ধূমপান বিষপান - ধূমপানের ক্ষতিকর দিক জেনে নিন
প্রিয় পাঠক যারা ধূমপান ছেড়ে দিতে চান, তারা দুধের স্বাদ ঘোলে মেটাতেই এই ই-সিগারেট পান করেন। ইলেকট্রনিক সিগারেটের ভেতরে থাকে নিকোটিনের দ্রবণ যা ব্যাটারির মাধ্যমে গরম হয়। এর ফলে ধোঁয়া তৈরি হয়।গত কয়েক বছর ধরে সারা বিশ্বে ইলেকট্রনিক সিগারেটের প্রচলন বেড়েছে। তবে ইউরোপসহ বিশ্বের কয়েকটি দেশে এই সিগারেট নিষিদ্ধ করা হয়েছে ।
ভূমিকা
তামাক সেবন কিংবা ধূমপান মারাত্মক ক্ষতিকর ও বিপজ্জনক অভ্যাস। ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর এ সম্পর্কে জানে না এমন লোক খুঁজে পাওয়া কঠিন। ধূমপানের ফলে ধীরে ধীরে আয়ু কমতে থাকে।ধূমপান ব্যবহার যে শুধু ধূমপায়ীকে মৃত্যুর দিকে নিয়ে যাচ্ছে তা নয়, বরং পাশে থাকা অধূমপায়ীকেও সমানভাবে রোগাক্রান্ত ও মৃত্যুর দিকে ধাবিত করছে।
ধূমপানে বিষপান
ধূমপান এমন একটি নেশা, যা মানবজীবনকে তিলে তিলে ধ্বংসের পথে নিয়ে যায়। একবার এ নেশায় অভ্যস্ত হয়ে পড়লে তা আর সহজে পরিত্যাগ করা সম্ভব হয় না। তাই ধূমপায়ীদের ধূমপানের মাত্রা ক্রমেই বাড়তে থাকে। বিড়ি, সিগারেট বা তামাকজাতীয় কোনোকিছুতে আগুন লাগিয়ে ধোয়া পান করাকেই ধূমপান বলে । ধূমপানের মূল উপকরণ হলো তামাক ও গাঁজা পাতা।
এ তামাক ও গাঁজা পাতা অত্যন্ত ক্ষতিকর একটি উপাদান । তামাক ও গাঁজা পাতা অনেক একসঙ্গে জাগ দিয়ে রাখতে হয়। তারপর রোদে শুকিয়ে কুচি কুচি করে কেটে এর সঙ্গে তরল গুড় মিশিয়ে এক প্রকার মণ্ড তৈরি করতে হয়। মণ্ড কন্ধেতে পুরে তাতে আগুন দিয়ে সেই ধোয়া পান করা হয়। আবার কেউ কেউ তামাক পাতার গুঁড়ার সঙ্গে ।
কয়েকটি উপাদান মিশিয়ে কাগজে মুড়িয়ে সিগারেট বা বিড়ি তৈরি করে। এ সিগারেট বা বিড়িতে আগুন লাগিয়ে তার ধোয়া পান করা হয়।
ধূমপানের কুফল ও তার প্রতিকার
ধূমপান প্রতিরোধে করণীয় : ধূমপান নামক নেশায় একবার অভ্যস্ত হয়ে পড়লে তা বর্জন করা বেশ কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। তারপরও এ বদঅভ্যাস ত্যাগ করার জন্য আমাদের নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। ধূমপান বন্ধ করতে যেসমস্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত নিচে সেগুলো দেওয়া হলো- ধূমপানের ক্ষতিকর দিকগুলো সম্পর্কে জনসাধারণকে অবগত করতে হবে।
ধূমপান বিষয়ক যেকোনো প্রকার বিজ্ঞাপন নিষিদ্ধ করতে হবে। ধূমপানের ক্ষতিকর দিকগুলো তুলে ধরে এর বিরুদ্ধে গণসচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে । তামাক উৎপাদন ও আমদানি বন্ধের ওপর জেল, জরিমানাসহ নানা শাস্তিমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। সামাজিকভাবে নানা পদক্ষেপের মাধ্যমে 'Anti somking movement' অর্থাৎ ধূমপান বিরোধী আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
- ছোটোদের প্রতি বড়োদের দায়িত্ব পালন। করতে হবে, যাতে ছোটোরা ধূমপানে অভ্যস্ত না হতে পারে। সমাজের শিক্ষিত ও সচেতন ব্যক্তিবর্গকে ধূমপান বন্ধের পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
ধূমপানে শারীরিক ক্ষতি
- ধূমপান অত্যন্ত ক্ষতিকর আসক্তি। তামাকে রয়েছে নিকোটিন নামক একপ্রকার বিষাক্ত পদার্থ । নিকোটিন অত্যন্ত মারাত্মক বিষ, যা মানব দেহে অসংখ্য রোগের সৃষ্টি করে। ধূমপানের ফলে শরীর ক্ষয় হয়ে ধুকে ধুকে জীবনটা মৃত্যুর দিকে ধাবিত হয়। তাই বলা হয়, ধূমপানে বিষপান। বিষপানে যেমন মৃত্যু হয় তেমনই ধূমপানেও মৃত্যু হয়। ধূমপান ধীরে ধীরে মানুষের শরীরে বিষক্রিয়া সৃষ্টি করে। এটি মানুষের শরীরে কাশি, হাঁপানি, যক্ষ্মা, ফুসফুসের রোগ, ক্যানসারসহ আরও বিভিন্ন ধরনের মারাত্মক ব্যাধি সৃষ্টি করে।
ধূমপান নিরসনে আন্দোলন
- ধূমপানের পুরোটাই কুফল । শুধু ধূমপায়ীই এই কুফল ভোগ করে না, তার আশেপাশের সবাই এর কুফল ভোগ করতে হয়। তাই ধূমপানের কুফল থেকে রক্ষা পেতে বিশ্বব্যাপী ধূমপান নিরসনে ধূমপান বিরোধী আন্দোলন (Anti somking movement) গড়ে উঠেছে। বাংলাদেশ, পাকিস্তানসহ নানা দেশে ক্ষেত্রবিশেষে ধূমপান নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে ।
ফিফা, আইসিসিসহ বিভিন্ন ক্রীড়া সংস্থা সিগারেট প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন গ্রহণ করছে না। বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস' ঘোষণা করেছে জাতিসংঘ। বাংলাদেশ সরকার অফিস-আদালত, যানবাহন, জন-সমাবেশসহ সকল প্রকার পাবলিক প্লেসে ধূমপান নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছেন। এসব এলাকায় ধূমপান করলে ধূমপায়ীকে জেল ও জরিমানা করার আইন করা হয়েছে।
- বাংলাদেশে ‘আধুনিক’ (আমরা ধূমপান নিবারণ করি), প্রত্যাশা এবং বেশ কয়েকটি সংগঠন ধূমপান বিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দিচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রে আঠারো বছরের কম বয়সি শিশুদের কাছে সিগারেট বিক্রি করা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
ধূমপানে অপচয়
- ধূমপানে যেমন স্বাস্থ্যের অবনতি হয় তেমনই অর্থের অপচয় হয়। আমাদের দেশের মানুষের আর্থিক সংকট লেগেই থাকে। আমাদের দেশের অনেক মানুষ প্রয়োজনীয় চাহিদা মিটাতে অক্ষম, টাকার অভাবে অনেক ছেলেমেয়ে লেখাপড়া করতে পারছে। না। অথচ এসব দরিদ্র মানুষ ধূমপান করে অর্থের অপচয় করছে। তাছাড়া ধূমপান করে বড়ো বড়ো রোগে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা করে।
অনেক টাকা খরচ করছে। বাংলাদেশে অনেক মানুষ আছে যাদের বসত-বাড়ি নেই, অথচ ধূমপান না করে তারা থাকতে পারে না। আমাদের দেশের মতো এমন দরিদ্র দেশে প্রতিদিন মরণব্যাধি ধূমপানের পেছনে কোটি কোটি টাকা ব্যয় হচ্ছে। তাছাড়া বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশে সিগারেট কারখানা গড়ে উঠেছে। সেসব সিগারেট কারখানায় অসংখ্য শ্রমিক রাত-দিন পরিশ্রম করছে।
ধূমপানের ক্ষতিকর দিক
ক্যান্সার
ধূমপানে হাজার হাজার ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ থাকে, যার মধ্যে ৭০টি রাসায়নিক পদার্থ সরাসরি ক্যান্সার সৃষ্টি করে। ধূমপানের কারণে ফুসফুস, মুখ, গলা, খাদ্যনালি, অগ্ন্যাশয়, পাকস্থলী, যকৃৎ, বৃহদান্ত্র, মলাশয়, স্তন, মূত্রাশয়, কিডনি ও জরায়ুর ক্যান্সার হতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে- অধূমপায়ীদের চেয়ে ধূমপায়ীদের ফুসফুসে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা ।
দশ গুণ এবং মুখ, গলা, অন্ননালি, অগ্নাশয়, কিডনি, মুত্রথলি, জরায়ু মুখ ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা বেশ কয়েক গুণ বেশি। তামাকের ধোঁয়ায় থাকা কার্সিনোজেনিক পদার্থ মানবদেহের ডিএনএর ক্ষতি করে এবং ক্যান্সার কোষের বিকাশ ঘটায়।
শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা
- ধূমপান সরাসরি ফুসফুসকে প্রভাবিত করে। এটি শ্বাসনালি ও ফুসফুসের অ্যালভিওলিকে ক্ষতি করে। ফুসফুসের বিভিন্ন ব্যাধি যেমন দীর্ঘস্থায়ী ব্রঙ্কাইটিস, এমফাইসিমা এবং সি.ও.পি.ডির মতো শ্বাসযন্ত্রের জটিল সমস্যাগুলোর জন্য ধূমপানকে দায়ী করা হয়। যাদের হাঁপানি আছে তাদের জন্য ধূমপান অত্যধিক ক্ষতিকর। ধূমপায়ীদের যক্ষ্মা এবং ফুসফুসের ইনফেকশনে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি।
রক্তনালির সমস্যা ও হৃদরোগ
ধূমপানের কারণে রক্ত ও রক্তনালিতে বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। তামাকের মধ্যে সবচেয়ে ক্ষতিকর পদার্থ নিকোটিন, যা শরীরের রক্তনালিগুলোকে চিকন করে দেয় এবং রক্তনালির কোষগুলোকে নষ্ট করতে থাকে। রক্তনালিগুলোর মাঝে প্লাটিলেট জমতে থাকে, ফলে রক্তপ্রবাহ বন্ধ হয়ে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
বিশেষ করে যারা ইতোমধ্যেই হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত তাদের ঝুঁকি আরও বেশি। ধূমপানে হৃদরোগ হওয়ার সম্ভাবনা অধূমপায়ীদের চেয়ে দ্বিগুণ এবং উচ্চ রক্ত চাপের অন্যতম কারণ।
কোলেস্টেরল বৃদ্ধি
- ধূমপানে রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল বা এলডিএল এবং ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা বেড়ে যায়, কমে যায় ভালো কোলেস্টেরল এইচডিএলের মাত্রা। এতে রক্তনালিতে চর্বি জমে হতে পারে হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক, পায়ে পচনশীল রোগ বা বার্জারস ডিজিজ, গ্যাংগ্রিন।
পরিপাকতন্ত্রের ওপর প্রভাব
ধূমপায়ীদের দন্তক্ষয়, ক্ষুধামন্দা, হজমের সমস্যা, গ্যাস্ট্রাইটিস, গ্যাস্ট্রিক আলসার এবং বদহজমের সমস্যা হয়। সিগারেটের নিকোটিন মানুষের খাদ্যনালির স্ফিংটার বা দরজাকে অকার্যকর করে দেয়। ফলে অ্যাসিডিটি আরও বাড়ে এবং খাদ্যনালির প্রদাহ তৈরি করে।
গর্ভবতীর সমস্যা
- ধূমপায়ী মহিলাদের মা হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। এ ছাড়া গর্ভবতী মায়েদের জন্যও এটা বেশ ক্ষতিকর। গর্ভের সন্তানের ক্ষতি এবং অকাল গর্ভপাতের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। ধূমপানের ফলে গর্ভবতী মায়ের অপরিপক্ব শিশু জন্মের ঝুঁকি বাড়ায় অধূমপায়ী নারীদের চেয়ে অন্তত তিন গুণ। অকালে শিশুর জন্ম হওয়া (প্রিম্যাচুর বার্থ), শিশুর কম ওজন হওয়া, জন্মের সময় নানাবিধ সমস্যাসহ শিশু মৃত্যুর কারণও হতে পারে।
নিকোটিন আসক্তি বাড়ায়
- তামাকের ধোঁয়ায় নিকোটিন থাকে যা অত্যন্ত আসক্তিকারী একটি পদার্থ। ধূমপানের ১০ সেকেন্ডের মধ্যে রক্তের মাধ্যমে নিকোটিন চলে যায় ব্রেনে, যেটা ব্রেন থেকে ডোপামিন এবং অন্যান্য নিউরোট্রান্সমিটারকে মুক্ত করতে সাহায্য করে, যেমন এনডরফিন। এগুলো মানুষের শরীরে ভালোলাগার প্রকাশ ঘটায় এবং নিয়মিত ।
- ব্যবহারে একপর্যায়ে আসক্তি বা নেশায় পরিণত হয়। এ আসক্তির ফলে ধূমপান ত্যাগ করা কঠিন হয়ে পড়ে।
প্রজনন সমস্যা
ধূমপান নারী ও পুরুষ উভয়ের প্রজননকে বিরূপভাবে প্রভাবিত করে। নারীদের ক্ষেত্রে প্রজনন সমস্যা, গর্ভাবস্থায় জটিলতা, অকাল জন্মের ঝুঁকি, কম ওজনের সন্তান জন্মদান ইত্যাদি। পুরুষদের যৌন ক্রিয়াকলাপে অক্ষমতা বা ইরেকটাইল ডিসফাংশন এবং শুক্রাণুর গুণগত মান হ্রাস করে।
ই-সিগারেট: স্বাস্থ্যের জন্য কতটা নিরাপদ
- চিকিৎসক, স্বাস্থ্য খাতের বিশেষজ্ঞ, ক্যান্সার নিয়ে কাজ করা দাতব্য সংস্থা বা যুক্তরাজ্যের সরকার, সবাই একমত হয়েছে যে, বর্তমানে যেসব তথ্যপ্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে, তাতে সাধারণ সিগারেটের তুলনায় ই-সিগারেট সামান্যই ঝুঁকি বহন করে।
- একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, সিগারেট বা ধূমপানের তুলনায় এভাবে ধোঁয়া নেয়া ৯৫ শতাংশ কম ক্ষতির কারণ হতে পারে।
- কিন্তু এর মানে এই নয় যে, এগুলো পুরোপুরি ঝুঁকি মুক্ত।
- ই-সিগারেটের ভেতরে থাকা তরল পদার্থ এবং ধোঁয়া অনেক সময় এমন সব ক্ষতিকর রাসায়নিক বহন করতে পারে, যা সাধারণ সিগারেটের ভেতরেও থাকে। তবে এর মাত্রা অনেক কম।
- যুক্তরাজ্যের বিজ্ঞানীরা এর আগে ছোট কয়েকটি পরীক্ষায় দেখেছেন, এ ধরণের ধোঁয়া গ্রহণ বা ভ্যাপিং শরীরের ফুসফুসের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় পরিবর্তন আনতে পারে।
- সুতরাং এভাবে ভ্যাপিং বা ধোঁয়া গ্রহণে স্বাস্থ্যের কোন ক্ষতি হয় না, এটা এখনি বলা যাবে না। তবে বিশেষজ্ঞরা একমত যে, প্রচলিত সিগারেটের তুলনায় ই-সিগারেটে ঝুঁকির মাত্রা অনেক কম।
ভেপ সিগারেট দাম কত
কিছু মানুষ রয়েছে ভেপ সিগারেট ব্যবহার করে। কারণ কিছু ভেপ রয়েছে ঠিক সিগারেটের মতোই দেখা যায়। এবং এটি ইলেকট্রিক্যাল হওয়ার কারণে অবশ্যই আপনাকে সাবধানতার সাথে ব্যবহার করতে হবে। কারণ অতিরিক্তভাবে ব্যবহার করলে আপনার ঠোঁট সমস্যা হয়ে যেতে পারে। অনেকেই ভেপ সিগারেট কেনার আগে সঠিক দাম জানার চেষ্টা করে।
- অর্থাৎ একটি ভেপ সিগারেট কিনতে খরচ হবে প্রায় ৩০০ টাকা থেকে ৭০০ টাকা।
১,কলম ভেপ এর দাম কত
বাজারে এখন কলমের মত দেখতে ভেপ পাওয়া যায়। ইলেকট্রিক্যাল এই ভেপ দেখতে কলেম এর মত একদম চিকন। এই ভোগগুলো ব্যবহার করতে অবশ্যই আপনাকে প্রথমে চার্জ দিতে হবে। কারণ ছোট্ট ব্যাটারির সাহায্যে কলামের মতো ভেপ ব্যবহার করা হয়। এবং অন্যান্য ব্যাপার তুলনায় কলমের মত ভেপ কম দামে পাওয়া যায়।
- ইলেকট্রিক কলম ভেপ অনেকদিন পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়। অর্থাৎ বর্তমানে একটি কলম ভেপ কিনতে খরচ হবে ৩৯৯ টাকা ৬০০ টাকা।
২,ভেপ কোথায় পাওয়া যায়
বাংলাদেশের এখন বিভিন্ন জায়গাতেই ভেপ পাওয়া যায়। অনেকেই ভেপ কেনার আগে চিন্তিত থাকে। কোথায় ভেপ পাওয়া যাবে এই তথ্যগুলো জানার চেষ্টা করে। কারণ এখন ইলেকট্রিক্যাল যে কোন জিনিস ক্রয় করা একদম সহজ। আপনি চাইলে ঘরে বসে থেকে অনলাইন থেকে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে ভেপ কিনতে পারবেন।
- এবং সরাসরি কোন বাজারে গিয়ে ইলেকট্রিক্যাল দোকান থেকে আপনি বিভিন্ন কোয়ালিটির ভেপ সংগ্রহ করতে পারবেন।
উপসংহার
আশা করছি ধূমপান বিষপান - ধূমপানের ক্ষতিকর দিক ধারনা পেয়েছেন এই আর্টিকেলটিতে, এই আর্টিকেলটি পুরোটা পড়ে যদি আপনাদের সামান্যতম উপকারে আসে তাহলে আপনাদের পরিচিতি মানুষদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। আর এ ধরনের বা বিভিন্ন রকমের আর্টিকেল পড়তে আমাদের সাইডে ভিজিট করে দেখুন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url