ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়
প্রিয় পাঠক ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় অনেক আছে। যার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে- ভিডিও, ছবি ও নিউজ আর্টিকেল শেয়ার করে ফেসবুকের মনিটাইজেশন প্রোগ্রামের মাধ্যমে।ফেসবুক পেজের ভিডিও কনটেন্টের মাঝে বিজ্ঞাপন যোগ করে টাকা আয় করা যায়। এই জন্য পেজে একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক ফলোয়ার এবং ভিডিও ভিউ থাকতে হবে।
তবে এটা নির্ভর করে আপনার ভিডিও কোন দেশ থেকে আপনার ভিডিও দেখা হচ্ছে। যদি আপনার ভিডিও আমেরিকার মত উন্নত দেশ থেকে দেখা হয় তাহলে বেশি টাকা পাবেন ।
ভূমিকা
বর্তমান সময়ে ফেসবুক একটি অন্যতম প্রধান সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। ফেসবুক পেজ থেকে আয় করা সম্ভব এ বিষয়টি অনেকেই জানেন, আবার অনেকেই জানেন না। এখন অধিকাংশ মানুষ ফেসবুকের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করছে। আপনিও চাইলে খুব সহজেই ফেসবুক থেকে বিভিন্ন উপায়ে টাকা আয় করতে পারেন। এই লেখাটি থেকে জানানোর চেষ্টা করব কিভাবে ফেসবুক পেজ থেকে টাকা আয় করা যায়।
ফেসবুক মার্কেটপ্লেসে নতুন ও পুরাতন, সকল পণ্য বিক্রির সুযোগ রয়েছে। ফেসবুক পেজের মাধ্যমে সেল করা প্রোডাক্ট চাইলে মার্কেটপ্লেসে লিস্ট করতে পারেন, যেখান থেকে ইচ্ছুক ক্রেতারা সহজে আপনার প্রোডাক্ট কিনতে পারবে।ফেসবুক মার্কেটপ্লেস থেকে আয়ের আরেকটি উপায় হতে পারে প্রোডাক্ট ফ্লিপিং, অর্থাৎ অন্যদের থেকে প্রোডাক্ট কিনে তা পুনরায় বিক্রি করা।
ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়
- ব্র্যান্ড কোলাবরেশনফেসবুক থেকে টাকা আয় করার একটি ভালো উপায় হলো ফেসবুকের অফিসিয়াল ব্র্যান্ড কোলাবরেশন প্রোগ্রামে যোগ দেওয়া। তবে অফিসিয়াল পার্টনারশিপ প্রোগ্রামের জন্য যোগ্য হতে আপনার ফেসবুক পেজে কমপক্ষে এক হাজার ফলোয়ার লাগবে।
- কনটেন্ট নির্মাণআপনি যদি একজন কনটেন্ট নির্মাতা হন, তাহলে আপনি একাধিক উপায় ফেসবুক থেকে টাকা আয় করতে পারবেন। কোনো ব্র্যান্ডের সঙ্গে সহযোগিতা করা এবং তাদের জিনিসে প্রচার আপনার কনটেন্টের মাধ্যমে করলে আপনি ভালো টাকা আয় করতে পারবেন।
- ফেসবুক ইভেন্টফেসবুকের একটি বিশেষ অপশন রয়েছে, যাকে ইভেন্ট বলা হয়। তার মাধ্যমেও আপনি টাকা আয় করতে পারেন। আপনি ফেসবুক লাইভেও একটি ইভেন্ট হোস্ট করতে পারেন।
- সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংআপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ে ভালো হন, তাহলে অনলাইন ব্র্যান্ডগুলো আপনাকে একজন ফ্রিল্যান্সার বা কর্মচারী হিসেবে নিয়োগ করতে ইচ্ছুক হতে পারেন। সেখান থেকেও অনেক উপার্জনের সুযোগ থাকে।
ফেসবুক মার্কেটপ্লেসে নতুন ও পুরাতন, সকল পণ্য বিক্রির সুযোগ রয়েছে। ফেসবুক পেজের মাধ্যমে সেল করা প্রোডাক্ট চাইলে মার্কেটপ্লেসে লিস্ট করতে পারেন, যেখান থেকে ইচ্ছুক ক্রেতারা সহজে আপনার প্রোডাক্ট কিনতে পারবে।ফেসবুক মার্কেটপ্লেস থেকে আয়ের আরেকটি উপায় হতে পারে প্রোডাক্ট ফ্লিপিং, অর্থাৎ অন্যদের থেকে প্রোডাক্ট কিনে তা পুনরায় বিক্রি করা।
- তবে এই কাজে যথেষ্ট দক্ষতা, ঝুঁকি ও ইনভেস্টমেন্ট এর প্রয়োজন রয়েছে। এছাড়া আপনার হাতের কাছে থাকা অব্যবহৃত জিনিস মার্কেটপ্লেসে বিক্রি করে ফেসবুকে আয় করতে পারবেন।
ভিডিও আপলোড করে ফেসবুকে টাকা আয়
ইউটিউবের মত ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে টাকা আয়ের উপায় রয়েছে। মূলত ইউটিউব এর মত ভিডিওতে এড দেখায় ফেসবুক ও সেই রেভিনিউ ক্রিয়েটরদের সাথে শেয়ার করে। তবে ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে আয় করতে হলে প্রথমত কনটেন্ট আপনার নিজের হতে হবে, এবং অবশ্যই ফেসবুক প্রদত্ত নিয়মাবলী মেনে চলতে হবে ও শর্তসমূহ পূরণ করতে হবে।
ইউটিউবের মত ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে টাকা আয়ের উপায় রয়েছে। মূলত ইউটিউব এর মত ভিডিওতে এড দেখায় ফেসবুক ও সেই রেভিনিউ ক্রিয়েটরদের সাথে শেয়ার করে। তবে ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে আয় করতে হলে প্রথমত কনটেন্ট আপনার নিজের হতে হবে, এবং অবশ্যই ফেসবুক প্রদত্ত নিয়মাবলী মেনে চলতে হবে ও শর্তসমূহ পূরণ করতে হবে।
প্রোফাইল, পেজ ও গ্রুপে শেয়ার করার অপশন থাকায় ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে আয়ের অধিক সুবিধা রয়েছে। ফেসবুকে ভিডিও বড় অডিয়েন্সের কাছে পৌছানো তেমন একটা কঠিন নয়। যদিও ফেসবুক প্রদত্ত শর্তগুলো অর্জন করা তুলনামূলক কঠিন। তবে আপনি যদি একজন কনটেন্ট ক্রিয়েটর হোন, তাহলে অবশ্যই ফেসবুক পেজে ভিডিও আপলোড করে ।
- আয় করার চেষ্টা করতে পারেন। সম্প্রতি ফেসবুক প্রোফাইল থেকেও আয়ের সুযোগ এসেছে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ফেসবুকে টাকা আয়
যেকোনো মাধ্যমে আয়ের একটি কার্যকরী উপায় হলো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। মূলত অন্যজনের প্রোডাক্ট প্রোমোট করে কমিশন পাওয়াকে আমরা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলে থাকি। এই প্রোডাক্ট হতে পারে কোনো বই এর মত ফিজিক্যাল বা কোর্স এর ডিজিটাল প্রোডাক্ট। দেশী-বিদেশী অসংখ্য প্ল্যাটফর্ম থেকে ফেসবুকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করতে পারেন মোটা অংকের অর্থ।অ্যামাজন এর মত বিদেশী প্ল্যাটফর্মগুলোর পাশাপাশি ১০মিনিট স্কুল ও দারাজ এর মত বাংলাদেশি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সাইট আছে যেগুলো প্রোডাক্ট ফেসবুকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে প্রোমোট করে ফেসবুকে টাকা আয় করতে পারেন। তবে প্রোডাক্ট প্রোমোশনে বাড়াবাড়ি রকমের স্পামিং করা উচিত নয়।
কেউ কোনো প্রোডাক্ট সাজেশন তাইলে রিলেভেন্ট সাজেশন দিয়ে অর্গানিক উপায়ে প্রোমোশন চালাতে পারেন।আবার বিভিন্ন গ্রুপে ব্যবহৃত প্রোডাক্টের রিভিউ এর সাথে অ্যাফিলিয়েট লিংক যুক্ত করেও প্রোমোশন চালানো যেতে পারে। মোট কথা স্পামিং না করে সাধারণভাবে প্রোমোশন চালালে সেটি পাঠক ও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হিসেবে আপনারও উপকারে আসবে।
ফেসবুকে কত ভিউ কত টাকা দেয়
অনেক ছোট বড় কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা ফেসবুকে তাদের কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্য ফেসবুক প্রতিষ্ঠানকে টাকা দিয়ে থাকে।এর মধ্যে কিছু কিছু কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান বড় অংকের টাকা দেয় ফেসবুক প্রতিষ্ঠানকে তাদের বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্য। আবার কিছু কিছু কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান কম টাকা দেয় তাদের বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্য।এরপর ফেসবুক ঔ সব কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন গুলো পেজের বিভিন্ন ভিডিওতে দেখায়। যে কোম্পানি বেশি টাকা দিয়েছে ফেসবুককে সেই কোম্পানির বিজ্ঞাপন দেখালে ভিডিও থেকে বেশি আয় হয়।আবার যে কোম্পানি কম টাকা দিয়েছে ফেসবুককে তাদের বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্য, যখন সেই কোম্পানির বিজ্ঞাপন গুলো ভিডিওতে কম দেখানো হয় ।
- তখন কম টাকা আয় হয়।দেখা যায় কখনো কখনো ১ লক্ষ ভিউতে ১০ হাজার টাকা আয় হয়। আবার কখনো কখনো কখনো দেখা যায় ১ লক্ষ ভিউতে ৫ হাজার টাকা আয় হয়।
ফেসবুক ১০০০ ভিউতে কত টাকা দেয়
অনেক নতুন ইউজার রয়েছেন যারা জানতে চান ফেসবুক ১০০০ ভিউতে কত টাকা দেয়। ফেসবুক প্রতি ১০০০ ভিউতে 01-0.2 সেন্ট দিয়ে থাকে এবং সর্বোচ্চ এটা 20 ডলার পর্যন্ত হয়ে থাকে।তবে এটা নির্ভর করে আপনার ভিডিও কোন দেশ থেকে আপনার ভিডিও দেখা হচ্ছে। যদি আপনার ভিডিও আমেরিকার মত উন্নত দেশ থেকে দেখা হয় তাহলে বেশি টাকা পাবেন ।
আর যদি বাংলাদেশ ইন্ডিয়ার মত দেশ থেকে দেখা হলে অনেক কম টাকা পাবেন।ফেসবুক আপনাকে কত টাকা দিবে সেটা নির্ভর করে আপনার ভিডিওতে কত সময় অ্যাড দেখানো হয়েছে। Ad Impression এর উপর ভিত্তি করে আপনাকে টাকা দেওয়া হবে।আপনার ভিডিও যদি বড় হয় তাহলে একাধিক বার অ্যাড দেখানো হবে তাহলে বেশি আয় হবে আর ।
- ভিডিও যদি ছোট হয় কম অ্যাড দেখাবে কম আয় হবে।আর এই সেইম বিষয়টা আমার ৩ মিনিটের নিচের ভিডিও ও ৩ মিনিটের উপরের ভিডিওতে দেখেছি আয় অনেক ডিফারেন্ট রয়েছে।১০০০ ভিউতে যদি আপনার অ্যাড অনেক কম দেখায়া তাহলে ইনকাম কম হবে আর অ্যাড যদি বেশি দেখায় তাহলে আয় বেশি হবে।২০২৪ এই ফেসবুক ১০০০ ভিউতে কত টাকা দেয়
- নতুন আপডেটফেসবুকের সর্বশেষ আপডেট অনুযায়ী আপনার ভিডিওতে ভিউ অনুযায়ী আপনাকে টাকা দেয়া হবে। যত বেশি ভিউ তত বেশি টাকা এবং আপনার ভিডিওতে যদি অ্যাড নাও দেখায় তাহলেও টাকা দিবে।
ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম কি হালাল
Facebook থেকে টাকা ইনকাম করা কি হালাল, এই বিষয়ে অনেকে জানতে চাই কিন্তু সঠিক কথা জানতে পারে না। আজকে আমি ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম কি হালাল না হারাম সে সম্পর্কে আলোচনা করব। আপনার তৈরি করা ভিডিও কনটিন যদিও ভালো বা ভদ্র টাইপের হয়ে থাকে যেটা দেখে মানুষ বিনোদন পাবে কোন নেগেটিভ কোন কিছু বুঝতে পারবে না ।
সেই ভিডিও দেখে যদি আপনি টাকা ইনকাম করেন তাহলে সেই টাকাটি হালাল।তাছাড়াও যদি আপনি একটি আপনার ওয়েবসাইটে খারাপ ভিডিও আপলোড করে টাকা ইনকাম করে সেই টাকাকে বলা হয় হারাম টাকা। কিন্তু আমরা বেশিরভাগ সকলেই ফেসবুক ভালো ভালো ভিডিও কনটেন্ট আপলোড করে টাকা ইনকাম করি তাই সে খেতে বলা যায় যে আমাদের ফেসবুক পেজ থেকে যে টাকাটা আয় করে সেই টাকা হালাল টাকা।
ফেসবুক ভিডিও থেকে কত টাকা আয় করা যায়
উপার্জন করতে হলো কিন্তু আপনাকে ফেসবুকের কিছু শর্ত মেনে চলতে হবে।ফেসবুক ভিডিও থেকে কত টাকা আয় করা যায় সেটি প্রধানত কিছু পরিবেশিত বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে হতে পারে, যেমন স্পন্সরকৃত পোস্ট বা প্রতিবেদন।এই আয়ের পরিমাণ বিভিন্ন কারণে পরিবর্তন করতে পারে, যেমন বিজ্ঞাপনের দর, আপনার ফলোয়ারদের সংখ্যা, পোস্টের ভিউয়াল ভালোবাসার মান, ইত্যাদি।প্রতিটি ভিডিও আয় তথ্য অন্য থার্ড-পার্টি সেবা প্রদানকারী প্লাটফর্মের মাধ্যমে প্রদান করা হতে পারে। ফেসবুক ভিডিও মনিটাইজেশন প্রোগ্রামের মাধ্যমে, ভিডিও সম্পর্কে বিজ্ঞাপন দেখানো হয় এবং তা দেখলে আপনি টাকা উপার্জন করতে পারেন।তবে, এই সংখ্যা নির্দিষ্ট নয় এবং বিভিন্ন কারণে পরিবর্তন করতে পারে। অতএব, বিস্তারিত হিসাব একটি নির্দিষ্ট প্রস্তাবনা ।
বা ভিডিও বা পোস্টের উপর নির্ভর করে। যেকোনো প্রকারে, ফেসবুকের বিজ্ঞাপন মনিটাইজেশন প্রোগ্রামের নীতি ও শর্তাবলী অবশ্যই মেনে চলতে হবে। এই প্রোগ্রামের নির্দিষ্ট বিস্তারিত তথ্য ও শর্তাবলী ফেসবুকের ওয়েবসাইটে উপলব্ধ রয়েছে।
ফেসবুক রিলস থেকে কীভাবে টাকা আয় করবেন
অ্যাড/বিজ্ঞাপন- একজন ব্যক্তির ১০ হাজার ফলোয়ার, ৫টি ভিডিয়ো এবং ৬০ দিনে ৬ লাখ মিনিটের ভিউ থাকলে সে রিলস-এ অ্যাড দেওয়ার যোগ্য বলে বিবেচিত হয়। এই অ্যাড থেকে আসা অর্থের ৫৫শতাংশ আপনি এবং ৪৫ শতাংশ ফেসবুক পাবে। এর আগে ফেসবুকের রিলস-এ অ্যাড দেওয়া যেত না। শুধুমাত্র ভিডিয়োতে অ্যাড দেওয়া যেত।
- সম্প্রতি মেটা ঘোষণা করেছে যে যারা নিজস্ব রিল পাবলিশ করবে, তাদের টাকা দেওয়া হবে। এই চ্যালেঞ্জের মাধ্যমে একজন ৪ হাজার ডলার বা ৩ লাখ ৩০ হাজার টাকা আয় করতে পারে।
- রিলস আনার পর থেকে মেটা একাধিক ভাবে রিলস-এ টাকা আয় করার সুযোগ তৈরি করছে। যার মধ্যে অন্যতম একটি উপায় হল রিলস প্লে বোনাস প্রোগ্রাম। এই প্রকল্পে মেটা কোনও ভিডিয়োতে ৩০ দিনে ১ হাজার ভিউ এলে টাকা দিয়ে থাকে। এই প্রকল্পের অধীনে ৩৫ হাজার ডলার বা ২৮ লাখ টাকা পর্যন্ত দেওয়া হয়ে থাকে।
- সম্প্রতি ফেসবুক রিলস থেকে অর্থ আয়ের নতুন একটি মাধ্যম আনার কথা ঘোষণা করেছে মেটা। এই নতুন ফিচারে একজন ব্যবহারকারী রিলস দেখার সময় স্টার দিতে পারবে। প্রতি ১০০স্টারে ১ ডলার পাওয়া যাবে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url