মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার ২০টি সেরা উপায়

প্রিয় পাঠক আজকে আমরা জানবো মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার ২০টি সেরা উপায় কীভাবে কাজ করে টাকা ইনকাম করতে হয় এটা অনেকেই জানে না। তাই, আমাদের দেশে এখনো বেকারত্বের হার এতো বেশি। আপনাদের সাথে আজ যেসব উপায় নিয়ে আলোচনা করবো, সেগুলো থেকে অনেক সহজেই অনলাইনে ঘরে বসে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার ২০টি সেরা উপায়

ভূমিকা

প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায় জানতে চাচ্ছেন তাহলে সঠিক জায়গায় এসেছেন। প্রতি মাসে যদি এতো টাকা আয় করতে চান তাহলে প্রচুর পরিশ্রম করতে হবে। আপনি হয়তো জানেন বিনা পরিশ্রমে কোনোদিন সফল হওয়া যায় না, পৃথিবীতে যারা সফল হয়েছে তারা সবাই ছিলো কঠোর পরিশ্রমি।আজকের পোস্ট থেকে জানতে পারবেন কি কি মাধ্যম রয়েছে যেখান থেকে আপনি মাসে প্রচুর টাকা আয় করতে পারবেন।

মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়

গ্রাফিক ডিজাইন

গ্রাফিক্স ডিজাইন বর্তমান সময়ের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পেশা গ্রাফিক্স ডিজাইন করার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন। তবে গ্রাফিক্স ডিজাইন এ নিয়ে কাজ করার পূর্বে অবশ্যই আপনাকে ভালোভাবে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে হবে।

ডিজিটাল মার্কেটিং

ডিজিটাল মার্কেটিং করে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করা খুব সহজ। আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে মাসে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে বাংলাদেশের সবচেয়ে বিশ্বস্ত ও সেরা আইটি সেন্টার অর্ডিনারি আইটি থেকেডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স করতে পারেন।

ব্লগিং

বর্তমানে ব্লগিং করে অনেকেই লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করছেন। তাই আপনিও যদি সঠিকভাবে ব্লগিং করতে পারেন তাহলে মাসে অনায়াসেই ৫০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন। ব্লগিং কিভাবে করতে হয় সে সম্পর্কে যদি আপনার ধারণা না থাকে তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

প্যারাগ্রাফ লিখে টাকা ইনকাম

ফেসবুকে প্রচারিত টাইপিং করে টাকা ইনকাম, প্যারাগ্রাফ লিখে টাকা ইনকাম এই ধরনের কাজের ফাঁদে পা দেবেন না। কারণ এগুলো সব প্রতারণা। প্রতারণার উদাহরণ দেখে নিনএকটি প্যারাগ্রাফ লিখে ১২০ টাকা, দুইটি লিখলে ২৪০ টাকা।” বলা হবে যে প্যারাগ্রাফ আপনাকে দেখে দেখে প্যারাগ্রাফ লিখতে হবে। এভাবে আপনাদের প্যারাগ্রাফ টাইপিং জব এর জন্য প্রলোভন দেখানো হবে।

এরপর এক্ষেত্রে আপনার কাছে ১২০-২০০ টাকা এড ফি চাওয়া হবে। কিন্তু এই এড ফি দেওয়ার পর হয় আপনাকে ব্লক করে দেওয়া হবে।অথবা আপনার কাছ থেকে এড ফি নেওয়ার পর তাদের গ্রুপে আপনাকে জয়েন করানো হবে এবং বলা হবে আপনাকে যেভাবে প্যারাগ্রাফ লেখার জবের কথা বলে এখানে এড করা হয়েছে একইভাবে আপনাকেও মেম্বার অ্যাড করতে হবে।

এভাবে আপনি নতুন মেম্বার অ্যাড করতে পারলে আপনাকে একটি প্যারাগ্রাফ কপি করে পেস্ট করে দিতে হবে। তাহলেই নতুন মেম্বার এড এর জন্য অ্যাড ফি এর অর্ধেক টাকা আপনি পাবেন। এটা মূলত কোন প্যারাগ্রাফ টাইপিং জব না এটা একটা মেম্বার অ্যাড করা জব।

ডেটা এন্ট্রি বা ডেটা টাইপিং

অনলাইনে বিনা বিনিয়োগে টাকা আয় করার সবথেকে সহজ উপায় হল ডাটা এন্ট্রি বা টাইপিং জব গুলি করা। এক্ষেত্রে, আপনার লাগবে শুধুমাত্র একটা কম্পিউটার ও ভালো ইন্টারনেট পরিষেবা।আপনার যদি ভালো টাইপিং দক্ষতা থাকে, তবে আপনি এই টাইপিং কাজের মাধ্যমে প্রতি মাসে ভালো পরিমাণ অর্থ রোজগার করতে পারেন।

যদিও, এই পেশার ক্ষেত্রে প্রচুর জালি ওয়েবসাইট রয়েছে যা থেকে আপনাকে সচেতন থাকতে হবে।
বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সাইট বা মার্কেটপ্লেস গুলিতে গিয়েও আপনি নানান ডাটা এন্ট্রি কাজ খুঁজতে পারবেন। পার্ট-টাইম বা ফুল-টাইম হিসেবেও ডেটা এন্ট্রির কাজ করে প্রতি মাসে এক্সট্রা টাকা আয় করার সুযোগ পেতে পারেন।

অনলাইন কোচিং বা টিচিং

শিক্ষকতা যাদের নেশা, তারা কিন্তু বাড়ি বসেই শিক্ষকতা করে মাসে ভালো পরিমানে টাকা আয় করে নিতে পারেন। এখনকার সময়ে, অনলাইনে পাঠদানের ব্যাপক সুবিধা রয়েছে। এই অনলাইন টিচিং-এর মাধ্যমে বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে বসে অন্য প্রান্তে থাকা মানুষকে পড়ানো সম্ভব।অনলাইন টিচিং এর ক্ষেত্রে কোনোরকমের কোনো ভৌগোলিক সীমাবদ্ধতা থাকে না।

এমন অনেক সাইট আছে, যারা শিক্ষার্থীদের অনলাইনে শেখানোর জন্য বিভিন্ন অনলাইন শিক্ষক বা কোচদের নিয়োগ করে থাকে।কিছু ওয়েবসাইট আপনার অভিজ্ঞতার ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলেও, কিছু ওয়েবসাইট এমনিতেই আপনাকে আপনার দক্ষতার বিষয় গুলি শেখাতে অনুমতি দিয়ে দেয়। আর এই অনলাইনে শিক্ষকতা করলে আপনি নিয়মিত আয়ের সুযোগ পাবেন।

এখানে আপনি বাড়ি বসেই পড়াতে পারবেন, তাই এখানে পরিবহনের জন্যে কোনো খরচ বা সময় নষ্ট হয় না। অনেক ব্যক্তি তাদের টুকটাক খরচ মেটাতে পার্ট-টাইম আয়ের উৎস হিসাবে অনলাইন শিক্ষকতা করে থাকেন।এই ধরণের পেশার জন্য আপনাকে কম্পিউটার ও শক্তিশালী ইন্টারনেট পরিষেবার ব্যবস্থা করতে হবে আপনি পড়াশোনার বিষয় ।

ছাড়াও, এখানে আপনার প্রতিভা, যথা- নাচ, গান, পেইন্টিং, ফ্যাশন ডিজাইনিং, ক্র্যাফট, গহনা তৈরি ও অন্যান্য কাজও শেখাতে পারেন।

অফলাইনে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়

স্টক ফোটোগ্রাফি

নিজের নেশাকে পেশাতে পরিবর্তিত করার থেকে বেশি ভালো আর কিছু হয়না।অর্থাৎ, যে কাজ করতে ভালোলাগে সেই কাজের বিনিময়ে টাকা পেতে কার না ভালোলাগে? তাই, আপনি যদি ফটোগ্রাফির শখ রাখেন, তাহলে আপনি আপনার সৃজনশীল ফটোগ্রাফি বিক্রি করার মাধ্যমেও টাকা উপার্জন করতে পারেন।এই পেশা শুরু করার জন্যে আপনার একটা ভালো।

  1. ডিএসএলআর ক্যামেরার প্রয়োজন হবে। আপনি শাটারস্টক, আন্সপ্ল্যাশ, আইস্টক, 123RF-এর মতো ছবি বিক্রির সাইট গুলিতে গিয়ে অনলাইনে ছবি বিক্রি করে ইনকাম করতে পারবেন।এই ধরণের ওয়েবসাইটগুলো আপনার তোলা ছবিগুলোকে স্টক ইমেজ হিসেবে তাদের সাইটে আপলোড করতে অনুমতি দেয়। আর, সেই সাইট থেকে যখনই কোনো ব্যক্তি আপনার ।তোলা ছবিগুলো ডাউনলোড করে, তখনই আপনি একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
  2. এবং, কোন ধরণের ছবিগুলো মানুষ বেশি অনুসন্ধান করে, তা দেখে নিয়ে সেই ধরণের ছবি আপলোড করলে, সেখানে আপনার প্রফিট বেশি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।এছাড়াও, আপনি নিজের ফোটোগ্রাফি ট্যালেন্ট কাজে লাগিয়ে ওয়েডিং, পার্টি, কনফারেন্স, কনসার্ট ।

কিংবা অন্য কোনো অনুষ্ঠানের প্রফেশনাল ফটোগ্রাফি করেও ব্যাপক পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারেন।মাসে কমেও ৫০ হাজার টাকা আয় করার একটি সেরা উপায় হিসেবে অনলাইনে ছবি বিক্রি করার উপায়টি অনেক কার্যকর ও প্রমাণিত উপায় হয়ে থাকলেও, শুরুতে আপনাকে একাধিক ইমেজ বিক্রির সাইট গুলিতে গিয়ে নিজের চিবি গুলি আপলোড করতে হয়।

  • এছাড়া, নিয়মিত নতুন নতুন ও ক্রিয়েটিভ ছবি গুলি তুলতে হবে এবং রেগুলার সেগুলিকে আপলোড করতে থাকতে হবে। এই কাজে সফলতা পেতে সময় লাগে যদিও এখান থেকে অনেকেই ইনকাম করছেন।

ট্রান্সলেশন সার্ভিসেস

সোশ্যাল মিডিয়ায় এনগেজমেন্ট বাড়ার কারণে ট্রান্সলেটর বা অনুবাদকদের প্রয়োজনীয়তাও ক্রমশ বাড়ছে। আপনি যদি আপনার মাতৃভাষায় পারদর্শী হন বা কোনো আন্তর্জাতিক ভাষা জেনে থাকেন, তাহলে আপনি ট্রান্সলেটরের কাজ নিতে পারেন।বিভিন্ন ভাষার ও দেশের শ্রোতা পেতে বিভিন্ন কোম্পানিগুলো তাদের বিষয়বস্তুগুলোকে অনুবাদ করার জন্য ।

ট্রান্সলেটরদের নিয়োগ করে থাকে। অনেক কল সেন্টার থেকে ট্রান্সলেশন এক্সপার্টদের ওয়ার্ক-ফ্রম-হোম সুবিধার সাথে নিয়োগ করা হয়ে থাকে।তাই এক্ষেত্রেও আপনার কাছে প্রতি মাসে ভালো মানের টাকা ইনকামের সুযোগ হয়ে দাঁড়াতে পারে।

ওয়েডিং প্ল্যানিং

এই প্রজন্মের প্রতিটি মানুষ চায় তাদের বিয়ের পার্টিকে স্মরণীয় করে রাখতে।তাই, তারা সেরা ওয়েডিং প্ল্যানারদের ভাড়া করে থাকে। আপনি একজন সৃজনশীল বিবাহ পরিকল্পনাকারী বা ওয়েডিং প্ল্যানার হিসেবে ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করে নিজের ব্যবসা চালাতে পারেন।আর, এই কাজের প্রথমদিকে বেশি বিনিয়োগেরও দরকার পড়ে না।

ক্লিনিং সার্ভিসেস

বর্তমানে, পরিবারের কম-বেশি সব সদস্যই নিজেদের পেশায় ব্যস্ত থাকেন। তাই, তারা তাদের ঘরদোর, আসবাবপত্র বা অফিসের ইন্ডোর ডেকোরেশন ও পরিষ্কার করার জন্য নানান ক্লিনিং সার্ভিসের সাথে যোগাযোগ করে থাকেন। তাই, এই পরিস্থিতিতে হাউস ক্লিনিং ব্যবসাতেও যথেষ্ট লাভের সম্ভাবনাও রয়েছে। আর, এই পরিষেবার জনপ্রিয়তা দিনদিন বৃদ্ধিও পাচ্ছে।

ফাস্ট ফুড কর্ণার

দেশের অন্যতম লাভজনক ব্যবসায়িক দোকানগুলোর মধ্যে ফাস্ট ফুড কর্ণারগুলো হল সেরা অপশন। এই ব্যবসায় লাভ প্রতি মাসে প্রচুর হয়ে থাকে। হ্যা, এই ব্যবসা থেকে মাসে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করাটাও খুব সহজেই সম্ভব।তাই, কম বাজেটে বেশি মুনাফা লাভ করতে আপনিও এই ব্যবসা শুরু করতেই পারেন।

মুদিখানার দোকান

আপনি যদি ভাল কোন জায়গায় মুদিখানার দোকান দিতে পারেন তাহলে কিন্তু সেই দোকানদার থেকেও মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন। তাই মুদিখানার দোকান হতে পারে আপনার মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়।

কফি হাউস

বর্তমানে কফিহাউসের ব্যবসা খুবই লাভজনক একটি ব্যবসা। আপনি চাইলে কফি হাউস দিতে পারেন। ব্যস্ত কোন জায়গায় যদি কফি হাউজ দিতে পারেন তাহলে কিন্তু সেই কফি হাউজ থেকে আপনি মাসে ৫০ হাজার টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

পাইকারি ব্যবসা

পাইকারি ব্যবসা খুবই লাভজনক ব্যবসা। তাই আপনি চাইলে পাইকারি ব্যবসা করে প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করতে পারেন। ব্যবসা করতে চাইলে আপনাকে প্রথমে বেশ কিছু টাকা ইনভেস্ট করতে হবে।

ফাস্ট ফুডের ব্যবসা

ফাস্ট ফুডের ব্যবসা লাভজনক ব্যবসা ফাস্টফুড ব্যবসার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন। জনসমাগম স্থানে আপনি যদি ফাস্ট ফুডের ব্যবসা দেন তাহলে সেখান থেকে ভালো টাকা ইনকাম করা সম্ভব।

মোবাইল অ্যাক্সেসরিজ এর দোকান

মোবাইল এক্সেসরিজ এর ব্যবস্থা খুবই লাভজনক একটি মোবাইল এক্সেসরিজ এর দোকান দিয়ে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করতে পারেন। সতরাং মোবাইল এক্সেসরিজ এর দিয়ে মাসে ৫০ হাজার টাকা উপার্জন করুন।

জুতার ব্যবসা

জুতার ব্যবসা করেও কিন্তু মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করা যায় তাই আপনি চাইলে জুতার ব্যবসা করতে পারেন জুতার ব্যবসায় প্রচুর লাভ হয়ে থাকে তাই জুতার ব্যবসা হতে পারে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়।

কসমেটিক্স

কসমেটিক্স প্রয়োজন এমন একটি ব্যবসা আপনি যে কোন জায়গায় করতে পারেন কেননা কসমেটিকস এর দোকান সব জায়গাতেই চলে বিশেষ করে স্কুল কলেজের পাশে যদি আপনার কসমেটিকসের দোকান দিতে পারেন তাহলে কিন্তু অনায়াসেই দোকান থেকে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন।

স্টেশনারি

স্টেশনারীর ব্যবস্থার মাধ্যমে আপনি ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন বিশেষ করে স্টেশনারীর দোকান যদি আপনার কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সাথে হয় তাহলে আপনার বিক্রি বেড়ে যাবে। সুতরাং স্টেশনারি দোকান থেকে মাসে ৫০হাজার টাকা আয় করা খুব কঠিন নয়।

ফার্মেসির দোকান করে আয়

ফার্মেসির দোকান করে প্রতি মাসে অনেক টাকা আয় সম্ভব।কারণ ওষুধ আমাদের জীবনে একটি নিত্য প্রয়োজনীয় বস্তু।আর প্রতিনিয়তই মানুষ বিভিন্ন ধরনের রোগে আক্রান্ত হচ্ছে আরে রোগ সারানোর জন্য ওষুধ অনেক দরকারি। আর এই ওষুধ মূলত পাওয়া যায় ফার্মেসিতে পাওয়া যায়।আমাদের দেশের মানুষ সুস্থ থাকার জন্য ওষুধের ভুমিকা অপরিসীম।

ফার্মেসির দোকান এর ব্যবসা করে বর্তমান সময়ে অনেক লাভবান হওয়া যায় ও মানুষ হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারছে।আপনি যদি চান ফার্মেসির দোকান দিতে পারেন বা ওষুধের এর পাইকেরি ব্যবসা করে লাভবান হতে পারেন।আর এ ফার্মেসির দোকান এর ব্যবসা করেই প্রতি মাসে খুব সহজেই ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারেন।

FAQ:

আশা করছি মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার ২০টি সেরা উপায় ধারনা পেয়েছেন এই আর্টিকেলটিতে, এই আর্টিকেলটি পুরোটা পড়ে যদি আপনাদের সামান্যতম উপকারে আসে তাহলে আপনাদের পরিচিতি মানুষদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। আর এ ধরনের বা বিভিন্ন রকমের আর্টিকেল পড়তে আমাদের সাইডে ভিজিট করে দেখুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url