শরীরের ফাটা দাগ দূর করার উপায়
প্রিয় পাঠক শরীরের ফাটা দাগ বা স্ট্রেচ মার্ক ত্বকের সৌন্দর্য অনেকটাই কমিয়ে দেয়। এই দাগ একবার পড়লে সহজে দূর হয় না। অনেকেই এই দাগ দূর করতে বিভিন্ন ধরনের তেল বা ক্রিম ব্যবহার করেন। তাতেও কাজ হয় না। আসলে শরীরের ওজন বেড়ে যাওয়ার কারণে হাতে, পেটে, বুকে, কোমরে ও উরুতে স্ট্রেচ মার্ক দেখা দিতে পারে। এছাড়া গর্ভাবস্থায় নারীদের শরীরে স্ট্রেচ মার্ক পড়ে।
ভূমিকা
বাড়তি ওজনের কারণে শরীরে স্ট্রেচ বা ফাটা দাগ দেখা যায়। শরীরের আয়তন যখন বেড়ে যায়, ত্বক তখন স্ট্রেচ করে বাড়তি আয়তনকে ঢাকতে। ফলে তৈরি হয় এই দাগ। আবার গর্ভধারণ পরবর্তী সময়ে নারীদের তলপেটে চামড়ার টানজনিত কারণে এই ধরনের দাগ হয়ে থাকে। শারীরিক ধকল এবং শরীরে পানি ঘাটতির কারণেও হতে পারে এ ধরনের সমস্যা শরীরের ফাটা দাগ দূর করার উপায়এ বিষয়ে নিচে আলোচনা করা হয়েছে।
পদ্মাটাইমস ডেস্ক
- শরীরের ফাটা দাগ বা স্ট্রেচ মার্ক মোটেও সুন্দর কিছু নয়। এটি আপনার বাহ্যিক সৌন্দর্য অনেকটাই নষ্ট করে দিতে পারে। একবার সৃষ্ট হলে এই নাছোড়বান্দা দাগ দূর করা মুশকিল হয়ে যায়। এই সমস্যা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় নারীদের ক্ষেত্রে সন্তান হওয়ার পর। সন্তান গর্ভে এলে পেট বড় হতে থাকে। এরপর সন্তান ভূমিষ্ঠের পর পেট আবার আগের অবস্থায় ফিরে আসে। কিন্তু ফাটা দাগগুলো যেতে চায় না।
- নারী ছাড়াও পুরুষেরও হতে পারে এই সমস্যা। যাদের ওজন আগে বেশি ছিল কিন্তু এখন তা কমিয়ে সুন্দর ফিটনেস পেয়েছেন, তাদের ক্ষেত্রেও দেখা দিতে পারে স্ট্রেচ মার্ক। মেদ ঝরে গেলেও তাই দুশ্চিন্তা হিসেবে এই সমস্যা থেকে যায়। অনেকে অনেক ধরনের ওষুধ বা মলম ব্যবহার করেও তেমন ফল পান না। এক্ষেত্রে সহায়ক হতে পারে ঘরোয়া কিছু উপায়। চলুন জেনে নেওয়া যাক-
আমন্ড অয়েল ব্যবহার
- আমাদের ত্বক থেকে দাগ-ছোপ দূর করতে বেশ সাহায্য করে আমন্ড অয়েল। অনেকেই ত্বক ও চুলের যত্নে এই তেল ব্যবহার করে থাকেন। নিয়মিত এর ব্যবহারে সুফল পাওয়া যায়। ত্বক থেকে স্ট্রেচ মার্ক দূর করতে চাইলে শরীরে ব্যবহার করা যায় এমন যেকোনো উপাদানের সঙ্গে আমন্ড অয়েল মিশিয়ে নিন। এরপর সেই মিশ্রণ স্ট্রেচ মার্কের উপর লাগিয়ে নিন। এভাবে রেখে দিন কয়েক মিনিট। তারপর ধুয়ে নিন। এতে দূর হবে স্ট্রেচ মার্ক।
লেবুর রস ও বেকিং সোডা
- ত্বক থেকে ফাটা দাগ দূর করতে সাহায্য করবে লেবুর রস ও বেকিং সোডা। সমপরিমাণ লেবুর রস ও বেকিং সোডা একসঙ্গে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন। এরপর যেখানে ফাটা দাগ আছে সেখানে ব্যবহার করুন এই পেস্ট। কিছুক্ষণ রেখে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। এরপর সেখানে ব্যবহার করুন ময়েশ্চারাইজার। এতে উপকার পাবেন।
আপেল সাইডার ভিনেগার ব্যবহার
- আপেল সাইডার ভিনেগার শুধু আপনাকে শরীরের ভেতর থেকেই উপকার করে না, এটি শরীরের বাইরে থেকেও উপকার করে। ত্বকের ফাটা দাগ বা স্ট্রেচ মার্ক দূর করার জন্য এটি বেশ কার্যকরী। সেজন্য প্রথমে একটি বোতলে আপেল সাইডার ভিনেগার ভরে নিন। এরপর প্রতিদিন নিয়ম করে ফাটা দাগের উপরে স্প্রে করুন। এটি ঘুমাতে যাওয়ার আগে করতে পারলে সবচেয়ে ভালো। এরপর সকালে উঠে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে নিয়মিত ব্যবহার করলেই উপকার পাবেন।
হলুদের ব্যবহার
- ত্বক ভালো রাখতে হলুদের কার্যকারিতা অল্প হলেও জানেন নিশ্চয়ই! এটি আমাদের শরীরের ফাটা দাগ দূর করতেও সমান কার্যকরী। সেজন্য টক দই ও হলুদ একসঙ্গে মিশিয়ে স্ট্রেচ মার্কের উপর ব্যবহার করতে হবে। এতে উপকার পাবেন। এভাবে প্রতিদিন ব্যবহার করতে হবে এবং শুকিয়ে গেলে হালকা গরম পানিতে ধুয়ে ফেলতে হবে। এরপর সেখানে ব্যবহার করতে হবে ময়েশ্চারাইজার। এতে দূর হবে স্ট্রেচ মার্ক।
জোজোবা অয়েল
- আপনার শরীরের ফাটা দাগ দূর করার জন্য কার্যকরী একটি তেল হলো জোজোবা অয়েল। এটি নিয়মিত ব্যবহার করুন। প্রতিদিন এই তেলের ব্যবহারে ত্বক থাকবে নরম, সেখানে নতুন কোষও তৈরি হবে। এতে দূর হবে স্ট্রেচ মার্ক বা ফাটা দাগ।
শরীরের ফাটা দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায়
- প্রতিদিন নারকেল তেল বা অলিভ অয়েলের সঙ্গে আমন্ড অয়েল মিশিয়ে নিন। এরপর সেই মিশ্রণ ফাটা দাগ উপর লাগিয়ে ফেলুন। কয়েক মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
- লেবুর রসের সঙ্গে বেকিং সোডা মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এরপর ফাট দাগের উপর ব্যবহার করুন ওই মিশ্রণ। উষ্ণ পানি দিয়ে ধুয়ে মশ্চারাইজার লাগান।
- ফাটা দাগ দূর করতে লেবুর রসও ব্যবহার করতে পারেন। প্রতিদিন ফাটা দাগের উপর লেবুর রস মেখে নিন। এরপর ১০ মিনিট রেখে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে মশ্চারাইজার লাগান।
- একটি বোতলে অ্যাপেল সিডার ভিনিগার ভরে নিন। এরপর প্রতিদিন ফাটা দাগের উপর সেটা স্প্রে করুন। ঘুমাতে যাওয়ার আগে প্রতিদিন নিয়ম করে ব্যবহার করুন অ্যাপেল সিডার ভিনিগার। এরপর সকালে তা ধুয়ে ফেলুন।
- ফাটা দাগ নির্মূল করতে হলুদও বেশ উপকারী। দই এর সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে যদি ফাটা দাগের উপর ব্যবহার করতে পারেন, তাহলে উপকার পাবেন। প্রতিদিন ওই মিশ্রণ ফাটা দাগের উপর লাগাতে হবে এবং ধুয়ে ফেলতে হবে হালকা গরম পানি দিয়ে। এরপর সেখানে মশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে।
- অ্যালোভেরা জেল দাগ তোলার জন্য ভীষণ উপকারী। অ্যালোভেরা জেল ফাটা জায়গায় কিছু সময় ম্যাসাজ করে শুকাতে দিন। এভাবে প্রতিদিন দু’বার ব্যবহার করলে দাগ উঠে যাবে।তবে শরীরের ফাটা দাগ দূর করতে ম্যাসাজ করার পাশাপাশি যথেষ্ট পরিমাণে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। যেমন- মাছ, মাংস, ডিমের সাদা অংশ, দই, বাদাম ও সূর্যমুখী তেলের বীজ। খেয়াল রাখতে হবে শরীরে যাতে কোনোভাবেই পানি ও প্রোটিনের ঘাটতি না হয়।
শরীরের ফাটা দাগ দূর করার ক্রিমের নাম
- তবে দাগ নির্মূলে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য – Mesotech Reoil Skin Nutrition. এছাড়াও, বায়োজিনে আছে Scarsilc Advanced Silicone Gel for Scars এবং Dermedic Melumin Depigmenting Anti Dark Spot Night Cream স্ট্রেচ মার্ক দূর করতে দারুণ কার্যকরী।
স্ট্রেচ মার্ক হওয়ার কারণ
গর্ভকালীন সময়ে একজন মায়ের ওজন বৃদ্ধি পায়। একেকজন নারীর ক্ষেত্রে এই বৃদ্ধির পরিমাণ একেক রকম হতে পারে। স্বাভাবিকের তুলনায় ওজন বেশি বেড়ে গেলে আপনার শরীর তাড়াতাড়ি প্রসারিত হয়। তবে এই প্রসারণের সাথে তাল মিলিয়ে আপনার চামড়া বা ত্বক প্রসারিত হতে পারে না। ফলে ত্বকের মাঝের স্তরটিতে অতিরিক্ত টান পড়ে এবং এটি ফেটে যায়।
গর্ভাবস্থায় হরমোনের পরিবর্তন স্ট্রেচ মার্ক হওয়ার আরেকটি কারণ হতে পারে। এই পরিবর্তনের ফলে অনেকসময় আপনার ত্বকের কোলাজেন তন্তু দুর্বল হয়ে যায়।কোলাজেন তন্তু হলো ত্বকের একটি উপাদান যা চামড়া বা ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা রক্ষা করে, অর্থাৎ একটা নির্দিষ্ট সীমা পর্যন্ত চামড়া প্রসারিত হওয়ার পর পুনরায় তাকে পূর্বের অবস্থায় ফেরত আসতে সহায়তা করে।
কিন্তু কোলাজেন তন্তু দুর্বল হয়ে গেলে তার এই ক্ষমতা কমে আসে, ফলে গর্ভাবস্থায় শরীর যখন প্রসারিত হতে শুরু করে এই তন্তু সহজেই ভেঙে যায় এবং স্ট্রেচ মার্ক বা ফাটা দাগ তৈরি হয়। তবে এই কারণটি নিয়ে বিশেষজ্ঞদের মধ্যে এখনো মতানৈক্য আছে।এ ছাড়া যাদের পরিবারে গর্ভবতী নারীদের মধ্যে স্ট্রেচ মার্ক কমন অথবা যাদের গর্ভে যমজ বাচ্চা আছে।
কিংবা যাদের গর্ভকালে ‘পলিহাইড্রামনিওস’ এর সমস্যা দেখা দেয় তাদের গায়ে স্ট্রেচ মার্ক দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা বেশি। পলিহাইড্রামনিওস হলে গর্ভের শিশুর চারদিকে অতিরিক্ত তরল বা অ্যামনিওটিক ফ্লুইড জমে যায়।
প্রতিরোধের উপায়
স্ট্রেচ মার্ক পুরোপুরি প্রতিরোধযোগ্য নয়। তবে কিছু সহজ নিয়ম মেনে চলে গর্ভাবস্থায় চামড়ায় অতিরিক্ত স্ট্রেচ মার্ক বা ফাটা দাগ পড়ার সম্ভাবনা কমানো যেতে পারে। যেমনএক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো উপায় হলো ত্বকের নমনীয়তা বজায় রাখা। নমনীয়তা বজায় রাখতে ও ত্বককে মজবুত করতে কোলাজেন তন্তুর উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে।
এর জন্য কোলাজেন সমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খেতে হবে। যেমন: মাংস, মাছ, সবুজ শাকসবজি, আমড়া, পেয়ারা, কমলা। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফলমূল আমাদের শরীরে কোলাজেন তৈরিতে ভূমিকা রাখে।ত্বক শুষ্ক থাকলে ফাটার প্রবণতা বেশি থাকে। তাই ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে নিয়মিত ময়েশ্চারাইজার বা লোশন ব্যবহারের বিকল্প নেই।
ক্রিমের পরিবর্তে অলিভ ওয়েল-ও ব্যবহার করা যাবে। সাধারণত শরীরের যেসকল অংশে চামড়া প্রসারিত হওয়ার কারণে ফাটা দাগ দেখা দেয় সেসব জায়গায় নিয়মিত লোশন বা তেল মালিশ করতে পারেন।পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করার অভ্যাস করতে হবে। পর্যাপ্ত পানি পান করলে ত্বক সতেজ থাকে। একজন সুস্থ-স্বাভাবিক গর্ভবতী নারীর প্রতিদিন গড়ে ২–৩ লিটার পানি পান করা প্রয়োজন।
কাপ কিংবা গ্লাসের হিসাবে আপনাকে সারাদিনে মোট ৮–১২ গ্লাস পানি পান করতে হবে। তবে এই বিষয়ে কখনো যদি ডাক্তার কোনো বিশেষ পরামর্শ দিয়ে থাকেন তাহলে সেটিই অনুসরণ করবেন।নিয়মিত ব্যায়াম করলে শরীরের রক্ত সরবরাহ ব্যবস্থা ভালো হয়, যা ত্বকের সুস্থতা নিশ্চিত করে। তাই গর্ভাবস্থায় নিয়মিত ব্যায়াম করার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
স্ট্রেচ মার্ক প্রতিরোধের আরেকটি উপায় হচ্ছে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা। তবে এক্ষেত্রে কোনোভাবেই কম খেয়ে ওজন কম রাখার চেষ্টা করা যাবে না। বরং স্বাস্থ্যকর ডায়েট অনুসরণ করতে হবে। প্রয়োজনে একজন চিকিৎসক অথবা পুষ্টিবিদের পরামর্শ নিন।
স্ট্রেচ মার্ক দূর করার ক্রিম
স্ট্রেচ মার্কস ক্রিম, লোশন, জেল
- যখন থেকে ত্বকে স্ট্রেচ মার্কস বা ফাটা দাগ এর উপস্থিতি দেখা দিতে শুরু করে তখন থেকেই যদি ঠিকঠাকভাবে ক্রিম/লোশন/জেল (যেটা আপনার ত্বকের জন্য উপযোগী) ব্যবহার করা শুরু করেন, তাহলে ব্যবহারের কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই দাগ কিছুটা কমে যেতে শুরু করবে। তবে অবশ্যই নির্দেশনা অনুযায়ী এবং সময় নিয়ে জেন্টলি ম্যাসাজ করতে হবে।
হায়ালুরোনিক অ্যাসিড
- স্কিনকেয়ার রুটিনে এই উপাদানটি কিন্তু দারুণ কার্যকরী! ফেইসে বা নেক এরিয়াতে আর্লি স্ট্রেচ মার্কসের ক্ষেত্রে যদি অ্যাপ্লাই করা যায় তাহলে হায়ালুরোনিক অ্যাসিড বেশ ভালো কাজে দেয় এবং দাগ অনেকটাই কম চোখে পড়ে।
ট্রেটিনোইন (Tretinoin)
- এটি একটি রেটিনয়েড, আর্লি স্টেজ থেকে অ্যাপ্লাই করলে স্ট্রেচ মার্কস প্রিভেন্ট করা যায়। একটি গবেষণা থেকে দেখা যায়, যারা প্রায় ২৪ সপ্তাহ ধরে প্রতিদিন রাতে একবার করে ট্রেটিনোইন ব্যবহার করেছে তারা দাগ কমানোর ক্ষেত্রে বেশ ভালো ফলাফল পেয়েছে।
অলিভ অয়েল ও আরগান অয়েল
- বেবি ডেলিভারির পরে পেট, তলপেট, ব্রেস্ট এরিয়ার স্টেচ মার্কস দূর করতে অলিভ অয়েলের সাথে কয়েক ফোঁটা আরগান অয়েল মিক্স করে ম্যাসাজ করুন। আরগান অয়েলের ময়েশ্চারাইজিং প্রোপারটিজ স্কিনের ড্রাইনেস কমিয়ে আনে। আর অলিভ অয়েলের সাথে যখন এটি মিক্স করে বডিতে অ্যাপ্লাই করা হয়, সেটা স্ট্রেচ মার্কস দূর করতে বেশ ভালো কাজ করে।এছাড়াও বায়ো অয়েল, আমন্ড অয়েল, কোকোয়া বাটার ব্যবহার করে অনেকের ক্ষেত্রে বেশ উপকার হয়।
মাতৃত্বকালীন পেটের দাগ দূর করার ক্রিম
মাতৃত্ব সুন্দর ,১টা মেয়ের জীবন তখন ই পরিপূর্ন হয় যখন সে মাতৃত্বর স্বাদ গ্রহন করে।পুরুষের সৌন্দর্য টাকায়, আর নারীর সৌন্দর্য তার সন্তান।পেটের ফাটা দাগ নিয়ে কখনও লজ্জায় পরবেন না।এটা আপনার অহংকার,এ্টা মাতৃের অহংকার।এর মধ্যে কোন সৌন্দর্য নাই।তারপর ও যদি আপনার মনে হয় এই দাগ উঠানোর দরকার তাহলে বাজারে বেশ কিছু কসমেটিকস পাওয়া যায় ।
যেমন
- Mesotech Reoil Skin Nutrition
- Scarsilc Advanced Silicone Gel for Scars
- Dermedic Melumin Depigmenting Anti Dark Spot Night Cream
দাগ নির্মূলে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
উপসংহার
আশা করছি শরীরের ফাটা দাগ দূর করার উপায় ধারনা পেয়েছেন এই আর্টিকেলটিতে, এই আর্টিকেলটি পুরোটা পড়ে যদি আপনাদের সামান্যতম উপকারে আসে তাহলে আপনাদের পরিচিতি মানুষদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। আর এ ধরনের বা বিভিন্ন রকমের আর্টিকেল পড়তে আমাদের সাইডে ভিজিট করে দেখুন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url