দুবাই ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত ২০২৪ - buzzmsb.com
প্রিয় পাঠক আজকে আমরা জানবো দুবাই ড্রাইভিং ভিসা বেতন ও দুবাই ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করার নিয়ম দুবাইতে ড্রাইভিং লাইসেন্স পেলেন মানে আপনার অনেক বড় একটা অপরচুনিটি অপেক্ষা করছে। আপনি ড্রাইভিংয়ের চাকরি করলে ভালো বেতন পাবেন। তবে দুবাইতে ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে অনেক খরচ আছে বটে। কত খরচ হবে আমরা নিচে আলোচনা করেছি।
আরব আমিরাতের দুবাইয়ের ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে আপনি ৪০ টি দেশের গাড়ি চালাতে পারবেন। দুবাইতে ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির খরচ নির্ভর করে বিভিন্ন ফ্যাক্টরের উপর। সাধারণত, একজন নতুন চালকের জন্য লাইসেন্স প্রাপ্তির খরচ পড়তে পারে প্রায় ৫০০০ থেকে ৭০০০ আরব এমিরাত দিরহাম।
এই খরচ অন্তর্ভুক্ত করে থাকে থিওরি ক্লাস, প্রাকটিক্যাল ড্রাইভিং সেশন, পরীক্ষা ফি এবং অন্যান্য প্রশাসনিক ফি। তবে, যদি কেউ প্রথম পরীক্ষায় ব্যর্থ হয়, তাহলে পুনরায় পরীক্ষার জন্য অতিরিক্ত ফি দিতে হতে পারে।
আরব আমিরাতের দুবাইয়ের ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে আপনি ৪০ টি দেশের গাড়ি চালাতে পারবেন। দুবাইতে ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির খরচ নির্ভর করে বিভিন্ন ফ্যাক্টরের উপর। সাধারণত, একজন নতুন চালকের জন্য লাইসেন্স প্রাপ্তির খরচ পড়তে পারে প্রায় ৫০০০ থেকে ৭০০০ আরব এমিরাত দিরহাম।
ভূমিকা
আরব আমিরাতের একটি শহরের নাম দুবাই দুবাইয়ে অনেক ধরনের কাজ আছে। যার কারণে বাংলাদেশের প্রবাসীরা কাজের জন্য দুবাইয়ে আসতে চায়। এই শহরে সহজ একটি কাজ হচ্ছে গাড়ি চালানো। যার জন্য কাজের দক্ষতা থাকতে হবে। কাজের জন্য আসার পূর্বে দুবাই ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত টাকা তা জেনে নিবেন।
দুবাই ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত
গাড়ি চালানোর জন্য প্রশিক্ষণ থাকার প্রয়োজন। ড্রাইভিং স্কুলে প্রশিক্ষণ নিয়ে যে সনদ পাওয়ায় তার নাম ড্রাইভিং লাইসেন্স।নিদিষ্ট পরিমান সরকারি চার্জ প্রদান করে ও টেনিং নিয়ে পাশ করে ড্রাইভিং লাইসেন্স সংগ্রেহ করতে হয়।সকল সব দেশের আইনে আছে যে লাইসেন্স বিহীন গাড়ি চালালে আইনত দণ্ডনী অপরাধ। ড্রাইভিং স্কুল গুলোতে গাড়ি চালানোর নিয়ম হাতে কলমে শিখানো ওই স্কুলে শিখিয়ে থাকে।আজকে আমরা শিখবো দুবাইতে ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে যেসব প্রক্রিয়া অবলম্বন করতে হয়।বিদেশ যাওয়ার উদ্দেশ্য হচ্ছে বেশি অর্থ উপার্জন করা। যার কারণে ৬ থেকে ৭ লাখ টাকা খরচ করে একজন ড্রাইভার হিসেবে অন্য দেশে কাজ করার আগ্রহী প্রকাশ করে। যারা ড্রাইভিং এর কাজে অভিজ্ঞ ও ড্রাইভিং এর বিভিন্ন ডকুমেন্ট আছে, তাদের দুবাইয়ে কাজ পেতে অনেক সুবিধা হয়। দুবাই ড্রাইভিং ভিসা বেতন ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
এটি হচ্ছে এভারেজ বেতন। অন্যান্য গাড়ি চালকদের কে ড্রাইভিং এর ধরন অনুযায়ী বেতন প্রদান করা হয়। অনেক দক্ষ ড্রাইভার দুবাইয়ে গাড়ি চালিয়ে ১ লাখ ২০ থেকে ৪০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারে।
একজন দক্ষ ও অভিজ্ঞতা সম্পর্ন ড্রাইভারের কাজের অভাব নেই। তারা ড্রাইভিং এর কাজ করেই বিভিন্ন স্থানে জব করতে পারে। দুবাইয়ে কোম্পানির হয়েও ড্রাইভিং এর কাজ করা যায়।
একজন দক্ষ ও অভিজ্ঞতা সম্পর্ন ড্রাইভারের কাজের অভাব নেই। তারা ড্রাইভিং এর কাজ করেই বিভিন্ন স্থানে জব করতে পারে। দুবাইয়ে কোম্পানির হয়েও ড্রাইভিং এর কাজ করা যায়।
তাদের দেশের বড় বড় কোম্পানি গুলোতে যাতায়াত বা মালামাল পরিবহনের জন্য দক্ষ ড্রাইভারের নিয়োগ দেওয়া হয়। কাজের ধরনের উপরে এদের বেতন ৭০ থেকে ৮০ হাজার টাকা। যারা বেশি অভিজ্ঞ ও অত্যাধিক কাজকরতে পারে, তারা কেউ কেউ ১ লাখ টাকা বেতন পায়।
- প্রাইভেট ড্রাইভার।
- বাসা-বাড়ির ড্রাইভার।
- কোম্পানির ড্রাইভার।
- স্কুল বাসের ড্রাইভার।
- ট্রাকের ড্রাইভার।
- বাসের ফ্রাইভার।
দুবাই ড্রাইভারের বেতন কত
- প্রাইভেট ড্রাইভার এর বেতন ৪০ থেকে ৬০ হাজার।
- বাসা- বাড়ির ড্রাইভারদের বেতন ৫০ থেকে ৬০ হাজার।
- কোম্পানির ড্রাইভারদের বেতন ৬০ হাজার থেকে ১ লাখ।
- স্কুল বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বাস ড্রাইভিং এর বেতন ৫০ থেকে ৬০ হাজার।
- দুবাই ট্রাক ড্রাইভারের মাসিক বেতন ৬০ হাজার থেকে ১ লাখ ৩০ হাজার।
- বাস ড্রাইভারদের বেতন ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ ২০ হাজার।
দুবাই ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করার নিয়ম
দুবাই ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদন করতে কি কি কাগজের প্রয়োজন :- আপনার পাসপোর্ট।
- আরব আমিরাতের ID কার্ড।
- আপনার মালিকের অনুমতি পত্র।
- যদি বাংলাদেশের ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকে তাহার কপি।
- পাসপোর্ট সিজের ফটো।
- রক্তের গ্রূপ রিপোর্ট।
- চোখ পরীক্ষা রিপোর্ট।
- সত্যায়িত সনদপত্র।
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ডুকুমেন্ট।
- দ্রুতবাস হতে সত্যায়িত সনদ পত্র।
- দুবাইতে ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদনের আগে আপনার জানার দরকার লাইসেন্স প্রকার বেদ।
দুবাই লাইট ড্রাইভিং লাইসেন্স কত প্রকার
এক দেশ থেকে অন্য দেশে যেতে ভিসা বানিয়ে অনুমোদন নিতে হয়। এই অনুমোদনের জন্য প্রয়োজন ভ্যালিড ভিসা। দুবাই ড্রাইভিং ভিসা পেতে অনেক ধরনের প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট, মেডিকেল টেস্ট ও টাকা লাগবে। এই সকল ডকুমেন্ট না জমা দিতে পারলে ড্রাইভিং এর জন্য ভিসা দেওয়া হবে না।- আবেদনকারীর পাসপোর্ট।
- পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি ছবি।
- এনআইডি, স্মার্ট কার্ড বা জন্ম নিবন্ধনের। ফটোকপি (জন্ম সনদ টি অনলাইন হতে হবে)
- বাংলাদেশের ড্রাইভিং লাইসেন্সের ফটোকপি।
- ড্রাইভিং এর জন্য অভিজ্ঞতা সম্পর্ন বিভিন্ন ডকুমেন্ট।
- সত্যায়িত সনদপত্র।
- দ্রুতাবাস হতে সত্যায়িত কাগজপত্র।
- পুলিশ ক্লিয়ারনেস ডকুমেন্ট।
দুবাই ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে কত টাকা লাগে
দুবাইতে ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির খরচ নির্ভর করে বিভিন্ন ফ্যাক্টরের উপর। সাধারণত, একজন নতুন চালকের জন্য লাইসেন্স প্রাপ্তির খরচ পড়তে পারে প্রায় ৫০০০ থেকে ৭০০০ আরব এমিরাত দিরহাম।এই খরচ অন্তর্ভুক্ত করে থাকে থিওরি ক্লাস, প্রাকটিক্যাল ড্রাইভিং সেশন, পরীক্ষা ফি এবং অন্যান্য প্রশাসনিক ফি। তবে, যদি কেউ প্রথম পরীক্ষায় ব্যর্থ হয়, তাহলে পুনরায় পরীক্ষার জন্য অতিরিক্ত ফি দিতে হতে পারে।
এছাড়াও, ড্রাইভিং স্কুলের নির্বাচনে খরচের পরিমাণ ভিন্ন হতে পারে, তাই চালকদের উচিত বিভিন্ন ড্রাইভিং স্কুলের অফার ও খরচ তুলনা করে দেখা।
দুবাইতে ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে হলে আপনার বয়স অন্তত ১৮ বছর হতে হবে।
দুবাই ড্রাইভিং লাইসেন্স করার বয়স কত
দুবাইতে ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির জন্য ন্যূনতম বয়স হলো ১৮ বছর। এই বয়স পূরণ করা সত্ত্বেও, প্রার্থীকে বিভিন্ন পরীক্ষা পাস করতে হবে এবং তার শারীরিক ও মানসিক ফিটনেস প্রমাণ করতে হবে। দুবাই সরকার নিরাপদ ও দক্ষ ড্রাইভার তৈরির উপর জোর দেয়, এবং এই বয়সের নিয়ম নিরাপদ সড়ক পরিচালনায় সহায়কদুবাইতে ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে হলে আপনার বয়স অন্তত ১৮ বছর হতে হবে।
এই বয়স থাকার পরও, প্রার্থীদের বেশ কিছু পরীক্ষা দিয়ে পাস করতে হয় এবং তাদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের যোগ্যতা প্রমাণ করতে হয়। দুবাই সরকার সুরক্ষিত এবং যোগ্য ড্রাইভার তৈরির প্রতি গুরুত্ব দেয় এবং বয়সের এই নিয়মকানুন রাস্তায় নিরাপত্তা বজায় রাখার জন্য অপরিহার্য।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url