ব্র্যাক এনজিও লোন পদ্ধতি
প্রিয় পাঠক ব্র্যাক এনজিও লোন পদ্ধতি আমাদের মধ্যে অনেকেই বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়ে সহজ কিস্তিতে লোন নেওয়ার চিন্তাভাবনা করেন। কিন্তু কোথায় থেকে লোন নিবেন। কত টাকা লোন নিবেন বা সে লোন পরিশোধ করার শর্ত গুলো কি কি। সহজ কিস্তিতে লোন নিতে কি কি ডকুমেন্ট লাগবে। এ নিয়ে অনেক বেশি চিন্তিত থাকি এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন জানতে পারবেন ।
ভূমিকা
বাংলাদেশে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংক বা সংস্থা রয়েছে। যেগুলো গ্রাহকদের সহজ কিস্তিতে ৫ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন দিয়ে থাকে। যেমন: আশা, ব্র্যাক, গণমূখী, একটি বাড়ি একটি খামার, বুরো বাংলাদেশ ইত্যাদি। আপনি যেকোন প্রয়োজনে এসব ব্যাংক বা সংস্থা থেকে সহজ কিস্তিতে লোন নিতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম
ব্র্যাক ব্যাংক লোন কি
আপনার যদি ব্র্যাক ব্যাংকে আগে থেকে একাউন্ট তাকে আপনি সে একাউন্টের এগেনেস্টে লোন নিতে পারেন। বাংলাদেশের সকল ব্যাংকের মতো ব্র্যাক ব্যাংকেও লোন সিস্টেমে প্রকারভেদ রয়েছে। মানে, আপনি বিভিন্ন প্রকারভেদের বিভিন্ন ক্যাটাগরির লোন নিতে পারবেন। অন্যান্য ব্যাংকের মতো ব্র্যাক ব্যাংকেও হোম লোন পার্সোনাল লোন এডুকেশন লোন এসকল লোন রয়েছে।
- সুতরাং, আপনি ব্র্যাক এনজিও লোন পদ্ধতি সম্পর্কে সুদের হার সম্পর্কিত প্রাসঙ্গিক এবং আরও অনেক কিছু জানতে আমাদের সাথে থাকুন।
ব্র্যাক এনজিও লোনের জন্য আবেদন করতে কি কি লাগবে?
- আপনার পাসপোর্ট সাইজের নতুন রঙ্গিন ছবি।
- আপনার পরিচয় পত্র ভোটার আইডি বা পাসপোর্ট এর ফটোকপি লাগবে।
- আপনি যদি অফিসে চাকরি করেন তাহলে অফিস আইডি কার্ডের ফটোকপি লাগবে।
- আপনার বেতন বা স্যালারি সার্টিফিকেটের ফটোকপি লাগবে।
- আপনার ৬ মাসের ব্যাংক হিস্টোরির স্টেটমেন্ট লাগবে।
- আপনি যে এলাকায় এনজিও শাখা হতে লোন উত্তোলন করবেন সেই এলাকার স্থানীয় বসবাসকারী জমীনদারের ১ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি এবং তার জাতীয় পরিচয়পত্রের অনুলিপি প্রয়োজন হবে।
ব্র্যাক ব্যাংক লোন কত প্রকার?
বাংলাদেশের সমস্ত ব্যাংকের মতো ব্র্যাক ব্যাংকেও লোনের প্রকারভেদ রয়েছে। ব্র্যাক ব্যাংকের এ প্রকারভেদ নির্ভর করে আপনি কেন লোন নিচ্ছেন এবং কোন একাউন্টের সাহায্যে লোন নিচ্ছেন সাধারণত কত টাকার লোন নিচ্ছেন তার উপর। ব্র্যাক ব্যাংক লোনের সকল প্রকারভেদ নিম্নে দেওয়া হলো- শিক্ষা লোন।
- হোম লোন।
- টিচার্স লোন।
- স্যালারি লোন।
- পার্সোনাল লোন।
- সিএমএসএমই লোন।
- মোটর লোন।
ব্র্যাক এনজিও লোন নেওয়ার যোগ্যতা
আমরা অনেকেই বিপদে আপদে পড়ে নানান কারণে ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে থাকি। এক্ষেত্রে আমরা বেশিরভাগ মানুষই বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় এনজিও, ব্র্যাক এনজিও থেকে লোন নিয়ে থাকি। কিন্তু এখানে একটি প্রশ্ন থেকে যায়। আমাদের মাঝে যে কেউ চাইলেই কিন্তু এই এনজিও থেকে লোন নিতে পারবে না। ব্র্যাক এনজিও থেকে লোন ।নেওয়ার জন্য অবশ্যই আপনার মাঝে কিছু যোগ্যতা থাকতে হবে। এখন কি যোগ্যতা থাকতে হবে এই প্রশ্নটিই হয়তো আপনাদের মনে উঁকি দিচ্ছে। চলুন তাহলে ব্র্যাক এনজিও থেকে লোন নেওয়ার জন্য কি কি যোগ্যতা থাকতে হবে তা জেনে নেই।প্রথমত, ব্র্যাক এনজিও থেকে লোন নিতে হলে আপনার বয়স অবশ্যই ১৮ থেকে ৬৫ এর মাঝে হতে হবে।
আপনি ব্র্যাক এনজিও এর যে শাখা থেকে লোন নেবেন অবশ্যই সেই শাখার সদস্য হতে হবে।
আপনার কাছে অবশ্যই সঞ্চয় এবং জামানত থাকতে হবে।ব্র্যাক এনজিও থেকে লোন নেওয়ার জন্য আপনার কাছে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টগুলো থাকতে হবে। যা আমরা নিচের একটি প্যারায় তুলে ধরেছি ইত্যাদি।
আপনার কাছে অবশ্যই সঞ্চয় এবং জামানত থাকতে হবে।ব্র্যাক এনজিও থেকে লোন নেওয়ার জন্য আপনার কাছে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টগুলো থাকতে হবে। যা আমরা নিচের একটি প্যারায় তুলে ধরেছি ইত্যাদি।
ব্র্যাক এনজিও লোন পদ্ধতি
এই ঋণ সেই ব্যক্তিদের জন্য যারা একটি নতুন বা ব্যবহৃত গাড়ি কিনতে চান তবে হাতে এটি কেনার মতো খুব একটা অর্থকড়ি নেই। বলে রাখা ভালো এই লোন সহজেই পাওয়া যায় এবং এই লোনের মাধ্যমে গাড়ি কেনা যায়। বিশেষ করে যারা গাড়ি চালিয়ে আয় করতে চান কিন্তু গাড়ি কেনার অর্থ নেই অর্থ্যাৎ উপার্জনের পথ নেই তারা এই লোনটি নিতে পারেন।তবে গাড়ি কিনে আয় করতে না চাওয়া ব্যাক্তিরাও এই লোন নিতে পারবে। যদিও সময়মতো লোন পরিশোধ করার সক্ষমতা সম্পর্কে আগে থেকেই নিশ্চিত থাকতে হবে। ব্র্যাক ব্যাংকের এই মোটর লোন সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হলো : সর্বোচ্চ ২০ লাখ টাকা নেওয়া যাবে এবং এক থেকে পাঁচ বছর মেয়াদে পরিশোধ করতে হবে।
গত এক বছরের ব্যাংক স্টেটমেন্ট, গাড়ির মূল্য বিবরণী, ব্যক্তিগত টিআইএন সনদপত্রসহ অন্যান্য ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে।সুদের হার ১৫ থেকে১৬ শতাংশ হবে এবং আবেদনকারীকে মাসিক ২৫ হাজার টাকার কর্মকর্তা হতে হবে।৩৫ হাজার টাকা উপার্জনক্ষম ব্যবসায়ী, স্বনির্ভর ও জমির মালিকও আবেদন করতে পারবেন।
ব্র্যাক ব্যাংক লোন সুবিধা
ব্র্যাক ব্যাংক থেকে লোন নিলে গ্রাহকদের কিছু সুযোগ সুবিধা এ ব্যাংক প্রদান করে থাকে। ব্র্যাক ব্যাংক থেকে লোন যদি আপনি নিতে চান তাহলে আপনার জানা প্রয়োজন কি কি সুবিধা এ ব্যাংক গ্রাহকদের দিয়ে থাকে। নিচের আলোচনা থেকে জেনে নিন ব্র্যাক ব্যাংক কি কি লোন সুবিধা দিয়ে থাকে।ব্র্যাক ব্যাংক থেকে পার্সোনাল লোন যারা নিবেন, তাদের সুদের হার কম দিতে হয়।৯% সুদে এ ব্যাংক থেকে পার্সোনাল লোন পাওয়া যায়।ব্র্যাক ব্যাংক থেকে লোন নিতে হলে কঠিন কোনো শর্ত পূরণ করা লাগেনা, সহজ শর্তে লোন পাওয়া যায়।ব্র্যাক ব্যাংক গ্রাহকদের ১ লক্ষ টাকা থেকে শুরু করে ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন দিয়ে থাকে।লোন সম্পর্কিত কোনো সমস্যাই পড়লে তাৎক্ষনাৎ সমাধান এ ব্যাংক দিয়ে থাকে।
ব্র্যাক ব্যাংক ডিজিটাল লোন বা সেবা গ্রাহকদের দিয়ে থাকছে। যার কারনে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে লোন নেওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবে।ব্র্যাক ব্যাংক থেকে লোন নিলে গ্রাহকদের সে লোন ১২ মাস থেকে ৬০ মাস পর্যন্ত সময়ে পরিশোধ করতে হবে।ব্র্যাক ব্যাংক গ্রাহকদের এ ধরনের সুবিধাসহ আরও বেশ কিছু সুবিধা দিয়ে থাকে।
ব্র্যাক ব্যাংক লোন সুদের হার কত?
ব্র্যাক বাংকের লোন মূলত নির্ভর করে লোনের উপর ভিওি করে। গ্রাহক কোন ধরনের লোন নিতে চাচ্ছেন এর উপর ভিত্তি করে লোনের সুদের হার পৃথক পৃথক হয়ে থাকে।- সাধারণত ব্রাক ব্যাংকের সুদের হার ৯ শতাংশ থেকে ১২ শতাংশ পর্যন্ত হয়ে থাকে। তবে প্রসেসিং ফি হলো ২%। ব্র্যাক ব্যাংকের লোনের প্রকারের উপর ভিত্তি করে লোনের সুদের হার নিম্নরূপ:পার্সোনাল লোন: ৯ শতাংশ পর্যন্ত হয়ে থাকে।
- বাড়ির লোন বা হোম লোন: ১০ শতাংশ পর্যন্ত হয়ে থাকে।
- গাড়ি লোন বা কার লোন: ১০ শতাংশ পর্যন্ত হয়ে থাকে।
- ব্যবসায়িক লোন বা ব্যবসা করার জন্য লোন: ৯ শতাংশ থেকে ১২ শতাংশ পর্যন্ত হয়ে থাকে।
- তবে কিছু ক্ষেত্রে বিভিন্ন কারণে লোনের সুদের হার কম বা বেশি হতে পারে। যেমন: গ্রাহকের ক্রেডিট স্কোর ভালো হলে লোনের সুদের হার কম হতে পারে। আবার এই লোন পরিশোধের সময়ের উপর ভিত্তি করে সুদের হার কমবেশি হতে পারে। আবার লোনের অর্থের উপর নির্ভর করে লোনের সুদের হার কম বেশি হয়ে থাকে।
ব্র্যাক এনজিও লোন ফরম
ব্র্যাক এনজিও তে লোন নিতে গেলে আপনাকে অবশ্যই ব্র্যাক এনজিও থেকে অবশ্যই একটি ফরম সংগ্রহ করতে হবে। এই ফরম সংগ্রহ ছাড়া আপনাকে কোন মতেই ব্র্যাক এনজিও থেকে লোন দেওয়া হবে না। তাই অবশ্যই ফরম টি গুগল থেকে ডাউনলোড করে নিতে হবে অথবা যেকোন কম্পিউটারের দোকানে গিয়ে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।আপনার অন্যান্য কাগজ পত্রের সাথে এই আবেদন ফরম টি জমা দিতে হবে বিধায় আপনাকে এই ফরমটি সংগ্রহ করতে হবে। উপরিউক্ত কাগজ পত্র জমা দেওয়ার ১৫ থেকে ২০ কর্মদিবসের মাঝে আপনার সকল তথ্য যাচাই বাচাই করে, আপনার ব্যাংক একাউন্টে টাকা জমা হবে।
ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা লোন নারী লোন প্রবাসী লোন মাইগ্রেশন লোননির্ভরতা লোন কৃষি লোন
ব্র্যাক এনজিও থেকে কি ধরনের লোন দেয়
সাধারণত কত টাকার লোন নিচ্ছেন তার উপর লোনের ধরনের নির্ভর করে। ব্র্যাক এনজিও কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশের দরিদ্র মানুষকে বিভিন্ন ধরনের লোন প্রদান করে থাকে। ভিন্ন ভিন্ন লোনের জন্য কাগজপত্র ও যোগ্যতা আলাদা ধরনের হয় থাকে। ব্র্যাক এনজিও লোনের সকল প্রকারভেদ নিম্নে দেওয়া হলো-ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা লোন নারী লোন প্রবাসী লোন মাইগ্রেশন লোননির্ভরতা লোন কৃষি লোন
ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা ঋণ
এ ঋণ মূলত যারা ছোটখাটো একটি ব্যবসা চালু করেছে বা চালু করতে চায় এমন ব্যক্তিদের দেওয়া হয়। এমন সব ব্যক্তি যাদেরকে সাধারণত মূলধারার ব্যাংক থেকে লোন দিবে না কিংবা না দেওয়ার সুযোগ বেশি তাদেরকেই এ লোন সাধারণত দেওয়া হয়। এই ঋণ প্রকল্পের আরেক নাম ‘প্রগতি’। এ ঋণ নারী ও পুরুষ উভয়দেরকেই দেওয়া হয়।আপনি ১ লক্ষ ১০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত প্রগতি থেকে লোন নিতে পারবেন। লোনের পরিমাণ আপনার আর্থিক ও সামাজিক অবস্থার উপর নির্ভর করে। [একটি বাড়ি একটি খামার লোন পদ্ধতি]
মাইগ্রেশন লোন
আমাদের অর্থনীতির একটি ভড় অংশ আশে বিদেশে যারা কাজ করে তাদের থেকে। তাই যারা বিদেশে যেতে আগ্রহী তাদেরকে এই লোন প্রদান করা হয়। প্রায় যেকোনো কেউই এই ঋণ গ্রহণ করতে পারবেন। এই ঋণের পরিমাণ আলোচনা সাপেক্ষ। কোনো নির্দিষ্ট সীমা নেই। ঋণ প্রদানের পাশাপাশি ব্র্যাক থেকে আপনাকে অন্যান্য সহযোগিতাও দেওয়া হবে।যেমন: আপনাকে বিভিন্ন ধরণের পরামর্শ প্রদান করা হবে, কিভাবে প্রতারকদের হাত থেকে সাবধান থাকবে। এই লোন বিদেশে যাওয়ার পর আয় করা শুরু করার পর থেকে পরিশোধ শুরু করা সম্ভব। বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন পদ্ধতি
রেমিট্যান্স লোন
অভিবাসী পরিবারগুলোর খরচ চালানোর জন্য ও বড় কোনো খরচে সহায়তা করতে এ লোন প্রদান করা হয়। বিদেশে পাঠানো ব্যক্তি রেমিট্যান্স পাঠানো পর্যন্ত অর্থনৈতিকভাবে সহায়তা করতে এ লোন প্রদান করা হয়।নারী ঋণ
একে ‘ডাবি’ও বলা হয়। মূলত গ্রামীণ দরিদ্র নারীদেরকে এই ঋণ প্রদান করা হয়। নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের উদ্দেশ্যেই মূলত নারী ঋণ প্রদান করা হয়ে থাকে। এই ঋণের জন্য কোনো জামানত রাখতে হয় না। কোনো ব্যবসা বা সম্পদে বিনিয়োগ কররে, উৎপাদনশীল সম্পদ ক্রয়ে এ ঋণ প্রদান করা হয়। ঋণের পরিমাণ ১৩ হাজার থেকে ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।কৃষি ঋণ
আমাদের দেশের প্রায় ৭০ ভাগ মানুষ গ্রামে বসবাস করে। আর গ্রামীণ ব্যক্তিদের প্রায় ৮৭ শতাংশ পরিবার প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কৃষির উপর নির্ভর করে। কৃষিভিত্তিক কাজে বর্গা ও যাদের নিজের জমি আছে এ দুই ধরণের কৃষকদেরই এই ঋণ মাধ্যমে সহায়তা করা হয়। ঋণের পরিমাণ ১৫ হাজার থেকে ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত হতে পারে। আশা এনজিও লোন পদ্ধতিব্র্যাক বিভাগীয় অফিসের ঠিকানা
- চট্টগ্রাম: ১, জামাল খান,চারাগী পাহাড় মোড়, কোতয়ালী, চট্টগ্রাম।
- খুলনা: রোড নং-১৭, বাড়ি নং- ৯, খালিশপুর আবাসিক এলাকা, খালিশপুর, খুলনা।
- রাজশাহী: বীর শ্রেষ্ঠ শহীদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর স্মরণী, রাজশাহী।
- রংপুর: সিটি মার্কেট, সিটি কর্পোরেশনের পার্শ্বে, সিটি বাজার রোড বাজার শাখা, পৌর বাজার রোড, রংপুর।
- সিলেট: মাদানি কমপ্লেক্স, রোড – ২, আখালিয়া ঘাট, সিলেট।
- ময়মনসিংহ: ব্র্যাক আর্বান, ১৯, উমাদ আলী রোড, ব্লক ১৪, ময়মনসিংহ সদর ময়মনসিংহ।
- বরিশাল: ব্র্যাক অফিস, ভাঙ্গা – বরিশাল হাইওয়ে, দারাজ বরিশাল শাখার পার্শ্ববর্তী।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url