ডোমেইন হোস্টিং কি-ডোমেইন হোস্টিং এর দাম
প্রিয় পাঠক ডোমেইন হল একটি নাম যা কোন ওয়েবসাইট এর ঠিকানা হিসেবে ব্যবহার হয়ে থাকে। ডোমেইন নেম এর মাধ্যমে কেউ নির্দিষ্ট কোন ওয়েবসাইট সহজেই খুঁজে বের করতে পারে। ওয়েব হোস্টিং হলো একটি সেবা যা ওয়েবসাইটের ফাইলগুলি সংরক্ষণ করে এবং ওয়েবসাইটটি প্রয়োজনে ব্যবহারকারীদের প্রদান করে এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন জানতে পারবেন ।
উদাহরণস্বরূপঃ-
কিছু TLD এর উদাহরন হল।
Web hosting মূলত চার প্রকার
Bandwidth :
একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে যে প্রথম ধাপ হলো ডোমেইন নিবন্ধন, অন্যটি কিছু নয়। ডোমেইন হলো একটি ওয়েবসাইটের পরিচয়পত্র, সঙ্গে মিশে থাকা একটি ইউনিক ঠিকানা। ডোমেইন নিবন্ধন করে ওয়েবসাইটটি ইন্টারনেটে অনলাইনে পাওয়া যায়। আপনি যেভাবে একটি ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে নিজের প্রোফাইল তৈরি করেন এবং অধিকার স্থানান্তর করেন, সেভাবেই একটি ওয়েবসাইটকে বানিয়ে নিতে হয় ডোমেইন নিবন্ধন করে।
ডোমেইন কি
ডোমেইন হল একটি নাম যা কোন ওয়েবসাইট এর ঠিকানা হিসেবে ব্যবহার হয়ে থাকে। ডোমেইন নেম এর মাধ্যমে কেউ নির্দিষ্ট কোন ওয়েবসাইট সহজেই খুঁজে বের করতে পারে। ডোমেইন নেম গুলো সব সময় ইউনিক হয়ে থাকে অর্থাৎ একই নামে কখনো একাধিক ডোমেইন হতে পারেনা। কেউ একবার একটি ডোমেইন নেম রেজিস্ট্রেশন করলে ।- সেই একই নামে অন্য কেউ আর ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করতে পারবে না।
ডোমেইন কিভাবে কাজ করে?
সাধারনত আপনি যখন কোন ব্রাউজারের অ্যাড্রেসবারে যে কোন ওয়েবসাইট অ্যাড্রেস লিখে থাকেন, তখন নিম্নলিখিত ধাপগুলোর মাধ্যমে ডোমেইন কাজ করে থাকেঃউদাহরণস্বরূপঃ-
- আপনি যখন www.hostseba.com ওয়েবসাইটটি তে প্রবেশ করবেন, তখন নিচের কাজ গুলো সম্পাদিত হবে। প্রথমত, ব্রাউজার আইপি অ্যাড্রেস (IP Address) অনুসন্ধান করে ।
- তারপর SG নেমসার্ভারে রিকোয়েস্ট পাঠানো হয়,
- পরবর্তীতে, SG রিকোয়েস্টটি গ্রহণ করে লোকাল সার্ভার হতে প্রাইমারি সার্ভার এর সাথে যোগাযোগ করে,
- প্রাইমারি নেমসার্ভার www.hostseba.com এর আইপি অ্যাড্রেস লোকাল নেম সার্ভারে পাঠানো হয়
- ফাইনালি, সেই www.hostseba.com সাইটটি ব্রাউজারে প্রদর্শিত হয় ।
টপ লেভেল ডোমেইন
টপ লেভেল ডোমেইন বা TLD বলতে ডোমেইন নেম এর শেষ সেগমেন্ট বা (.) চিহ্ন এর পরের অংশকে বোঝাই। TLD সাধারণত দুই ধরণের হয়ে থাকে সেগুলো হল generic TLD এবং country-specific TLD।কিছু TLD এর উদাহরন হল।
ডোমেইন এর মালিকানা কত দিন এর জন্য থাকে
সাধারণত একবারে ১ থেকে ১০ বছর এর জন্য কোন ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করে রাখা যায় এবং প্রতিবছর তা রিনিউ করে এর মেয়াদ বাড়ানো যায়। ডোমেইন সর্বনিম্ন এক বছরের জন্য রেজিস্ট্রেশন করা যায় আর যেদিন রেজিস্ট্রেশন করা হবে সেদিন থেকে এক বছর পর্যন্ত ডোমেইন অ্যাকটিভ থাকবে। ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করার ।
পর এই এক বছরের মধ্যে যেদিনই রিনিউ করেন না কেন রিনিউ করার সাথে সাথে এক্সপায়ারি ডেট থেকে আবার এক বছরের জন্য রিনিউ হবে। স্বাভাবিক ভাবে কোন ডোমেইন যদি এক বছর এর জন্য রেজিস্ট্রেশন করা হয় তাহলে ১ বছর এর মধ্যে ডোমেইন এর মেয়াদ শেষ হবার পূর্বেই তা রিনিউ করতে হবে যাতে ডোমেইন এক্সপায়ার হয়ে ওয়েবসাইট ডাউন না হয়ে যায়।
এমন ভাবে প্রতিবছর অথবা একবারে ১ থেকে ১০ বছর এর জন্য রিনিউ করে রাখা যাবে। এক্সপায়ার হওয়ার পর যদি রিনিউ না করা হয় তখন ডোমেইনটি কয়েকটি পিরিয়ড পার হয়ে আবার নতুন করে রেজিস্ট্রেশন করার জন্য রিলিজ হয়। সে সময় যেকোনো ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠান ডোমেইনটি আবারও রেজিস্ট্রেশন করার সুযোগ পেয়ে থাকে।
আরো পড়ুনঃ জিমেইল একাউন্ট খোলার নিয়ম জেনে নিন
কিভাবে ডোমেইন কিনবেন
একটি ডোমেইন কেনার জন্য আপনার প্রথমে কোন ডোমেইন রেজিস্ট্রারের সাথে যোগাযোগ করতে হবে। রেজিস্ট্রার হলো একটি সংস্থা যেখানে আপনি ডোমেইন নিবন্ধন করতে পারেন। রেজিস্ট্রারগুলির মধ্যে পরিচিত কিছু নাম হলো HostSeba, GoDaddy, Namecheap ইত্যাদি। রেজিস্ট্রারে যোগাযোগ করার পর আপনাকে একটি উপযুক্ত ডোমেইন নাম প্রদান করতে হবে।- ডোমেইন নামটি আপনি নিজের ওয়েবসাইটের নাম হিসাবে বেছে নেতে পারেন। এরপরে আপনাকে ডোমেইনের মেয়াদ সংশোধন করতে হবে এবং পরিশেষে একটি নিশ্চিত পরিমাণ টাকা প্রদান করতে হবে।
ওয়েব হোস্টিং কি ?
ওয়েব হোস্টিং হলো একটি সেবা যা ওয়েবসাইটগুলির উন্নত কর্মকাণ্ডগুলির জন্য স্বচ্ছন্দে স্থান এবং সংস্থান প্রদান করে। সাধারণত একটি ওয়েবসাইটকে অনলাইনে অ্যাক্সেস করার জন্য ওয়েব হোস্টিং প্রয়োজন হয়। ওয়েব হোস্টিং সম্পর্কিত কোম্পানিগুলি সার্ভারগুলি মেরে ধরে রাখে এবং ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে ওয়েবসাইটগুলির ডেটা প্রদান করে।এই সেবা ওয়েবসাইটগুলি একটি ওয়েব সার্ভারে স্থানান্তর করে, যা সাধারণত সরবরাহকারী কোম্পানিগুলি পরিচালনা করে। একটি ওয়েব হোস্টিং প্রদানকারী কোম্পানি সাধারণত সার্ভারের পরিচালনা, নিরাপত্তা, সংগ্রহ ও ব্যবস্থাপনা সহ বিভিন্ন সেবা প্রদান করে, যা ওয়েবসাইটের সঠিক পরিচালনা ও অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে।
ওয়েব হোস্টিং এবং ডোমেইন এর মধ্যে পার্থক্য কি
ডোমেইন এবং ওয়েব হোস্টিং দুটির মধ্যে পার্থক্য নিম্নরূপ:ডোমেইন: ডোমেইন একটি ওয়েবসাইটের ঠিকানা বা আইপি ঠিকানা যা অ্যাক্সেস করতে ব্যবহৃত হয়। এটি ওয়েবসাইটের শনাক্তকরণের জন্য ব্যবহৃত হয় এবং ব্যবহারকারীদের ওয়েবসাইটে পৌঁছে দেয়। ডোমেইন প্রয়োজনীয় হয় যাতে মানুষেরা ওয়েবসাইটে আরও সহজে অ্যাক্সেস করতে পারেন।
- ওয়েব হোস্টিং: ওয়েব হোস্টিং হলো একটি সেবা যা ওয়েবসাইটের ফাইলগুলি সংরক্ষণ করে এবং ওয়েবসাইটটি প্রয়োজনে ব্যবহারকারীদের প্রদান করে।
- এটি ওয়েবসাইটের পাতাগুলি, চিত্র, ভিডিও, ডেটাবেস এবং অন্যান্য উপাদানগুলির জন্য স্থান বিনিয়োগ করে।
- ওয়েব হোস্টিং কোম্পানিগুলি সাধারণত সার্ভারের পরিচালনা, নিরাপত্তা, ব্যবস্থাপনা এবং সমর্থনা সরবরাহ করে যাতে ওয়েবসাইটটি সঠিকভাবে চলতে পারে।
ওয়েব হোস্টিং কিভাবে কাজ করে
ওয়েব হোস্টিং হচ্ছে একটি প্রক্রিয়া যা একটি ওয়েবসাইটকে ইন্টারনেটে অনলাইনে উপস্থাপন করতে সাহায্য করে। এটি প্রয়োজনীয় সার্ভার সংস্থার পরিচালনা এবং স্টোরেজ স্পেস প্রদানের মাধ্যমে ওয়েবসাইটের ফাইলগুলি সংরক্ষণ করে এবং সেগুলি দূষিত পাঠায় যায়। একটি ওয়েবসাইট সংস্থার সার্ভারে আপলোড হওয়ার পর ইউজাররা ।ওয়েবসাইটের URL এক্সেস করে ওয়েবসাইটটি দেখতে পারেন।ওয়েব হোস্টিং কাজ করার জন্য নিম্নলিখিত ধাপগুলি অনুসরণ করা হয়:হোস্টিং প্ল্যান নির্বাচন: প্রথমে আপনাকে একটি ওয়েব হোস্টিং প্ল্যান নির্বাচন করতে হবে। প্ল্যানটি আপনার ওয়েবসাইটের প্রয়োজনীয়তা এবং ট্রাফিকের উপর নির্ভর করবে।ডোমেইন নিবন্ধন: একটি ডোমেইন নিবন্ধন করে আপনার ওয়েবসাইটের ঠিকানা।
তৈরি করতে হবে। ডোমেইন হলো ওয়েবসাইটের ঠিকানা বা নাম, উদাহরণস্বরূপ “www.example.com”.
ফাইল আপলোড: আপনার ওয়েবসাইটের ফাইলগুলি আপলোড করতে হবে হোস্টিং সার্ভারে। এটি করার জন্য FTP (File Transfer Protocol) বা একটি ওয়েবসাইট ম্যানেজার ব্যবহার করা যেতে পারে।
ডাটাবেস সেটআপ: যদি আপনি একটি ডাইনামিক ।
ডাটাবেস সেটআপ: যদি আপনি একটি ডাইনামিক ।
ওয়েবসাইট বা একটি ব্লগ চালানোর জন্য ডাটাবেস ব্যবহার করতে চান, তবে ডাটাবেস সেটআপ করতে হবে। সাধারণত মাইএসকিউএল (MySQL) ব্যবহার করা হয়।ডোমেইন সেটিংস: আপনার ডোমেইনের DNS (Domain Name System) সেটিংস সঠিকভাবে কনফিগার করতে হবে যাতে লোকাল মেশিনের ওয়েব ব্রাউজার আপনার ওয়েবসাইটে সংযুক্ত হতে পারে।
ওয়েবসাইট প্রকাশ: সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হওয়ার পরে, আপনার ওয়েবসাইটটি প্রকাশ করা হয়ে যায় এবং লাইভে উপস্থাপিত হয়। এখন ব্যবহারকারীরা ওয়েবসাইটে আপনার সামগ্রিক উপস্থাপনা দেখতে পারেন।@হোস্টিং কাকে বলে ?ওয়েবসাইট এর বিভিন্ন ফাইল ফটো ভিডিও ডকুমেন্ট কনটেন্ট ইত্যাদি আপলোড করার একটি নির্ধারিত স্পেস এর প্রয়োজন হয় ।
- আর এই নির্ধারিত স্পেস কে বলা হয় ওয়েব হোষ্টিং হোস্টিং সার্ভারের মাধ্যমে ওয়েবসাইট ডাটা গুলো ইউজারদের সামনে ফুটে ওঠে এবং আমরা দেখতে পাই।
হোস্টিং কত প্রকার ও কি কি
আপনারা এতক্ষণ জানলেন ওয়েব হোস্টিং কাকে বলে এবার আপনাদের জানা উচিত ওয়েব হোস্টিং কত প্রকার।Web hosting মূলত চার প্রকার
- Shared Hosting
- VPS (Virtual Private Server) Hosting
- Dedicated Hosting
- Cloud Hosting
হোস্টিং এর দাম কেমন ?
হোস্টিং এর দাম মূলত হোস্টিং প্ল্যানের উপর নির্ভর করে। তবে আপনারা সব সময় চেষ্টা করবেন মিডিয়াম দামের একটি হোস্টিং নেওয়া, একদম কম বাজেটের হোস্টিং কখনো নিবেন না। চলুন তাহলে হোস্টিংয়ের দাম কেমন এটি আলোচনা করি।- Shared Hosting : এর দাম সাধারণত 130 থেকে 1000 মধ্যে।
- VPS (Virtual Private Server) Hosting : এর দাম পরিবর্তিত হয়, আনুমানিক 800 থেকে 10000 মধ্যে।
- Dedicated Hosting : এটি ব্যয়বহুল একটি হোস্টেল, এর দাম শুরু হয় প্রায় 7000 হাজার টাকা থেকে।
- Cloud Hosting : এর দাম আনুমানিক 1000 থেকে 10000 টাকা।
- তো বন্ধুরা আজকের এই আর্টিকেল থেকে হোস্টিং কি (hosting ki), হোস্টিং কেন প্রয়োজন, হোস্টিং কত প্রকার ইত্যাদি বিষয় জানতে পারলেন।
হোস্টিং কেনার সময় যে বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন
হোস্টিং কেনার সময় কিছু বিষয় আপনাদেরকে মাথায় রাখতে হবে সেগুলো নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।Bandwidth :
- ওয়েবসাইটে প্রতি সেকেন্ডে কত পরিমাণ ডেটা এক্সেস করতে পারে সেটাকে Bandwidth বলে। আপনার ওয়েবসাইটে যত বেশি ব্যান্ডউইথ হবে, অনেক লোক কোন প্রবলেম ছাড়াই আপনার ওয়েবসাইটে এক্সেস করতে পারবে, আর ব্যান্ডউইথ কম হলে ওয়েবসাইটের স্পিড কম হতে পারে।
- hostingকেনার সময় স্টোরেজ এর দিকে বিশেষ মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন। আপনি যেসব ডেটা ওয়েবসাইটে আপলোড করেন, সে সমস্ত কিছু ডেটা হস্টিং স্টোরেজ এ সংরক্ষণ করে রাখে। সুতরাং আপনারা হোস্টিং কেনার আগে Disk Space বা Storage একটু বেশি নিতে হবে।
- আপ টাইম এর অর্থ হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইট সবসময় অনলাইন বা ইন্টারনেটে পাওয়া যায়। অনেক সময় ওয়েবসাইটের সার্ভার ডাউন হয়ে যায়, সেক্ষেত্রে ওয়েবসাইটের কনটেন্ট শো করে না। সুতরাং এই বিষয়টির উপর আপনাদেরকে গুরুত্ব দিতে হবে। আজকাল প্রায় অনেক হোস্টিং কোম্পানিগুলো 99.99% Uptime গ্যারান্টি দেয়।
- Web hosting কেনার পূর্বে ভালোভাবে জেনে নিন ওই হোস্টিং প্রোভাইডার আপনাকে ব্যাকআপ সুবিধা দিচ্ছে কিনা, backup সুবিধা থাকলে আপনার ওয়েবসাইটে কোন প্রবলেম হলে সমস্ত কন্টেন্ট মুছে দিলে আবার restore করতে পারবেন।
- কাস্টমার সাপোর্ট এটি গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। আপনার হোস্টিং এর যেকোনো সময় প্রবলেম দেখা দিতে পারে এর জন্য কাস্টমার সাপোর্ট এর প্রয়োজন হয়। এজন্য আপনাদের উচিত ভালো জনপ্রিয় হোস্টিং কোম্পানির থেকে hosting ক্রয় করা উচিত, যদিও প্রায় প্রত্যেকটি হোস্টিং কোম্পানি 24/7 customer service দেওয়ার চেষ্টা করে।
- ওয়েবসাইটকে ভালোভাবে ম্যানেজ করার জন্য কন্ট্রোল প্যানেলের প্রয়োজন হয়। Web hosting এ সবচেয়ে সহজ এবং অধিক ফিচার যুক্ত কন্ট্রোল প্যানেল হল Cpannel, সুতরাং সব সময় সিপ্যানেল যুক্ত হোস্টিং কেনার চেষ্টা করবেন।
শেয়ার্ড হোস্টিং এর সুবিধা
- স্বল্প মূল্যে Shared Hosting পাওয়া যায়।
- বাংলাদেশী টাকায় ১০০+ টাকা থেকে শুরু করে শেয়ার্ড হোস্টিং প্যাকেজ গুলো পাওয়া যায়। কোম্পানি ভেদে দাম আলাদা হতে পারে।
- নতুন একটি ওয়েবসাইট শুরু করার জন্য শেয়ার্ড হোস্টিং বেশি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
শেয়ার্ড হোস্টিং এর অসুবিধা
- একই সার্ভার একাধিক ওয়েবসাইট থাকে বলে অন্য হোস্টিং তুলনায় ধীর গতির হয়ে থাকে।
- Shared Hosting থাকা একাধিক ওয়েবসাইটের মধ্যে একটি ওয়েবসাইটে ভিজিটর বেশি হয়ে গেলে অন্য ওয়েবসাইটে প্রভাব ফেলে।
- অনেক সময় শেয়ার্ড হোস্টিং প্যাকেজে বিভিন্ন বাধ্যবাধকতা থাকে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url