা বা যব সঠিকভাবে গুদামজাত করে রাখতে পারলে নষ্ট হবার সম্ভাবনা নেই।
বাদামের স্টক ব্যবসা
বাদাম সব সময়ই একটি উপাদেয় ও সুস্বাদু খাদ্য। বাদামের চাহিদা সারাবছরই থাকে। বাদাম বিভিন্ন খাদ্যে ব্যবহৃত হয় তাই খুবই জনপ্রিয়। চীনা বাদাম, কাজু বাদাম, কাঠ বাদাম. পেস্তা বাদাম সহ বিভিন্ন বাদাম গুদামজাত করে রাখা যায়। পরবর্তীতে সময় অনুযায়ী বাজারদর বুঝে বিক্রি করা যাবে।বাদামের মৌসুমে চাষীদের কাছ থেকে সাশ্রয়ী মূল্যে কিনে রেখে পরে মৌসুম শেষে বাড়তি লাভে বিক্রি করা যাবে।
স্টক লট ব্যবসা
স্টক লট ব্যবসা বলতে বুঝায় গার্মেন্টস পণ্যের ব্যবসা। বড় বড় কোম্পানি গুলো রপ্তানির উদ্দেশ্যে যেসব পণ্য তৈরি করে, কোনো কারণে সেগুলো যদি রপ্তানি না হয় তখন লোকাল মার্কেটে সেগুলা কম দামে বিক্রি করে দেয়। আপনি সেসব পণ্য পাইকারি দরে কিনে নিয়ে এসে পরে খুচরা মার্কেটে বিক্রি করতে পারেন।
আদা বা তেজপাতার স্টক ব্যবসা
মসলা জাতীয় দ্রব্যের চাহিদা আমাদের দেশে সবসময়। বাঙালি ভোজনরসিক মানুষ। খাবারে তেল, ঝাল, মসলা বেশি পছন্দ করে থাকে। তাই এসব মসলা জাতীয় পণ্য গুদামজাত করে রাখতে পারেন।
পাটের স্টক ব্যবসা
পাট বাংলাদেশের সোনালী আঁশ। কিন্তু সঠিক পরিকল্পনার অভাবে এই পণ্যটি দিন দিন লোপ পেয়ে যাচ্ছে। পাটকল গুলো পাটের পণ্য তৈরির জন্য পর্যাপ্ত পাট পায় না। কারণ অধিকাংশ সময় পাট ব্যবসায়ীরা পাট গুদামজাত করে রাখে আর মাত্রাতিরিক্ত মূল্য দাবি করে। এ সমস্যার জন্য পাটকল গুলো প্রয়োজনীয় পণ্য তৈরি করতে পারে না।
পাট মৌসুমে পাট চাষীদের থেকে সুলভ মূল্যে ক্রয়কৃত পাট পরবর্তীতে লাভে বিক্রি করতে পারেন। আর এখন পাটের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। পাট শুধু এখন আর বস্তাতেই সীমাবদ্ধ নেই। এর বিস্তৃতি ব্যাপক। কাজেই এটি হতে পারে অধিক লাভজনক ব্যবসা।
সিগারেটের স্টক ব্যবসা
- সিগারেটের স্টক ব্যবসা টি খুবই লাভজনক ব্যবসার মধ্যে ধরা হয়ে থাকে। এই ব্যবসার সবচেয়ে বড় অসুবিধা হলো আপনারা এই ব্যবসাটি নির্দিষ্ট একটি সময়ে করতে পারবেন।
- তবে নির্দিষ্ট সময়ে এই ব্যবসাটি করার মাধ্যমে এখান থেকে ভালো মুনাফা লাভ করা সম্ভব। প্রত্যেক দেশেই বাজেট পাস হয়ে থাকে কিছু বছর পর পর।
- তাই আপনারা চাইলে এই বাজেট পাস হওয়ার কিছুদিন আগে অধিক পরিমাণে সিগারেট কিনে সেগুলো স্ট্ক করে থাকতে পারেন। পরে বাজেট পাস হয়ে গেলে দেখবেন সিগারেটের দাম অনেক বেড়ে গিয়েছে।
- তখন আপনার স্টক করা সেকেন্ড গুলি আপনি বাজারে ছাড়তে পারেন এবং এই পদ্ধতিতে ভালো টাকা আয় করে নিতে পারেন। বর্তমান সময়ে ক্ষনিকের লাভজনক ব্যবসা হিসেবে এটি কে প্রাধান্য দেওয়া হয়ে থাকে।
ডালের স্টক ব্যবসা
বাঙালি ডালভাত পেলে আর কিছু বোঝেনা। ডাল হচ্ছে উদ্ভিজ প্রোটিনের খুবই ভালো উৎস। আমাদের মধ্যে এমন অনেক লোক রয়েছে যারা খাবারে ডাল হলে ঠিক ভাবে খেতে পারে না।
আর এই কারনেই বাংলায় ডালের চাহিদা রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। আমাদের দেশে প্রতিবছর বিভিন্ন ধরনের ডাল চাষ করা হয়ে থাকে।
আর ডাল চাষের কিছু সিজন রয়েছে যে সময় গুলোতে কৃষকরা বিভিন্ন ধরনের ডাল চাষ করে থাকে। তাই আপনি চাইলে এই সুযোগটাকে কাজে লাগিয়ে কৃষকদের কাছ থেকে কম দামে ডাল সংগ্রহ করে নিয়ে এসে গুদামজাতকরন করতে পারেন।তারপরে ডালের বাজার যখন খুব বেশি থাকবে তখন আপনার সংগ্রহ করা ডাল আপনি বাজারজাতকরণ করতে পারেন।
সঠিকভাবে যদি এই ব্যবসাটি করতে পারেন তাহলে এর মাধ্যমে ভাল টাকা আয় করা সম্ভব এতে কোন সন্দেহ নাই।
মসলার স্টক ব্যবসা
বাঙালি প্রাচীনকাল থেকেই মসলা প্রিয়। রান্নায় ঠিকঠাকমতো মসলা দেওয়া না হলে রান্না যেন পরিপূর্ণ হয় না। তাই আপনি চাইলে যে সব মসলার প্রচুর পরিমাণে চাহিদা রয়েছে সেইসব মসলা কিনে স্টক করে রাখতে পারেন।কোন সময় যদি দেখেন সেই মসলাগুলো দাম বাজারে অনেক বেড়ে গিয়েছে তখন আপনি স্টকে থাকা মসলাগুলো বাজারে ছাড়বেন।
আপনি সঠিকভাবে যদি কাজটি করতে পারেন তাহলে এই ব্যবসার মাধ্যমে অনায়াসেই আপনি ভালো টাকা লাভ করতে পারবেন এ নিয়ে কোনো ধরনের সন্দেহ নেই।
মধুর স্টক ব্যবসা
বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়াতে একটু ঘুরপাক করলেই দেখা যায় কত ব্যবসায়ীরা মধুর ব্যবসা করছে। শীতকালে মধুর চাহিদা ৩-৪ গুণ বৃদ্ধি পায়। তাই গরমকালে যখন মধুর চাহিদা কম থাকে তখন মধু সংরক্ষণ করে রাখলে, শীতকালে আপনার লভ্যাংশ যুক্ত করে সেই মধুর ব্যাপক ব্যবসা করতে পারবেন।
অন্যদিকে, মধু খুব সহজেই সংরক্ষণ করে রাখা যায়।
কারণ এটি পচনশীল খাদ্যদ্রব্য নয়। আবার বর্তমানে অনেকেই তাদের চাষকৃত মধু বিক্রি করে থাকে। কিন্তু প্রাকৃতিকভাবে সংগ্রহ করা মধু তুলনামূলকভাবে কম পাওয়া যায় এবং সেগুলোর চাহিদাও অনেক বেশি হয়।
ডিম এর স্টক ব্যবসা
- পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বাংলাদেশের মানুষের প্রতিদিনের ডিমের চাহিদা প্রায় ৪ কোটি ৫০ লাখ পিস বা তারও বেশি। সেই হিসেবে প্রতি মিনিটেই প্রায় ৩১ হাজারেরও বেশি ডিম প্রয়োজন।
- অত্যন্ত চাহিদা সম্পন্ন হওয়ায় ডিমের বাজারদর প্রতিনিয়তই বৃদ্ধি পাচ্ছে। আপনার কাছে যদি মধ্যম পরিমানে মূলধন থাকে, তাহলে ডিম সংরক্ষণের জন্য একটি উপযুক্ত গুদামঘর তৈরি করে বিভিন্ন খামারিদের কাছ থেকে ডিম সংগ্রহ করে ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
- খেয়াল রাখবেন, ডিম অত্যন্ত স্পর্শকাতর একটি খাদ্য উপাদান। তাই এটি সূক্ষ্মতার সাথে পরিবহন করতে হয় এবং হালকা ঠান্ডা তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করতে হবে। তবুও সংরক্ষণের কিছুদিনের মধ্যেই স্বল্প লাভেই বিক্রি করে দিতে পারেন। ডিমের ক্ষেত্রে ১০-১২% পর্যন্ত লাভের হার পাওয়া সম্ভব।
জামা কাপড়ের স্টক ব্যবসা
স্টক ব্যবসার কথা বললে জামা কাপড়ের স্টক মালের ব্যবসা অন্তর্ভুক্ত করতেই হয়। সাধারণত শীতকালের জামাকাপড় গরমকালে এবং গরমকালের জামাকাপড় শীতকালে তেমন ব্যবহার করা হয় না।আপনার আশেপাশের মার্কেটগুলোতে দোকানিরা যখন শীতকালের জন্য দোকানে জামাকাপড় উত্তোলন করে, তখন সকল জামা কাপড় বিক্রি হয় না।
এ সময় দোকানদারেরও সেই জামাকাপড় বিক্রি করে মূলধন সংগ্রহ করে আবার গরমের জামাকাপড় দোকানে উঠাতে হয়।এসময় অনেক ব্যবসায়ীরা শীতের পোশাক প্রায় অর্ধেক দামেও বিক্রি করে দেয়। এমতাবস্থায়, আপনি যদি সেই পোশাকগুলো কিনে পরবর্তী বছরের শীতকালে বিক্রি করেন, তাহলে লাভবান হতে পারবেন একইভাবে গরমকালের জামাকাপড়ের ।
ক্ষেত্রেও বিষয়টি প্রযোজ্য তাছাড়া বিভিন্ন কোম্পানির স্টক লট পণ্য নিয়েও এভাবে ব্যবসা করা যায়।এক্ষেত্রে আপনার কাছে শুধু জামাকাপড় গুলো কিনে রাখার মূলধন এবং সঠিকভাবে সংরক্ষণের উপযুক্ত স্থান থাকলেই ব্যবসাটি শুরু করতে পারবেন। তবে খেয়াল রাখবেন, পণ্যের কোয়ালিটি এবং বাজার চাহিদা না বুঝে ক্রয় করলে, পরবর্তী বছরে তার চাহিদা নাও থাকতে পারে।
উপসংহার
আশা করছি ১৬টি সেরা স্টক ব্যবসার আইডিয়া - স্টক মালের ব্যবসা ধারনা পেয়েছেন এই আর্টিকেলটিতে, এই আর্টিকেলটি পুরোটা পড়ে যদি আপনাদের সামান্যতম উপকারে আসে তাহলে আপনাদের পরিচিতি মানুষদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। আর এ ধরনের বা বিভিন্ন রকমের আর্টিকেল পড়তে আমাদের সাইডে ভিজিট করে দেখুন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url