নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে জেনে নিন
প্রিয় পাঠক আজকে আম্তুরা জানবো নতুন ভোটার নিবন্ধনের জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ, পিতা-মাতার এনআইডি, নাগরিক সনদ প্রয়োজন হয়, নতুন ভোটার নিবন্ধন করার জন্য অনলাইনে আবেদন করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিলেই হতে পারবেন নতুন ভোটার,এই আর্টিকেলটিতে শেষ পর্যন্ত পড়ুন বুঝতে পারবেন।
জাতীয় পরিচয়পত্র বা এনআইডি কার্ড একটি দেশের নাগরিকের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। জাতীয় পরিষদপত্র বা এন আইডি কার্ডের মাধ্যমে তার নাগরিকত্ব নিশ্চিত করা হয়।
ভূমিকা
ভোটার হতে কি কি লাগে এটা আমাদের জানা দরকার। এনআইডি বা জাতীয় পরিচয়পত্র একজন নাগরিকের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে বিভিন্ন কাজে NID (এনআইডি) আবশ্যক। কিন্তু আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা বুঝতে পারেন না NID (এনআইডি) কার্ড বা ভোটার হতে তাদের কি কি ডকুমেন্ট/ ভোটার হতে কি কি লাগে।
নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে
নতুন ভোটার হতে প্রধানত বোর্ড পরিক্ষার সার্টিফিকেট, অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ, নাগরিকত্ব সনদ ও মিতা মাতার NID Card এর ফটোকপি প্রয়োজন। ঠিকানা প্রমানের জন্য ইউটিলিটি বিল যেমন বিদ্যুৎ কিংবা গ্যাস বিলের কপি অথবা কর পরিশোধের রসিদ লাগবে।রক্তের গ্রুপ যুক্ত করার জন্য রক্তের গ্রুপ পরিক্ষার রিপোর্ট যা কোন ক্লিনিক / হাসপাতাল হতে আনতে হবে।নিজে লিখে দিলে হবে না।ভোটার আবেদনকারী অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে। এনআইডি কার্ডের আবেদন করার জন্য ব্যক্তির বয়স সর্বনিম্ন ১৬ বছর হতে হয়।
নতুন ভোটার আবেদন করতে কি কি লাগে তা বিস্তারিত নিচে দেখে নিন
নতুন ভোটার আবেদন করতে কি কি লাগে তা বিস্তারিত নিচে দেখে নিন
- জন্ম নিবন্ধন সনদ।
- শিক্ষাগত যোজ্ঞতা সনদ।
- নাগরিক সনদ।
- প্রত্যয়ন প্রত্র।
- পিতা মাতার আইডি কার্ডের ফটোকপি।
- ইউটিলিটি বিলের কপি।
- ট্যাক্স / কর পরিশোধের রশিদ।
- এইসব ডকুমেন্টের সাথে চাইলে পাসপোর্ট নাম্বার, ড্রাইভিং লাইসেন্স সংযুক্ত করতে পারেন।
নতুন ভোটার আবেদন করার শর্ত
একজন নাগরিক একবল মাত্র একবার ভোটার নিবন্ধনের আবেদন করতে পারে। একাধিক বার নিবন্ধনের সুযোগ নেই। নতুন আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করতে হলে কিছু শর্ত পূরণ করতে হয়- বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
- বয়স ১৬ বছর বা তার চেয়ে বেশি হতে হবে।
- পূর্বে কখনো নিবন্ধন করেনি।
- একজন বাংলাদেশী নাগরিকের প্রমাণ হিসেবে প্রত্যেকেরই কিছু ডকুমেন্ট থাকে। অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ, শিক্ষাগত যোগ্যতা সনদ, পিতা-মাতা জাতীয়তা এবং আইডি কার্ড। স্থায়ী বাসিন্দা হিসেবে বসবাসরত বাড়ির অথবা জমির কর পরিষদ রশিদ।
এছাড়াও বয়স বেশি হলে নাগরিকত্ব ও অন্যান্য বিষয়ে যাচাইয়ের ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশন অফিস থেকে বাড়তি ডকুমেন্টস চাইতে পারে।
2ভোটার আইডি কার্ড করতে কি কি লাগে
১ জন্ম নিবন্ধন
নতুন ভোটার হওয়ার জন্য সবচাইতে গুরুত্বপূর্ন এবং প্রথম Documents হচ্ছে জন্ম নিবন্ধন সনদ। জন্ম নিবন্ধন অবশ্যই ডিজিটাল হতে হবে অর্থ্যাৎ ১৭ সংখ্যার জন্ম নিবন্ধন নাম্বার দিয়ে অনলাইনে সার্চ করলে যেন তা সঠিক পাওয়া যায়। জন্ম নিবন্ধনে বাংলা তথ্যের পাশাপাশি ইংরেজি তথ্যও থাকতে হবে। জন্ম নিবন্ধন যদি ইংরেজী করা না থাকে তাহলে এই ভিডিওটি দেখুন।
2ভোটার আইডি কার্ড করতে কি কি লাগে
১ জন্ম নিবন্ধন
নতুন ভোটার হওয়ার জন্য সবচাইতে গুরুত্বপূর্ন এবং প্রথম Documents হচ্ছে জন্ম নিবন্ধন সনদ। জন্ম নিবন্ধন অবশ্যই ডিজিটাল হতে হবে অর্থ্যাৎ ১৭ সংখ্যার জন্ম নিবন্ধন নাম্বার দিয়ে অনলাইনে সার্চ করলে যেন তা সঠিক পাওয়া যায়। জন্ম নিবন্ধনে বাংলা তথ্যের পাশাপাশি ইংরেজি তথ্যও থাকতে হবে। জন্ম নিবন্ধন যদি ইংরেজী করা না থাকে তাহলে এই ভিডিওটি দেখুন।
২ শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ
জন্ম নিবন্ধন সনদের মতই ভোটার হওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কাগজ হচ্ছে শিক্ষা সনদ। আপনার যদি শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকে যেমনঃ আপনি যদি S.S.C অথবা H.S.C পাশ করে থাকেন তাহলে অবশ্যই সার্টিফিকেট কপি দিতে হবে। এছাড়াও J.S.C বা P.S.C সনদ থাকলেও তা দিতে হবে। এক্ষেত্রে অবশ্যই সার্টিফিকেটের সাথে জন্ম নিবন্ধন মিল থাকতে হবে।
জন্ম নিবন্ধন সনদের মতই ভোটার হওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কাগজ হচ্ছে শিক্ষা সনদ। আপনার যদি শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকে যেমনঃ আপনি যদি S.S.C অথবা H.S.C পাশ করে থাকেন তাহলে অবশ্যই সার্টিফিকেট কপি দিতে হবে। এছাড়াও J.S.C বা P.S.C সনদ থাকলেও তা দিতে হবে। এক্ষেত্রে অবশ্যই সার্টিফিকেটের সাথে জন্ম নিবন্ধন মিল থাকতে হবে।
যদি মিল না থাকে তাহলে সার্টিফিকেট অনুযায়ী জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে হবে। আবার যদি শিক্ষা সনদ না থাকে তাহলে পিতা ও মাতার আইডি কার্ডের সাথে জন্ম সনদের মিল অবশ্যই থাকতে হবে।যারা মাদ্রাসায় লেখা পড়া করেন বা করেছেন তারা সেই সার্টিফিকেট কপি জমা দিয়ে ভোটার হতে পারবেন।
৩ নাগরিক সনদ / চারিত্রিক সনদ
স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি চেয়ারম্যান/কাউন্সিলর/ মেয়র কর্তৃক এই নাগরিক সনদ/চারিত্রিক সনদ নিতে হয়। নতুন ভোটার নিবন্ধন করার জন্য এই সনদ বাধ্যতামূলক। জাতীয় পরিচয়পত্র শুধু মাত্র বাংলাদেশের নাগরিকের জন্য বিধায় আপনি এদেশের একজন নাগরিক তার একটি সনদ আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে।
স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি চেয়ারম্যান/কাউন্সিলর/ মেয়র কর্তৃক এই নাগরিক সনদ/চারিত্রিক সনদ নিতে হয়। নতুন ভোটার নিবন্ধন করার জন্য এই সনদ বাধ্যতামূলক। জাতীয় পরিচয়পত্র শুধু মাত্র বাংলাদেশের নাগরিকের জন্য বিধায় আপনি এদেশের একজন নাগরিক তার একটি সনদ আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে।
৪ পিতা ও মাতার এনআইডি কার্ড
অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন করার সময় পিতা-মাতার NID নাম্বার যুক্ত করতে হয়। তাই নতুন ভোটার হতে অবশ্যই পিতা ও মাতার এনআইডি কার্ড প্রয়োজন হবে।পিতা ও মাতার এনআইডি কার্ডে তাদের নাম আপনার সকল ডকুমেন্ট যেমন জন্ম নিবন্ধন ও শিক্ষা সনদ অনুযায়ী হতে হবে। যদি পিতা বা মাতা মারা গিয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই পিতা বা মাতার মৃত্যু নিবন্ধন সনদ দিতে হবে।
অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন করার সময় পিতা-মাতার NID নাম্বার যুক্ত করতে হয়। তাই নতুন ভোটার হতে অবশ্যই পিতা ও মাতার এনআইডি কার্ড প্রয়োজন হবে।পিতা ও মাতার এনআইডি কার্ডে তাদের নাম আপনার সকল ডকুমেন্ট যেমন জন্ম নিবন্ধন ও শিক্ষা সনদ অনুযায়ী হতে হবে। যদি পিতা বা মাতা মারা গিয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই পিতা বা মাতার মৃত্যু নিবন্ধন সনদ দিতে হবে।
৫ স্বামী/স্ত্রীর ভোটার আইডি কার্ড
বিবাহিত হলে স্ত্রী ভোটার হওয়ার ক্ষেত্রে স্বামীর আইডি কার্ড এবং স্বামী ভোটার হওয়ার ক্ষেত্রে স্ত্রীর আইডি কার্ড অবশ্যই দিতে হবে। যদি আইডি কার্ড না থাকে তাহলে বিবাহের কাবিননামা দিতে হবে। হিন্দুদের ক্ষেত্রে যেহেতু কাবিননামা হয় না সেক্ষেত্রে তারা চেয়ারম্যান/কাউন্সিলর/মেয়র কর্তৃক প্রত্যয়ন জমা দিতে হবে।
বিবাহিত হলে স্ত্রী ভোটার হওয়ার ক্ষেত্রে স্বামীর আইডি কার্ড এবং স্বামী ভোটার হওয়ার ক্ষেত্রে স্ত্রীর আইডি কার্ড অবশ্যই দিতে হবে। যদি আইডি কার্ড না থাকে তাহলে বিবাহের কাবিননামা দিতে হবে। হিন্দুদের ক্ষেত্রে যেহেতু কাবিননামা হয় না সেক্ষেত্রে তারা চেয়ারম্যান/কাউন্সিলর/মেয়র কর্তৃক প্রত্যয়ন জমা দিতে হবে।
৬ পূর্বে ভোটার হই নাই মর্মে অঙ্গীকার নামা
যদি বয়স বেশি হয়ে থাকে তাহলে অঙ্গীকার নামা দিতে হবে। কেননা বয়স বেশি হলে কমিশন ধরে নেয় যে , আপনি হয়তো এর আগে ভোটার হয়েছেন। এজন্য পূর্বে ভোটার হই নাই মর্মে আঙঈকার নামা লিখে দিতে হয়। অঙ্গীকারনামায় লেখা থাকে যে, আপনি বাংলাদেশের একজন নাগরিক। আপনার নাম, পিতা ও মাতার নাম, গ্রামের নাম, উপজেলা এবং জেলার নাম।
যদি বয়স বেশি হয়ে থাকে তাহলে অঙ্গীকার নামা দিতে হবে। কেননা বয়স বেশি হলে কমিশন ধরে নেয় যে , আপনি হয়তো এর আগে ভোটার হয়েছেন। এজন্য পূর্বে ভোটার হই নাই মর্মে আঙঈকার নামা লিখে দিতে হয়। অঙ্গীকারনামায় লেখা থাকে যে, আপনি বাংলাদেশের একজন নাগরিক। আপনার নাম, পিতা ও মাতার নাম, গ্রামের নাম, উপজেলা এবং জেলার নাম।
এছাড়া আপনি বাংলাদেশের কোথায় পূর্বে ভোটার হতে পারেন নি। যদি ভোটার হয়ে থাকেন তাহলে কমিশনের আইনুযায়ী শাস্তি মাথা পেতে নিবেন।
৭ রক্তের গ্রুপ পরিক্ষার রিপোর্ট
জাতীয় পরিচয় পত্র বা ভোটার আইডি কার্ডে নাগরিকের রক্তের গ্রুপ (Blood Group) তথ্য যুক্ত করতে হয়। রক্তের গ্রুপ পরিক্ষার কাগজ না থাকলে নিকটস্থ কোন Pathology অথবা ক্লিনিকে থেকে আপনার রক্তের গ্রুপ পরীক্ষা করিয়ে নিন। রক্তের গ্রুপ পরীক্ষার রিপোর্ট কপি আবেদনের সাথে যুক্ত করে উপজেলা নির্বাচন অফিসে জমা দিতে হবে।
জাতীয় পরিচয় পত্র বা ভোটার আইডি কার্ডে নাগরিকের রক্তের গ্রুপ (Blood Group) তথ্য যুক্ত করতে হয়। রক্তের গ্রুপ পরিক্ষার কাগজ না থাকলে নিকটস্থ কোন Pathology অথবা ক্লিনিকে থেকে আপনার রক্তের গ্রুপ পরীক্ষা করিয়ে নিন। রক্তের গ্রুপ পরীক্ষার রিপোর্ট কপি আবেদনের সাথে যুক্ত করে উপজেলা নির্বাচন অফিসে জমা দিতে হবে।
৮ ইউটিলিটি বিল (বিদ্যুৎ বিল, টেলিফোন বিল, গ্যাস বিল
বর্তমান ঠিকানা যাচাই করার জন্য বর্তমানে অবস্থান করেন এমন বাড়ির বিদ্যুৎ বিলের কাগজ কিংবা টেলিফোন বিলের কাগজ জমা দিতে হবে।
আপনি যে এলাকায় বা যে ঠিকানায় ভোটার হতে চাচ্ছেন সেখানে বসবাসরত বাসা বাড়ির বিদ্যুৎ বিল কিংবা পানি বিলের কাগজ আবেদনের সাথে যুক্ত করতে হবে।
বর্তমান ঠিকানা যাচাই করার জন্য বর্তমানে অবস্থান করেন এমন বাড়ির বিদ্যুৎ বিলের কাগজ কিংবা টেলিফোন বিলের কাগজ জমা দিতে হবে।
আপনি যে এলাকায় বা যে ঠিকানায় ভোটার হতে চাচ্ছেন সেখানে বসবাসরত বাসা বাড়ির বিদ্যুৎ বিল কিংবা পানি বিলের কাগজ আবেদনের সাথে যুক্ত করতে হবে।
৯ ট্যাক্স/কর পরিশোধের রশিদ
ভোটার আইডি কার্ডের আবেদন করার জন্য বাড়ির Holding Tax পরিশোধের রসিদ গুরুত্বপূর্ন ডকুমেন্ট। Holding Tax ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনে পরিশোধ করা হয়ে থাকে। এই হোল্ডিং ট্যাক্সের রসিদ বাড়ির যে কারো নামে থাকলেই চলবে। আবেদনকারীর নাম অথবা তার পিতা-মাতা বা পরিবারের কোন সদস্যের নামে রশিদ থাকলেই চলবে
ভোটার আইডি কার্ডের আবেদন করার জন্য বাড়ির Holding Tax পরিশোধের রসিদ গুরুত্বপূর্ন ডকুমেন্ট। Holding Tax ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনে পরিশোধ করা হয়ে থাকে। এই হোল্ডিং ট্যাক্সের রসিদ বাড়ির যে কারো নামে থাকলেই চলবে। আবেদনকারীর নাম অথবা তার পিতা-মাতা বা পরিবারের কোন সদস্যের নামে রশিদ থাকলেই চলবে
ভোটার নিবন্ধন করার জন্য কোথায় যেতে হবে
দুই বছর পর পর বাড়ি বাড়ি গিয়ে নির্বাচন কমিশন থেকে ভোটারের জন্য নিবন্ধন করে থাকে। যদি আপনি বাদ পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে উপরের লিস্ট অনুযায়ী কাগজপত্র নিয়ে যোগাযোগ করতে হবে এবং অবশ্যই আপনাকে অনলাইনে আবেদন করতে হবে যদি নির্বাচন অফিসে গিয়ে ভোটার হতে চান।লেখকের শেষ কথা
আশা করছি নতুন ভোটার হতে কি কি লাগেভোটার নিবন্ধন করার জন্য কোথায় যেতে হবেসকল প্রকারের ধারনা পেয়েছেন এই আর্টিকেলটিতে, এই আর্টিকেলটি পুরোটা পড়ে যদি আপনাদের সামান্যতম উপকারে আসে তাহলে আপনাদের পরিচিতি মানুষদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। আর এ ধরনের বা বিভিন্ন রকমের আর্টিকেল পড়তে আমাদের সাইডে ভিজিট করে দেখুন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url