এইচএসসির পর বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য প্রস্তুতি
প্রিয় পাঠক আজকে আমরা জানবো এইচএসসির পর বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য প্রস্তুতি বিদেশে উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে আপনাকে যে জিনিসটা সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তা হল ভাষা-গত দক্ষতা যাচাই করা। প্রত্যেকটি দেশে ভিন্ন ভিন্ন ভাষা রয়েছে। আপনি যখন যে দেশে যাবেন তখন আপনাকে সে ভাষার দক্ষতা যাচাই স্কোরের উপর ভিত্তি করে আপনি পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলারশিপ কিংবা ভিসার জন্য নির্বাচিত হবেন ।
যেমন চীনে যেতে চাইলে চীনা ভাষা, জার্মানি যেতে চাইলে জার্মান ভাষা আর জাপানে যেতে চাইলে জাপানি ভাষা শিখতে হবে।স্থানীয় ভাষা জানা থাকলে প্রচুর কাজের সুযোগ থাকে। এর ফলে পড়াশোনার পাশাপাশি পার্ট-টাইম কাজ করে নিজের খরচ মেটানো যায়।স্থানীয় ভাষা না জানলে যে কাজের সুযোগ পাবেন না বিষয়টি তেমন নয়।
তবে স্থানীয় ভাষা জানা থাকলে কাজের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন।
এছাড়াও স্থানীয় নাগরিকদের সাথে সহজেই যোগার করতে পারবেন, তাদের সংস্কৃতির সাথে মিশে যেতে পারবেন।
ভূমিকা
বিদেশে পড়াশোনা বলতে আমরা উন্নত বিশ্বের দেশগুলোকে বুঝিয়ে থাকি। একথা সবাই কম-বেশি জানি যে এসব দেশের বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজগুলোর লেখাপড়ার মান, পরিবেশ ইত্যাদি বিশ্বমানের।
ফলে সবারই ইচ্ছে থাকে এসব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চশিক্ষা সম্পন্ন করা।আর এইচএসসি এর পরে বিদেশে পড়াশোনা করতে গেলে স্কলারশিপ পাওয়ার বেশ ভালো একটা সুযোগ থাকে। আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের জন্য সবচেয়ে বেশি সংখ্যক শিক্ষাবৃত্তি দেওয়া হয়।এছাড়া অনেক দেশে মাস্টার্স ও পিএইচডি প্রোগ্রামের চেয়ে ব্যাচেলর প্রোগ্রামে বেশি বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হয়। এতে একবার ব্যাচেলর প্রোগ্রামে ভর্তির সুযোগ পেলে সে দেশ থেকে পরবর্তীতে সহজে মাস্টার্স সম্পন্ন করা যায়।
ফলে সবারই ইচ্ছে থাকে এসব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চশিক্ষা সম্পন্ন করা।আর এইচএসসি এর পরে বিদেশে পড়াশোনা করতে গেলে স্কলারশিপ পাওয়ার বেশ ভালো একটা সুযোগ থাকে। আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের জন্য সবচেয়ে বেশি সংখ্যক শিক্ষাবৃত্তি দেওয়া হয়।এছাড়া অনেক দেশে মাস্টার্স ও পিএইচডি প্রোগ্রামের চেয়ে ব্যাচেলর প্রোগ্রামে বেশি বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হয়। এতে একবার ব্যাচেলর প্রোগ্রামে ভর্তির সুযোগ পেলে সে দেশ থেকে পরবর্তীতে সহজে মাস্টার্স সম্পন্ন করা যায়।
HSC এর পর বিদেশে পড়াশোনা করার গাইডলাইন
১,লক্ষ্য নির্ধারণ করা
যেকোনো কাজের শুরুতে একটা নির্দিষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ করে যে অনুযায়ী পরিকল্পনা তৈরি করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এতে কাজে সাফল্য পাওয়া সহজ হয়।
বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে একাধিক সেমিস্টার থাকে। যেমন সামার সেমিস্টার, স্প্রিং সেমিস্টার, অটাম সেমিস্টার ইত্যাদি।
যেকোনো কাজের শুরুতে একটা নির্দিষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ করে যে অনুযায়ী পরিকল্পনা তৈরি করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এতে কাজে সাফল্য পাওয়া সহজ হয়।
বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে একাধিক সেমিস্টার থাকে। যেমন সামার সেমিস্টার, স্প্রিং সেমিস্টার, অটাম সেমিস্টার ইত্যাদি।
আপনি এইচএসসি এর পর কোন সেমিস্টারে ভর্তি হবেন এবং কত সময় নিবেন সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিন। একটা লক্ষ্য নির্ধারণ করুন যে আপনি কেন দেশের বাইরে পড়তে যেতে যান, দেশে নয় কেন।
লক্ষ্য অনুযায়ী একটা পরিকল্পনা সাঁজাতে হবে। তবে পরিকল্পনা লিখিত হওয়া ভালো। এই পরিকল্পনায় কী কী বিষয় রাখবেন তা নিচের অংশে বলছি।
লক্ষ্য অনুযায়ী একটা পরিকল্পনা সাঁজাতে হবে। তবে পরিকল্পনা লিখিত হওয়া ভালো। এই পরিকল্পনায় কী কী বিষয় রাখবেন তা নিচের অংশে বলছি।
HSC পরীক্ষার অন্তত ৬ মাস আগে থেকে পরিকল্পনা করা উচিত এবং সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নিতে হবে। বিদেশে পড়তে যাওয়ার সিদ্ধান্ত একজন শিক্ষার্থী ও পরিবারের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই ভেবে-চিন্তে সময় নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরামর্শ থাকবে।
২,পাসপোর্ট
বাইরে পড়াশোনা করতে যাবেন এই চিন্তা আপনার মাথায় আসার সাথে সাথেই আপনাকে দেখতে হবে আপনার পাসপোর্ট করা আছে কিনা। বাইরে আবেদনের ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই আবেদন করার কিছু সময় আগে থেকেই পাসপোর্ট করে রাখতে হবে যাতে করে আবেদনের ক্ষেত্রে আপনার বেশি তাড়াহুড়া করতে না হয়। আবার বেশি সময় হাতে রেখে পাসপোর্ট করলে আপনি পাসপোর্ট বানানোর ক্ষেত্রে বাড়তি খরচও কিছুটা কমাতে পারবেন।
বাইরে পড়াশোনা করতে যাবেন এই চিন্তা আপনার মাথায় আসার সাথে সাথেই আপনাকে দেখতে হবে আপনার পাসপোর্ট করা আছে কিনা। বাইরে আবেদনের ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই আবেদন করার কিছু সময় আগে থেকেই পাসপোর্ট করে রাখতে হবে যাতে করে আবেদনের ক্ষেত্রে আপনার বেশি তাড়াহুড়া করতে না হয়। আবার বেশি সময় হাতে রেখে পাসপোর্ট করলে আপনি পাসপোর্ট বানানোর ক্ষেত্রে বাড়তি খরচও কিছুটা কমাতে পারবেন।
৩,ইংরেজি দক্ষতা যাচাই
বিদেশে উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে আপনাকে যে জিনিসটা সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তা হল ভাষা-গত দক্ষতা যাচাই করা। প্রত্যেকটি দেশে ভিন্ন ভিন্ন ভাষা রয়েছে। আপনি যখন যে দেশে যাবেন তখন আপনাকে সে ভাষার দক্ষতা যাচাই স্কোরের উপর ভিত্তি করে আপনি আপনার পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলারশিপ কিংবা ভিসার জন্য নির্বাচিত হবেন।
বিদেশে উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে আপনাকে যে জিনিসটা সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তা হল ভাষা-গত দক্ষতা যাচাই করা। প্রত্যেকটি দেশে ভিন্ন ভিন্ন ভাষা রয়েছে। আপনি যখন যে দেশে যাবেন তখন আপনাকে সে ভাষার দক্ষতা যাচাই স্কোরের উপর ভিত্তি করে আপনি আপনার পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলারশিপ কিংবা ভিসার জন্য নির্বাচিত হবেন।
তাহলে বুঝতেই পারছেন যে ভাষা-গত দক্ষতা যাচাই করা ঠিক কতটা গুরুত্বপূর্ণ। আপনার যদি টার্গেট থাকে ইউরোপ, আমেরিকা,কানাডা যাওয়ার তাহলে আপনাকে অবশ্যই ইংরেজি দক্ষতা যাচাই পরীক্ষার জন্য ভালো স্কোর অর্জন করতে হবে। বর্তমানে সারা-বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত ইংরেজি দক্ষতা যাচাইয়ের পরীক্ষার নাম হল IELTS, GRE, GMAT, TOFEL ইত্যাদি।
উপযুক্ত পরীক্ষার স্কোর দিয়ে আপনার স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন করতে হবে। তাই স্বপ্ন যদি থাকে বিদেশে উচ্চশিক্ষার তাহলে ভাষা দক্ষতার পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবার জন্য প্রস্তুতি নিন এখনই।
৪,টার্গেট ঠিক রাখা
অমুক এইচএসসি-র পর বিদেশে পড়তে যাচ্ছে দেখে আপনারও যেতে হবে, ব্যাপারটা এমন না। জীবনের কোনো না কোনো পর্যায়ে আমরা অনেকেই বাইরে যেতে চাই ৷ কিন্তু এটা যেহেতু জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি সিদ্ধান্ত, সেহেতু এটা নিতে হবে অনেক ভেবেচিন্তে। আপনার বয়স, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অর্থ, পরিবারের সম্মতিসহ সবকিছুই বিবেচনায় রাখতে হবে।
অমুক এইচএসসি-র পর বিদেশে পড়তে যাচ্ছে দেখে আপনারও যেতে হবে, ব্যাপারটা এমন না। জীবনের কোনো না কোনো পর্যায়ে আমরা অনেকেই বাইরে যেতে চাই ৷ কিন্তু এটা যেহেতু জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি সিদ্ধান্ত, সেহেতু এটা নিতে হবে অনেক ভেবেচিন্তে। আপনার বয়স, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অর্থ, পরিবারের সম্মতিসহ সবকিছুই বিবেচনায় রাখতে হবে।
৫,প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করা
আপনি যখন বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন তখন অনেকটা ধারণা পাবেন যে ভিসা ও পাসপোর্ট সংক্রান্ত কাজের জন্য কী কী ডকুমেন্টস লাগবে।প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আগেভাগে সংগ্রহ করে রাখুন। এতে জরুরি মুহুর্তে সহজেই তা হাতের কাছে পাবেন এবং অনেকটা চাপমুক্ত থাকতে পারবেন।
বিদেশে পড়তে যেতে একজন শিক্ষার্থীর যেসব সাধারণ কাগজপত্র লাগে সেগুলো হলো:
আপনি যখন বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন তখন অনেকটা ধারণা পাবেন যে ভিসা ও পাসপোর্ট সংক্রান্ত কাজের জন্য কী কী ডকুমেন্টস লাগবে।প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আগেভাগে সংগ্রহ করে রাখুন। এতে জরুরি মুহুর্তে সহজেই তা হাতের কাছে পাবেন এবং অনেকটা চাপমুক্ত থাকতে পারবেন।
বিদেশে পড়তে যেতে একজন শিক্ষার্থীর যেসব সাধারণ কাগজপত্র লাগে সেগুলো হলো:
- পাসপোর্ট ও ভিসা
- জন্ম নিবন্ধন সনদ অথবা এনআইডি কার্ড
- একাডেমিক সার্টিফিকেট ও ট্রান্সক্রিপ্ট
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট
- রেকোমেন্ডেশন লেটার
- স্টেটমেন্ট অব পারপাস (SOP)
- ভাষাগত দক্ষতার সার্টিফিকেট
- পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি
- একাডেমিক ফলাফল ভালো করা
বিদেশে উচ্চশিক্ষার নেশায় শুধু বুদ হয়ে থাকলেই চলবে না। পাশাপাশি একাডেমিক ফলাফল অর্জনেও সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে।আপনার একাডেমিক ফলাফল ভালো বিশ্ববিদ্যালয়, পছন্দের বিষয় ও স্কলারশিপ পেতে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখবে। তাই একাডেমিক পড়াশোনাকে মোটেও হেলা করলে চলবে না।
- বিশ্ববিদ্যালয় খোঁজাবিদেশে পড়তে যাওয়ার উদ্দেশ্য থাকলে অন্তত ৬ মাস আগে থেকে বিশ্ববিদ্যালয় খোঁজা শুরু করে দিন।অনলাইনে এ বিষয়ক অনেক তথ্য পাওয়া যায়। আপনার পরিবারের আর্থিক সামর্থ্য অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন করবেন।কোন দেশের কোন বিশ্ববিদ্যালয় কী কী কোর্স অফার করছে সেসব বিষয়ে গবেষণা শুরু করে দিন।
আপনার পছন্দের কোনো বিশ্ববিদ্যালয় থাকলে সেখানে কী কী সুযোগ-সুবিধা আছে, পড়াশোনার খরচ কেমন তার খোঁজখবর নিন।StudyPortal ওয়েবসাইট থেকে আপনি ব্যাচেলর প্রোগ্রামের জন্য কোর্স খুঁজতে পারেন। কোন দেশে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে কী ধরনের কোর্সের ব্যয় কেমন তার একটা ধারণা পাবেন এই ওয়েবসাইট থেকে।
কোর্স বাছাইয়ের ক্ষেত্রে নিজের পছন্দ ও আগ্রহের বিষয়টিকে অগ্রাধিকার দেবেন। এছাড়া বৈশ্বিকভাবে কোন ধরণের কোর্সের চাহিদা কেমন সেটাও জেনে নেবেন।এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচনের সময় খেয়াল রাখবেন যে শহরে থাকতে চান সেখানকার খরচ কেমন, কাজের সুযোগ আছে কিনা। একই দেশে ভিন্ন ভিন্ন শহরে জীবনযাত্রার ব্যয় ভিন্ন ভিন্ন।
- আইইএলটিএস এর প্রস্তুতি নেওয়াএকাডেমিক পড়াশোনার পাশাপাশি ইংরেজি ভাষাটা আয়ত্ত করে নিতে হবে। বিদেশে পড়লে চাইলে বা কাজ করতে চাইলে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ইংরেজি ভাষাগত দক্ষতা।ইংরেজি হলো সারাবিশ্বের সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য ভাষা। আপনি যে দেশেই যান না কেন এটি আপনার প্রয়োজন পড়বেই।
আর ইংরেজিতে দক্ষতার সনদ হলো International English Language Testing System বা সংক্ষেপে IELTS.ব্যাচেলর প্রোগ্রামের জন্য কোনো দেশে যেতে চাইলে ন্যূনতম IELTS এর Band-6.0 প্রয়োজন হবে। তবে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে আরও বেশি স্কোর লাগে।
ঢাকা, খুলনা, চট্টগ্রামের মতো বড় বিভাগীয় শহরগুলোতে IELTS এর কোচিং করানো হয়।
ঢাকা, খুলনা, চট্টগ্রামের মতো বড় বিভাগীয় শহরগুলোতে IELTS এর কোচিং করানো হয়।
আপনি এইচএসসির প্রস্তুতির পাশাপাশি সেসব কোচিং থেকে ইংরেজি ভাষাটা শিখে নিতে পারেন।
এছাড়া আপনি যদি শহর এলাকা থেকে দূরে থাকেন তবুও ঘরে বসেই আইইএলটিএস এর প্রস্তুতি নিতে পারবেন। অনেক কোচিং সেন্টার বা এড টেক প্রতিষ্ঠান অনলাইনে ক্লাস নিয়ে থাকে। আবার ইউটিউবে এ বিষয়ক অনেক ফ্রি ভিডিও পাওয়া যায়।
এছাড়া আপনি যদি শহর এলাকা থেকে দূরে থাকেন তবুও ঘরে বসেই আইইএলটিএস এর প্রস্তুতি নিতে পারবেন। অনেক কোচিং সেন্টার বা এড টেক প্রতিষ্ঠান অনলাইনে ক্লাস নিয়ে থাকে। আবার ইউটিউবে এ বিষয়ক অনেক ফ্রি ভিডিও পাওয়া যায়।
- তৃতীয় ভাষা শেখা জার্মান, চীন, জাপানের মতো দেশগুলোতে স্থানীয়রা তাদের নিজস্ব ভাষায় কথা বলে। ইংরেজি ভাষার প্রচলন এসব দেশে কম।আপনি যদি HSC এর পর বিদেশে পড়াশোনার জন্য এমন কোনো দেশে যেতে চান যেখানকার স্থানীয় ভাষা ইংরেজি নয় তাহলে ইংরেজির পাশাপাশি সে দেশের স্থানীয় ভাষাটাও শিখতে হবে।
যেমন চীনে যেতে চাইলে চীনা ভাষা, জার্মানি যেতে চাইলে জার্মান ভাষা আর জাপানে যেতে চাইলে জাপানি ভাষা শিখতে হবে।স্থানীয় ভাষা জানা থাকলে প্রচুর কাজের সুযোগ থাকে। এর ফলে পড়াশোনার পাশাপাশি পার্ট-টাইম কাজ করে নিজের খরচ মেটানো যায়।স্থানীয় ভাষা না জানলে যে কাজের সুযোগ পাবেন না বিষয়টি তেমন নয়।
তবে স্থানীয় ভাষা জানা থাকলে কাজের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন।
এছাড়াও স্থানীয় নাগরিকদের সাথে সহজেই যোগার করতে পারবেন, তাদের সংস্কৃতির সাথে মিশে যেতে পারবেন।
কিভাবে খুব সহজে স্কলার্শিপ পাওয়া যায়
কিভাবে খুব সহজে স্কলার্শিপ পাওয়া যায় জানতে চাইলে আজকের আর্টিকেলটি হতে পারে আপনার জন্য উপকৃত।আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আমরা সেই সমস্ত বিষয়গুলো শেয়ার করেছি যা আপনাকে খুব সহজেই স্কলারশিপ পেতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ধারণা দেওয়া হবে।আমরা অনেকেই হয়তো জানি না কিভাবে বা সহজেই স্কলারশিপ অর্জন করা যায়।তাই আপনি যদি খুব সহজে বিদেশি স্কলারশিপ পেতে চান? তবে এক্ষেত্রে সবার প্রথমে গুরুত্ব দিতে হবে আপনার একাডেমিক ফলাফলের উপর।কারণ আপনার একাডেমিক ফলাফল যদি ভাল হয় তাহলে উচ্চমানের স্কলারশিপ পাওয়ার জন্য আবেদনের ক্ষেত্রে বেশি গুরুত্ব পাওয়া যায়।এছাড়াও এর পাশাপাশি আপনাকে আইইএলটিএস IELTS ফলাফলের ।
দিকে যথেষ্ট ভাবে গুরুত্ব দিতে হবে।ইংরেজি ভাষার দক্ষতা আপনার যত বেশি থাকবে আপনি তত স্কলারশিপ পাওয়ার দিকে সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।অর্থাৎ মূলত আপনার যদি এ যোগ্যতাগুলো থাকে।তাহলে আপনি খুব সহজে স্কলারশিপ পেয়ে যাবেন।
বিদেশে পড়াশোনার খরচ
- বাইরে পড়াশোনার ক্ষেত্রে আপনি যদি নিজের টাকায় পড়াশোনা করতে যান তাহলে আপনার খরচ একদম কম করে পড়বে ৬.৫ থেকে ৭.৫ লক্ষ টাকা ব্যবসায় শিক্ষা শাখা এবং মানবিকের বিষয়গুলো নিয়ে পড়াশোনা করতে আর ১০ থেকে ১৫ লক্ষ টাকা যাবে বিজ্ঞানের বিষয়গুলো পড়াশোনা করতে। তবে এই খরচের পরিমান মালয়েশিয়া এবং চীন হিসেব করে দেয়া।
- অন্য দেশগুলোর ক্ষেত্রে এই খরচ আরো বাড়ার সম্ভাবনা আরো বেশি বিশেষ করে ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া ইত্যাদি দেশগুলোতে। আবার যারা পড়াশোনা করবেন ফুল বৃত্তি নিয়ে তাদের ক্ষেত্রে ক্ষেত্র বিশেষে বিমান ভাড়া এবং কিছু হাত খরচ লাগবে তবে সব মিলে এই পরিমান ৫০ হাজার থেকে ৬০ হাজারের উপর পড়বে না বলে আশা করা যায়।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url