রক্তশূন্যতা কী এর কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসা

প্রিয় পাঠক রক্তশূন্যতা রক্তের সবচেয়ে সাধারণ ব্যাধি হিসাবে বিবেচিত হয়। রক্তশূন্যতায় আক্রান্ত একজন ব্যক্তির এটির অন্তর্নিহিত কারণের উপর নির্ভর করে এমন কোনো উপসর্গ নাও থাকতে পারে, এবং কোনো উপসর্গ লক্ষ্য করা যায় না রক্তাল্পতায় আক্রান্ত রোগী ক্লান্ত, দুর্বল, মনোনিবেশ করার ক্ষমতা হ্রাস, এবং কখনও কখনও পরিশ্রমে শ্বাসকষ্ট অনুভব করতে পারে।
রক্তশূন্যতা কী এর কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসা

ভূমিকা

যদি একজন ব্যক্তি রক্তশূন্য হয়ে পড়ে, তাহলে একগুচ্ছ লক্ষণ ও উপসর্গ দেখা দিতে পারে, যেমন ক্লান্ত বোধ করা, দুর্বলতা অনুভব করা, মারা যাওয়ার মতো অনুভূতি, মাথা ঘোরা, মাথাব্যথা, শারীরিক পরিশ্রমের অভাব (শ্বাসকষ্ট এবং দ্রুত হৃদস্পন্দন সহ), শ্বাসকষ্ট (দ্রুত), মনোনিবেশ করতে অসুবিধা, অনিয়মিত হৃদস্পন্দন (ঝাঁকুনি, বা দ্রুত হৃদস্পন্দন), ঠান্ডা হাত ও পা, বুকে ব্যথা, ক্রমাগত ঠান্ডা অনুভব করা, জিহ্বার ব্যথা, ফ্যাকাশে হওয়া, বমি বমি ভাব, ক্ষুধামন্দা, সহজে ক্ষত এবং রক্তপাত হওয়া, এবং পেশী দুর্বলতা হয় রক্তশূন্যতা এর কারণ সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হয়েছে।

রক্তশূন্যতার কারণ

বিভিন্ন কারণে এনিমিয়া হতে পারে, যেগুলোকে মোটামুটিভাবে তিন ভাগে ভাগ করা হয়।রক্তের লোহিতকণিকার উৎপাদনজনিত সমস্যা: আয়রনের ঘাটতিজনিত এনিমিয়া; ভিটামিন বি, ফলিক এসিডের ঘাটতিজনিত এনিমিয়া; এপ্লাস্টিক এনিমিয়া (অস্থিমজ্জার উৎপাদনক্ষমতা নষ্ট হলে হয়); বিভিন্ন দীর্ঘমেয়াদি অসুখের প্রভাব যেমন ।

কিডনি বিকল, লিভার বিকল, থাইরয়েড হরমোনের সমস্যা ইত্যাদি); লিউকেমিয়া বা রক্তের ক্যান্সারজনিত কারণে।আমাদের দেশে আয়রনের ঘাটতিজনিত এনিমিয়ার প্রবণতা সবচেয়ে বেশি। বিশেষ করে গর্ভবতী মহিলাদের ক্ষেত্রে।
  1. লোহিতকণিকা দ্রুত ভেঙে যাওয়া:জন্মগত কারণ (যেমন থ্যালাসেমিয়া); বিশেষ কিছু ইনফেকশন (যেমন—ম্যালেরিয়া); রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার জটিলতাজনিত কারণ।
  2. রক্তক্ষরণজনিত: কৃমি, পেপটিক আলসার, দীর্ঘমেয়াদি ব্যথার ওষুধ, পাইলস, অতিরিক্ত ঋতুস্রাব, দুর্ঘটনাজনিত হঠাৎ রক্তক্ষরণ ইত্যাদি।

রক্তশূন্যতার লক্ষণ

দুর্বল লাগা, অবসাদগ্রস্ততা ও ক্লান্তি; বুক ধড়ফড় করা, চোখে ঝাপসা দেখা, মাথা ঘোরা, মাথা ধরা; চোখ, হাত ও পা ফ্যাকাসে হয়ে যাওয়া; হাত-পায়ে ঝিঁঝি ধরা বা অবশ লাগা; মুখে ঘা, খাবার গিলতে অসুবিধা ইত্যাদি।

রক্তশূন্যতার চিকিৎসা

রোগীর সার্বিক ইতিহাস নিয়ে বিশেষ কোনো রোগের সন্দেহ হলে সে অনুযায়ী পরীক্ষা করতে হবে।এনিমিয়া আসলে কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ। সুতরাং যে কারণে এনিমিয়া হয়েছে, তা শনাক্ত করে সে অনুযায়ী চিকিৎসা দেওয়াটাই হলো এনিমিয়ার মূল চিকিৎসা। কখনো কখনো পরিস্থিতি অনুযায়ী চিকিৎসকের পরামর্শে আয়রন ট্যাবলেট বা ক্যাপসুল খাওয়া যেতে পারে।

পরিস্থিতি বুঝে অনেক সময় শিরাপথে আয়রন ইনজেকশনও দিয়ে থাকেন চিকিৎসক।

রক্তশূন্যতা হলে যা খেতে হবে

শরীরে রক্ত উৎপাদনের জন্য আয়রন অতি দরকারী উপাদান। আয়রনসমৃদ্ধ খাবারগুলো হলো—আনার বা ডালিম, তরমুজ, ড্রাগন ফল, কালো আঙুর, আপেল, বাদাম, লালশাক, পালংশাক, ডাঁটাশাক, পুঁইশাক, কচু, ধনেপাতা, টমেটো, মিষ্টিকুমড়া ও শিম এদের বিচি, বিট, কিডনি বিনস, ছোলা, ডিম, গুড়, কলিজা, মুরগির মাংস ও পরিমিত পরিমাণে গরুর মাংস।

রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে যায় কেন?

  • শরীরের চাহিদা অনুযায়ী ভিটামিন এবং খনিজের অভাব হলেই দেখা দেয় হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি। ছোট-বড় সবার শরীরেই হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি দেখা দিতে পারে।
  • যদি গর্ভবতীরা অপুষ্টির শিকার হন এবং হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে যায়; তহলে পরিস্থিতি আরও গুরুতর হয়ে ওঠে। হিমোগ্লোবিনের অভাবে রক্ত প্রবাহে রক্তের ক্ষয় হয়। শরীরে অতিরিক্ত অক্সিজেনের অভাবে শরীরে শক্তির অভাব হয়। ফলে ব্যক্তি অজ্ঞান হয়ে পড়েন।
  • এ ছাড়াও শ্বাসকষ্টের ঝুঁকি থাকে। শরীরে হিমোগ্লোবিনের অভাবে ত্বক হলুদ হয়ে যেতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে, ডাক্তার আয়রনের ঘাটতির জন্য নির্দিষ্ট ওষুধের একটি ডোজ লিখে দেন। হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি কোনো রোগের লক্ষণ নয়।
  • হিমোগ্লোবিনের অভাব শুরু হয়; যখন শরীর সঠিক পরিমাণে প্রোটিন পায় না। সাধারণত নারীরা গর্ভবতী হলে, তাদের শরীরের হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে যায়।
  • আবার কিছু শারীরিক সমস্যার কারণে হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি হতে পারে। সেই সমস্যাগুলো হলো-ক্যান্সার, আয়রনের অভাব, লিউকোমিয়া, সিরোসিস, এইডস, একাধিক মেলোমা, লিম্ফোমা, জিনগত অস্বাভাবিকতা, ক্ষত থেকে রক্তপাত, মহামারিতে অতিরিক্ত রক্তপাত, পেটের আলসার, পেটের ক্যান্সার, অর্শ্বরোগ, বক্র কোষ রক্তাল্পতা, হাইপোথাইরয়েডিজম, হেমোলাইটিস, মূত্রাশয় থেকে রক্তপাত।
কিছু খাবার খেয়ে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মান ঠিক রাখা যায়। খাবারগুলো হলো
  1. আয়রনসমৃদ্ধ খাবার: শরীরে লোহার ঘাটতি হিমোগ্লোবিন কমে যাওয়ার অন্যতম সাধারণ কারণ। হিমোগ্লোবিনের উৎপাদনে লোহা গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। আয়রনসমৃদ্ধ কিছু খাবার হলো কলিজা, লাল মাংস, চিংড়ি, পালংশাক, আমন্ড, খেজুর, শতমূলী ইত্যাদি।
  2. ভিটামিন সি: ভিটামিন সি-এর অভাবে হিমোগ্লোবিন কমে যেতে পারে। তাছাড়া ভিটামিন সি ছাড়া আয়রন পুরোপুরিভাবে শোষণ হয় না। পেঁপে, কমলা, লেবু, স্ট্রবেরি, গোলমরিচ, ব্রোকলি, আঙ্গুর, টমেটো ইত্যাদিতে প্রচুর ভিটামিন সি থাকে।
  3. ফলিক অ্যাসিড: ফলিক অ্যাসিড এক প্রকার ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স। লাল রক্তকণিকা তৈরিতে এটি প্রয়োজনীয় উপাদান। সবুজ পাতাযুক্ত সবজি, কলিজা, ভাত, শিমের বিচি, বাদাম, কলা, ব্রোকলিতে প্রচুর ফলিক অ্যাসিড পাওয়া যায়।
  4. বিট: হিমোগ্লোবিন বাড়াতে বিটের রস খাওয়ার পরামর্শ দেন ডাক্তাররা। এতে রয়েছে প্রচুর আয়রন, ফলিক অ্যাসিড, ফাইবার ও পটাশিয়াম।

হিমোগ্লোবিন কত হলে রক্ত দিতে হয়

মানুষের শরীরে রক্ত কমে গেলে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে যায়। অনেক সময় হিমোগ্লোবিন কমে গেলে আমরা বুঝতে পারি না। তবে এর মাত্রা কত হলে রক্ত দিতে হয়, অনেকেই হয়তো জানেন না।
কম হিমোগ্লোবিনের ফলে ক্লান্তি, দুর্বলতা এবং শ্বাসকষ্টের মতো উপসর্গ দেখা দিতে পারে। স্বাস্থ্যকর হিমোগ্লোবিনের জন্য আয়রন সমৃদ্ধ খাবারের সাথে একটি সুষম খাদ্য বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ।

বিশেষজ্ঞদের মতে, পুরুষদের জন্য হিমোগ্লোবিন স্বাভাবিক ১৩.৫ থেকে ১৭.৫ গ্রাম প্রতি ডেসিলিটার।
প্রাপ্তবয়স্ক নারীদের জন্য হিমোগ্লোবিন স্বাভাবিক ১২ থেকে ১৫.৫ গ্রাম/ডিএল।স্বাভাবিক মাত্রার থেকে বেশি পরিমানে কম হলে রক্ত দেয়ার প্রয়োজন পড়ে। তবে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী দিতে হবে।আর গর্ভবতী নারীর জন্য ১১ বা তার বেশি ।

হিমোগ্লোবিনের মাত্রা সাধারণত স্বাভাবিক বলে মনে করা হয়। এর থেকে কম হলে রক্ত দিতে হতে পারে।শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি বিশেষ করে ভিটামিন বি১২ এর ঘাটতির কারণে। আবার আয়রন আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।আয়রনের অভাব দেখা দিলে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে যায়। লিউকোমিয়া দেখা দিলে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে যায়।

অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হলেও শরীর থেকে রক্ত কমে যায় এবং এর সাথে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে যায়।যেকোনো ধরনের গুরুতর রোগ যেমন : ক্যান্সার, এইডস, লিভার সিরোসিস, পেটে আলসার, পাইলস, টিউমার ইত্যাদির কারণে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে যায় বিশেষভাবে।

অ্যানিমিয়া কোন ভিটামিনের অভাবে হয়

রক্তশূন্যতা বা অ্যানিমিয়া হওয়ার সম্ভাব্য কারণ রক্তক্ষয় হলে রক্তশূন্যতা বা অ্যানিমিয়া হতে পারে। অনেকদিন ধরে ধীরে ধীরে শরীর থেকে যদি রক্তের ক্ষয় ঘটতে থাকে তাহলে শরীরে রক্তশূন্যতা দেখা দেয়। ধীর গতিতে রক্তের এই অপচয় আলসার, ক্যান্সার, মাসিকের সময় অতিরিক্ত রক্তপাত অথবা সন্তান জন্মের সময় রক্ত ক্ষরণের কারণে হতে পারে।অপর্যাপ্ত লোহিত রক্তকণিকা উৎপন্নের কারণেও অ্যানিমিয়া হয়ে থাকে।

সিকেল সেল অ্যানিমিয়া
  1. জেনেটিক কারণে লোহিত রক্তকণিকা crescent আকার ধারন করে ফলে তারা দ্রুত ভেঙ্গে যায় আর আমরা রক্তশূন্যতার কবলে পড়ি।
 ভিটামিনের অভাব
  • ভিটামিন ১২ বা ফোলেটের অভাবে এই সমস্যার শুরু হয়। কারণ এই ২টি ভিটামিন শরীরে রেড ব্লাড সেল উৎপন্ন করে।প্রয়োজনের তুলনায় কম মাংস খেলে শরীরে ভিটামিন ১২ এর অভাব দেখা দেয়। অন্যদিকে সবজি ওভার কুক করলেও তাতে বিদ্যমান ফোলেট থেকে আমরা বঞ্চিত হয়।
আয়রনের অভাব
  1. সাধারণত খাদ্যতালিকায় পর্যাপ্ত আয়রনের অভাবেই আমাদের দেশের নারীরা রক্তশূন্যতার শিকার হয়ে থাকেন। অপর্যাপ্ত আয়রনের কারণে রেড ব্লাড সেলের জন্য আমাদের শরীর প্রয়োজনীয় পরিমাণ হিমোগ্লোবিন তৈরি করতে পারে না। ফলে আয়রনের অভাবজনিত অ্যানিমিয়া আমাদের আক্রমণ করে। তাছাড়া ঘন ঘন রক্তদান, অতিরিক্ত ক্যাফেইন গ্রহণও শরীরে আয়রনের পরিমাণ কমিয়ে দেয়।
বোনম্যারও এর সমস্যা
  • হাড্ডির মাঝে থাকা অস্থিমজ্জা হিমোগ্লোবিন তৈরি করার জন্য আয়রনের সাহায্য নেয়। যখন বোনম্যারও রেডিয়েশন, ওষুধ, ইনফেকন, লেড অথবা কেমোথেরাপি দ্বারা ইনজুরি হয় তখন আর প্রয়োজনীয় রেড ব্লাড সেল তৈরি করতে পারেনা। আর তখন একে বলে বোনম্যারও সমস্যাজনিত অ্যানিমিয়া।

অ্যানিমিয়া মোকাবেলায় কিছু ঘরোয়া টিপস

  • ভিটামিন সি খাদ্য থেকে আয়রন শোষণে সাহায্য করে। টমেটো, লেবু, টক জাতীয় ফল, ক্যাপসিকাম এগুলো ভিটামিন সি এর ভালো উৎস।
  • খাদ্যতালিকায় আয়রন সমৃদ্ধ খাবারের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে হবে। যেমন মাংস, মাছ, বাদাম, সবুজ শাকসবজি, কচু, কলিজা এসব খাবার প্রচুর পরিমাণে খাবেন।
  • ইস্পিরিলুনা একটি নীলাভ সবুজ algae যা অ্যানিমিয়ার চিকিৎসার জন্য উপকারী। ডেইলি ১ চা চামচ রসই যথেষ্ট। তবে আজকাল ক্যাপসুল আকারেও ইস্পিরিলুনা পাওয়া যায়।
  • কফি, চা রেড ওয়াইন আয়রন শোষণে বাঁধা দান করে। তাই আমাদের যাদের অ্যানিমিয়া আছে তাদের এসব পানীয় পরিহার করাই স্বাস্থ্যসম্মত।
  • ইপসম লবণের নাম অনেকেই হয়ত শুনেছেন। আধা বালতি পানিতে ২ টেবিল চামচ ইপসম লবণ মিশিয়ে প্রতিদিন ৫-১০ মিনিট পা ডুবিয়ে রাখুন। দেখবেন অনেকটা উপকার পাচ্ছেন।
  • প্রতিদিন এক চা চামচ মধু আর এক চা চামচ ভিনেগার খাওয়ার অভ্যাস করুন। আপনি চাইলে এই সবগুলো একসাথে মিশিয়েও খেতে পারেন। মধুতে যথেষ্ট পরিমাণে আয়রন, মেঙ্গানিজ, কপার আছে।
  • প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ভিটামিন বি ১২ আর ফোলেট সমৃদ্ধ খাবার রাখুন। কমলা, কলা, মটরশুঁটি, দুদ্ধজাত খাদ্য, ডিম এইগুলোতে যথেষ্ট পরিমাণে ভিটামিন বি১২ আর ফোলেট আছে।
  • অ্যানিমিয়ার রোগীর জন্য ঘরোয়া পদ্ধতিতে সবচেয়ে উপকারী চিকিৎসা হলো হাত, পা ম্যাসাজ করা। এতে করে শরীরে রক্ত চলাচল সঠিক উপায়ে হবে।
  • আয়রন দিয়ে বানানো পাত্রে রান্না করার চেষ্টা করুন। এটা প্রমাণিত হয়েছে এসব পাত্রে রান্না করা খাবারে আয়রনের পরিমাণ অনেকখানি বেড়ে যায়।
  • এক কাপ আপেলের জুসের সাথে এক কাপ বিট রুটের জুস আর চিনি মিশিয়ে প্রতিদিন একবার করে খান।

উপসংহার

আশা করছি রক্তশূন্যতা কী এর কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসা ধারনা পেয়েছেন এই আর্টিকেলটিতে, এই আর্টিকেলটি পুরোটা পড়ে যদি আপনাদের সামান্যতম উপকারে আসে তাহলে আপনাদের পরিচিতি মানুষদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। আর এ ধরনের বা বিভিন্ন রকমের আর্টিকেল পড়তে আমাদের সাইডে ভিজিট করে দেখুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url