মোবাইল দিয়ে কি ফ্রিল্যান্সিং করা যায় জেনে নিন

প্রিয় পাঠক আজকে আমরা জানবো মোবাইল দিয়ে কি ফ্রিল্যান্সিং করা যায় সম্পর্কে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন। আপনার যদি মোবাইলে ফ্রিল্যান্সিং করার আগ্রহ থাকে তাহলে আপনি আমার এই পোস্টটি এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন তাহলে ফ্রিল্যান্সিং করার যাবতীয় বিষয় শিখতে পারবেন।
মোবাইল দিয়ে কি ফ্রিল্যান্সিং করা যায় জেনে নিন
আপনি যদি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে চান ফ্রিল্যান্সিং জগতে এসে সফলতা অর্জন করতে হলে আপনাকে অবশ্যই কঠোর পরিশ্রমী হতে হবে।

ভূমিকা

মোবাইলে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় এই তথ্যটি জানার পাশাপাশি আপনাকে আরেকটি বিষয় জানতে হবে যে মোবাইলে বা মোবাইল দিয়ে কারা ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন! আপনার শুধু একটি স্মার্টফোন থাকলেই হবে না, আপনার আরো কিছু গুণাবলী থাকা প্রয়োজন যেগুলো না থাকলে আপনি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন না। তাই আসুন জেনে নেওয়া যাক আপনার কোন গুণ গুলো অবশ্যই থাকা জরুরি।

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে হলে কি প্রয়োজন হবে

  1. মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে হলে একটি ভালো মানের স্মার্টফোন প্রয়োজন। ফ্রিল্যান্সিং কাজের জন্য মোবাইল ডিভাইসের স্পেসিফিকেশন ভালো হওয়া উচিত।
  2. একটি ভালো ক্যামেরা, লং টাইম ব্যাটারি, মোটামোটি বড় স্ক্রিন, প্রসেসর, এবং মেমরি।
  3. পাশাপাশি ভালো ইন্টারনেট কানেকশন ও প্রয়োজন। ফ্রিল্যান্সিং কাজের জন্য প্রয়োজনীয় অ্যাপ এবং সফটওয়্যার ইনস্টল করা উচিত।

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর সুবিধা ও অসুবিধা

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার কিছু সুবিধা হল:
  • বহনযোগ্য, তাই আমরা যেকোনো জায়গায় ব্যবহার করতে পারি।
  • এর দ্বারা সহজে যোগাযোগ করা যায়।
  • তথ্য অ্যাক্সেস এর একটি সহজ উপায় ।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার কিছু অসুবিধা হল:
  1. ছোট স্ক্রিন হওয়াতে অনেক ক্ষেত্রে কাজ করা কঠিন হয়
  2. স্বাস্থ্যের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে
  3. কাজ করতে বেশি সময় লাগতে পারে
  4. বড় বা কঠিন প্রজেক্ট হলে সমস্যার পড়তে হতে পারে
  5. একই সাথে অনেকগুলো এ্যাপসে কাজ করা যায় না
  6. মোবাইলের উপর নির্ভর করে আপনি ফ্রিল্যান্সিং চালিয়ে যেতে পারবেন না। একসময় কম্পিউটারের প্রয়োজন হবে।

মোবাইল দিয়ে কি ফ্রিল্যান্সিং করা যায়

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর যে কাজগুলো করা যায় নিচে দেখে নিন
১. কনটেন্ট রাইটিং
যাদের লেখালেখি করতে ভালো লাগে তারা অনলাইনে লেখালেখির মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন। আর আপনার হাতে থাকা মোবাইল দিয়েই আপনি লেখালেখি করতে পারবেন।
অনলাইনে লেখালেখির কাজটা বিভিন্নভাবে করা যায়। যেমন- ব্লগ পোস্ট কন্টেন্ট, ওয়েবসাইট কন্টেন্ট, ইমেইল এর জন্য কন্টেন্ট, সোশ্যাল মিডিয়ার জন্য কন্টেন্ট ইত্যাদি।

২. গ্রাফিক্স ডিজাইন
শুধু পিসি বা ল্যাপটপ দিয়ে না বরং মোবাইল দিয়েও গ্রাফিক্স ডিজাইন করা সম্ভব। মোবাইলে বিভিন্ন ধরনের গ্রাফিক্স ডিজাইন করা যায়, যেমনঃ লোগো, ব্যানার, প্রেজেন্টেশন, ইত্যাদি।
মোবাইলে গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য বিভিন্ন অ্যাপ পাওয়া যায়, যেমন Canva, Adobe Photoshop Express, PixelLab, ইত্যাদি। এই অ্যাপগুলো দিয়ে আপনি খুব সুন্দর করে ডিজাইন করতে পারবেন।

৩. সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট
সোশ্যাল মিডিয়া বলতে আমরা জানি ফেইসবুক, ইন্সটাগ্রাম, টুইটার ইত্যাদি।
আর সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট হচ্ছে সেই সোশ্যাল মিডিয়া সাইটগুলোকে ম্যানেজ করা। যেমনঃ কোনো কম্পানির ফেইসবুক পেজে নিয়মিত পোস্ট দেওয়া, কাস্টমারদের মেসেজ এর উত্তর দেওয়া ইত্যাদি।

৪. কাস্টমার সাপোর্ট
কিছু কিছু কোম্পানি তাদের গ্রাহকদের সেবা প্রদানের জন্য কাস্টমার সাপোর্টের দরকার হয়। তখন তারা আপনাকে একটি নাম্বার দিবে এবং সেই নাম্বার দিয়ে আপনাকে তাদের গ্রাহকদের সাথে কথা বলতে হবে ।
তাদের কাস্টমারের সমস্যা, তাদের যে প্রশ্ন গুলো থাকে সেগুলোর উত্তর দিবেন। আপনি তাদের সাথে ইমেইল, চ্যাট, বা সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করেও যোগাযোগ করতে পারবেন। এই কাজটি আপনি ঘরে বসে আপনার মোবাইল ফোন দিয়েই করতে পারবেন।

৫. ফটোগ্রাফি থেকে ইনকাম
মোবাইল ফোন দিয়ে ছবি তুলে সেই ছবি বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে বিক্রি করে টাকা ইনকাম করা যায়। এটি অনলাইন থেকে ইনকাম করার একটি সহজ মাধ্যম।
  • কিন্তু ভালো মানের ছবি তোলার জন্য একটি ভালো মানের স্মার্ট ফোন লাগবে এবং সেই সাথে আপনার সুন্দর ছবি তোলার দক্ষতা থাকতে হবে।
  • ছবি তোলার জন্য যে দক্ষতাগুলো প্রয়োজন –ক্যামেরা এবং এর সেটিংস সম্পর্কে জ্ঞান
  • লাইটিং সম্পর্কে জ্ঞান
  • কম্পোজিশন সম্পর্কে জ্ঞান
  • সৃজনশীলতা
  • ধৈর্য

৬. ফোরাম পোস্টিং
ফোরাম পোস্টিং হল একটি অনলাইন মার্কেটিং কৌশল যা বিভিন্ন ফোরামে পোস্ট তৈরি এবং শেয়ার করে একটি পণ্য বা পরিষেবা প্রচার করে।ক্লায়েন্ট যেকোনো একটি পণ্যের ফোরামের লিস্ট দিবে অথবা সেই লিস্ট গুলো আপনাকে খুজে বের করতে হবে। আপনাকে সেই পণ্যটি প্রমোট করতে হবে বিভিন্ন ফোরামে।আপনাকে সেই পণ্য রিলেটেড যত ধরনের ফোরাম ।

রয়েছে সবগুলো ফোরামের একটি লিস্ট করতে হবে এবং সেখানে গিয়ে কমেন্ট বা পোস্ট করতে হবে।কমেন্ট বা পোস্ট করার আগে বিভিন্নভাবে ফোরাম প্রোফাইল গ্রো করতে হবে। সুতরাং এই বিষয়গুলো মূলত ফোরাম পোস্টিং এর কাজ।

৭. ল্যাঙ্গুয়েজ ট্রান্সলেশন
মোবাইলে বিভিন্ন ভাষার মধ্যে অনুবাদ করা যায়। যেমনঃ ইংলিশ টু বাংলা, বাংলা টু হিন্দি ইত্যাদি। এভাবে বিভিন্ন ভাষা অনুবাদ করে আপনি অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন।তবে তার জন্য আপনাকে অবশ্যই উভয় ভাষা জানতে হবে। যদি শুধুমাত্র ট্রান্সলেটরের উপর নির্ভর করেন তবে সেটা দীর্ঘমেয়াদে আপনার ক্যারিয়ারের জন্য ভালো হবেনা। এজন্য আপনি বিভিন্ন ভাষা শিক্ষা কোর্সে ভর্তি হতে পারেন।

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম

অনলাইনে অনেক কাজ রয়েছে যা মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করা যায়। আপনি চাইলে অনলাইনে বিভিন্ন ফ্রি কোর্স দেখে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে শিখে নিতে পারেন। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো অনেকেই জানেন না। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য অনেক সহজ উপায় রয়েছে।

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের মাইক্রো জবের মতো ছোট ছোট কাজ করে টাকা ইনকাম করুন। এমন ইউটিউবার রয়েছে ও এমন ফেসবুক ব্লগার রয়েছে যারা ফেসবুক ও ইউটিউবে মোবাইল দিয়ে ভিডিও তৈরি করে আপলোড করে প্রতি মাসে ১ লাখেরও বেশি টাকা ইনকাম করছেন। তাই আপনিও চাইলে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করতে পারেন।

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো

আপনি যদি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান। তাহলে সবার আগে আপনাকে ফ্রিল্যান্সিংয়ের যে কোনো একটি বিষয়ের উপর দক্ষতা অর্জন করতে হবে। এখন এই দক্ষতা অর্জন করার জন্য আপনি বিভিন্ন উপায় ব্যবহার করতে পারেন। যেমনইউটিউব এর মাধ্যমেঃ বর্তমানে বিশ্বে অনেক ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে ।

যেখানে ফ্রিল্যান্সিং রিলেটেড বিষয়গুলো সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়। আপনি চাইলে এখান থেকে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করতে পারেন।বিভিন্ন ব্লগার সাইট থেকেঃ বর্তমানে গুগলের অনেক ব্লগার সাইট রয়েছে। যেখান থেকে আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর কাজগুলো খুব সহজেই শিখে নিতে পারবেন।

পেইড কোর্সের মাধ্যমেঃ বর্তমানে আমাদের দেশে অনেক আইটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। যেই প্রতিষ্ঠানগুলো অর্থের বিনিময়ে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ শেখায়। আপনি চাইলে সেখান থেকেও কাজ শিখতে পারেন।মোবাইলের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং করে আপনি প্রতি মাসে প্রচুর টাকা উপার্জন করতে পারবেন। বর্তমানে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে অর্থ উপার্জনের করার 
কিছু জনপ্রিয় সাইট নিচে দেওয়া হলো
  • আপওয়ার্ক (Upwork)
  • ফাইভার (Fiverr)
  • ফ্রিল্যান্সার ডট কম (Freelancer.com)

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং ফ্রি কোর্স

বর্তমানে ফেসবুকে ইউটিউবে অনেক গ্রুপ রয়েছে। যে গ্রুপগুলোতে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সাররা ও মেন্টরা মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং ফ্রি কোর্স শিখিয়ে থাকেন। তাদের প্রধান উদ্দেশ্য হল বিভিন্ন গ্রুপ ও অন্যান্য সাইট থেকে কাজ নিয়ে ছোট ছোট উদ্যোক্তাদের মোবাইল এর মাধ্যমে কাজ শিখিয়ে কাজ করিয়ে নেওয়া। হয়তো কোন কাজের ।

ডিল নিয়ে সেই কাজ নতুনদের দিয়ে করিয়ে অল্প টাকা খরচ করে লভ্যাংশ রাখা যায়।এভাবে অনেক প্রতিষ্ঠিত ফ্রিল্যান্সার রয়েছে যারা মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং ফ্রি কোর্স করায়। এছাড়া অনেক ফ্রিল্যান্সার রয়েছে যারা ব্যস্ততার কারণে ছোট ছোট কাজ করতে পারেন না। তাই অনলাইনে যারা নতুন তাদেরকে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং ফ্রি কোর্স করিয়ে কাজ শিখিয়ে তাদের কাজ করিয়ে নেন। 

  • আপনি চাইলে মোবাইল এর মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং এর ফ্রি কোর্স করে ইনকাম করতে পারেন।

একাউন্টিং ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো

ফ্রিল্যান্সিং জগতে আপনি যদি অ্যাকাউন্টিং বিষয়ের সাথে ফ্রিল্যান্সিং করতে চান তবে আপনার অ্যাকাউন্টিং সম্পর্কে A থেকে Z জ্ঞান থাকতে হবে। আপনি যদি একজন সফল ফ্রিল্যান্সার এবং একজন কর্মচারীর মধ্যে পার্থক্য লক্ষ্য করেন তবে আপনি অবশ্যই একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে চাইবেন।একজন ফ্রিল্যান্সারের জীবনধারা নিয়ম দ্বারা সীমাবদ্ধ নয়।

এছাড়া সরকারি বা বেসরকারি কর্মচারীদের তুলনায় আয়ও বেশি। ফ্রিল্যান্সিং যতটা সহজ, ততটাই কঠিন। তাই কেউ যদি প্রশ্ন করে কিভাবে একাউন্টিং ফ্রিল্যান্সিং শিখতে হয় তাহলে আমরা প্রথমেই কিছু যোগ্যতা থাকার কথা বলব যার বিনিময়ে দক্ষতাগুলো খুব সহজেই আবিষ্কার করা যায়। চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে অ্যাকাউন্টিং ফ্রিল্যান্সিং শিখবেন সেই প্রশ্নের উত্তর।

বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে অ্যাকাউন্টিং সম্পর্কিত সমস্ত চাকরির সার্কুলার ভালোভাবে গবেষণা করার দক্ষতা অর্জন করতে হবে।নিজেকে একজন অ্যাকাউন্টিং ফ্রিল্যান্সার হিসেবে গড়ে তুলতে, আপনাকে একটি নির্দিষ্ট স্ক্রিল অর্থাৎ অ্যাকাউন্টিং-এ নিজেকে উন্নত স্তরের বিশেষজ্ঞ করতে হবে।দক্ষতা অর্জনের পরেও, একজন অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সার যিনি আগে অ্যাকাউন্টিংয়ে কাজ করেছেন ।

  1. তাদের বিভিন্ন পরামর্শ নেওয়া উচিত।আয় রোজগারের প্রবণতা কাজ শুরু করার আগে মাথা থেকে পুরোপুরি দূর করতে হবে।ইংরেজিতে একটি প্রবাদ আছে "A ব্যর্থতা ইজ দ্য পিলার অফ সফলতা" যার অর্থ এই সেক্টরে কাজ করতে গিয়ে কোনোভাবে ব্যর্থ হলে নতুন করে শুরু করার মানসিকতা থাকতে হবে।সবশেষে, ফ্রিল্যান্সিং অ্যাকাউন্টিং কী তা ভালোভাবে জানার ।
  2. পর আপনাকে নিজের একটি পোর্টফোলিও তৈরি করতে হবে। যা ঘুরে ঘুরে ক্রেতাকে আকৃষ্ট করতে সক্ষম।

লেখকের শেষ কথা

আশা করছি মোবাইল দিয়ে কি ফ্রিল্যান্সিং করা যায় সকল প্রকারের ধারনা পেয়েছেন এই আর্টিকেলটিতে, এই আর্টিকেলটি পুরোটা পড়ে যদি আপনাদের সামান্যতম উপকারে আসে তাহলে আপনাদের পরিচিতি মানুষদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। আর এ ধরনের বা বিভিন্ন রকমের আর্টিকেল পড়তে আমাদের সাইডে ভিজিট করে দেখুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url