ডিজিটাল মার্কেটিং কি কি শেখানো হয় বিস্তারিত জেনে নিন
প্রিয় পাঠক আজকে আমরা জানবো ডিজিটাল মার্কেটিং কি ও ডিজিটাল মার্কেটিং এর ধাপসমূহ আমি কথা বলবো ডিজিটাল মার্কেটিং কি, ডিজিটাল মার্কেটিং কেন প্রয়োজন, ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিভিন্ন শাখা প্রকাশা বা ডিজিটাল মার্কেটিং কত ধরণের এই বিষয়গুলো নিয়ে, ডিজিটাল মার্কেটিং ক্যারিয়ার কেমন ভবিষ্যৎ কি ইত্যাদি সব বিষয় নিয়ে।
আমি কথা বলবো ডিজিটাল মার্কেটিং কি, ডিজিটাল মার্কেটিং কেন প্রয়োজন ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিভিন্ন শাখা প্রকাশা বা ডিজিটাল মার্কেটিং কত ধরণের এই বিষয়গুলো নিয়ে, ডিজিটাল মার্কেটিং ক্যারিয়ার কেমন, ভবিষ্যৎ কি ইত্যাদি সব বিষয় নিয়ে।
আমি কথা বলবো ডিজিটাল মার্কেটিং কি, ডিজিটাল মার্কেটিং কেন প্রয়োজন ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিভিন্ন শাখা প্রকাশা বা ডিজিটাল মার্কেটিং কত ধরণের এই বিষয়গুলো নিয়ে, ডিজিটাল মার্কেটিং ক্যারিয়ার কেমন, ভবিষ্যৎ কি ইত্যাদি সব বিষয় নিয়ে।
ভূমিকা
ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে মানুষ মূলত সোশ্যাল মিডিয়ায় পন্যের বিজ্ঞাপনকেই বুঝে। কিন্তু আসলে ব্যাপারটা কি তাই আসুন আজকের এই আর্টিকেল থেকে আমরা জানার চেষ্টা করি, ডিজিটাল মার্কেটিং কি এবং এর সাথে আরো কি কি ব্যাপার জড়িত আছে।ডিজিটাল মার্কেটিং এর ধাপগুলোই বা কি, কি উপায়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করা যায়।
আরো পড়ুন : ঘরে বসে আয় করার ১০টি উপায়
ডিজিটাল মার্কেটিং কি
ডিজিটাল মার্কেটিং কাকে বলে? ডিজিটাল মার্কেটিং হচ্ছে একটা ব্র্যান্ড বা প্রতিষ্ঠানের অনলাইনে কোন প্রোডাক্ট বা সার্ভিস নিয়ে তার সম্ভাব্য কাস্টমারদের মধ্যে আগ্রহ তৈরি করার এক্টিভিটি। অর্থাৎ অনলাইনে কোন প্রতিষ্ঠানের প্রোডাক্ট, সার্ভিস বা সলিউশনের বাপারে কাস্টমারদের আগ্রহ তৈরি করানোর জন্য ঐ প্রতিষ্ঠান যে যে কাজগুলো করে থাকে সেগুলোকেই ডিজিটাল মার্কেটিং বলে। অনলাইন প্লাটফর্মটি হতে পারে- ফেসবুক, ইউটিউব, লিঙ্কডিন, গুগল ইত্যাদি।- আমরা প্রতিনিয়ত ফেসবুক বা ইউটিউবে যে বিজ্ঞাপনগুলো দেখছি সেগুলোই হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর উদাহরণ।ডিজিটাল মার্কেটিং বিষয়টির সাথে খুব সামঞ্জস্যপূর্ণ একটি টার্ম হচ্ছে- ডিজিটাল মার্কেটিং চ্যানেল।ডিজিটাল মার্কেটিং চ্যানেল কি?একটা প্রতিষ্ঠান ডিজিটাল মার্কেটিং যে যে প্লাটফর্মে করে থাকে সেই প্লাটফর্মগুলকে ডিজিটাল মার্কেটিং চ্যানেল বলে। যেমন আপনি যদি ফেসবুকে মার্কেটিং করেন তাহলে আপনার ডিজিটাল।
মার্কেটিং চ্যানেল হবে ফেসবুক, আপনি যদি ইউটিউবে মার্কেটিং করেন আপনার ডিজিটাল মার্কেটিং চ্যানেল হবে ইউটিউব।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
বর্তমানে সবচেয়ে বেশি ট্রাফিক জেনারেট করতে পারে সার্চ ইঞ্জিন। এবং সবচেয়ে জনপ্রিয় মার্কেটিং স্ট্রাটেজি হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। এক কথায় যদি এসইও সম্পর্কে বলি তাহলে কথা টা এমন দাঁড়ায় যে – ওয়েবসাইটকে এমন ভাবে সাজানো, যার মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিন গুলো জানতে পারে আপনার কন্টেন্টে কি রয়েছে এবং যারা সার্চ করছেন তাদের কি-ওয়ার্ড এর সাথে ম্যাচ করে সাইট কে অপটিমাইজ করাই হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন।সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং
সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং কে সংক্ষেপে বলা হয় সার্চ মার্কেটিং। সার্চ মার্কেটিং হচ্ছে এমন একটি প্রসেসের নাম যার মাধ্যমে ট্র্যাফিক গেইন করা যায় পেইড এবং আন-পেইড উভয় মাধ্যমে। অর্থাৎ গুগলে যখন সার্চ করি তখন দুই ধরনের রেজাল্ট আসে। যেগুলো পেইড সেগুলো ছোট্ট করে (ad) লেখাটা লেখা থাকে। আর যেগুলো আনপেইড সেটি এসইও এর আওতায় পড়ে।আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক Web Analytics. মূলত, ওয়েব এনালাইটিক্স সংগ্রহ করা, পরিমাপ, বুঝতে, বিশ্লেষণ, পরিকল্পনা, রিপোর্ট করা এবং আমাদের ব্যবসার জন্য ওয়েব কার্যক্রম এর ভবিষ্যত পরিকল্পনা করতে আমাদেরকে সাহায্য করবে। ওয়েব এনালাইটিক্স ওয়েব পরিসংখ্যান সঙ্গে গুলিয়ে ফেলা উচিত নয়। কিছু গুরুত্বপূর্ণ ওয়েব এনালাইটিক্স হচ্ছে গুগল এনালাইটিক্স, স্প্রিং মেট্রিক্স, অপেরা, প্রিন্ট।
- এটা বলার অপেক্ষা রাখে না যে প্রত্যেক বিজ্ঞাপনদাতা তার ব্যবসা বুঝতে ওয়েব এনালাইটিক্স ব্যবহার করা হয়।
- এটা গুরুত্বপূর্ণ যে আমরা আমাদের ব্যবসার জন্য বিভিন্ন মার্কেটিং কৌশল ব্যবহার করতে পারি এবং এর মধ্যে থেকে আমাদেরকে বেছে নিতে হবে কোন কৌশলটি ব্যবহার করলে বেশি লাভবান হব। ডিজিটাল মার্কেটিং একটি গতিশীল মাধ্যম এবং আমরা সবসময় আমাদের কাজের উপর ভিত্তি করে পরিবর্তন করতে পারব।
আমরা আমাদের গ্রাহকদের জানি এটাই যথেষ্ট নয়। কোম্পানীর পণ্যের প্রসারের জন্য আমরা বিভিন্নভাবে মার্কেটিং করি।
যেমন খুব জনপ্রিয় একটি ইমেইল মার্কেটিং সফটওয়্যার হচ্ছে- মেইলচিম্প।
ইমেইল মার্কেটিং কি
কোন প্রতিষ্ঠান যখন তার কাস্টমার বা সম্ভাব্য কাস্টমাদের সাথে ইমেইলের মাধ্যমে প্রোডাক্ট বা সার্ভিস সম্পর্কে আগ্রহ তৈরি করে অথবা ব্রান্ডিং করে তখন তাকে ইমেইল মার্কেটিং বলে। ইমেইল মার্কেটিং করতে হলে আপনাকে প্রথমে কাস্টমারদের বা সম্ভাব্য কাস্টমারদের ইমেইল সংগ্রহ করতে হবে। এরপর কোন একটা ইমেইল মার্কেটিং সফটওয়্যার ব্যবহার করে ইমেইল মার্কেটিং করতে হয়।যেমন খুব জনপ্রিয় একটি ইমেইল মার্কেটিং সফটওয়্যার হচ্ছে- মেইলচিম্প।
সিপিএ সিপিএ মার্কেটিং (CPA marketing)
সিপিএ মার্কেটিং হল ডিজিটাল মার্কেটিংয় বা অফিলিয়েট মার্কেটিং এর একটি অংশ। তবে এখানে একটু ভিন্নতা রয়েছে। প্রোডাক্টের বদলে এখানে বিভিন্ন রকম সার্ভিসের মার্কেটিং করা হয়ে থাকে। আমরা সোশ্যাল মিডিয়া বা বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনে ঘোরাঘুরি করলে অনেক সময় বিভিন্ন apps এর বিজ্ঞাপন চলে আসে। সেই অ্যাপসগুলো মূলত একজন সিপিএ মার্কেটার বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে দর্শকদের সামনে নিয়ে আসে। বিজ্ঞাপন গুলোতে ক্লিক করে যদি কেউ অ্যাপস ইনস্টল করে সেক্ষেত্রে ওই সিপিএ মার্কেটার একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন প্রাপ্ত হবে।কনটেন্ট মার্কেটিং কি
কনটেন্ট মার্কেটিং হচ্ছে এমন একটু মার্কেটিং এপ্রোচ যেখানে একটি প্রতিষ্ঠান টার্গেট কাস্টমারদের পেইনপয়েন্টগুলো হাইলাইট করে সেই সমস্যাগুলোর সমাধান নিয়ে প্রচুর পরিমাণে ফ্রি কনটেন্ট তাদের সবগুলো ডিজিটাল মিডিয়াতে উন্মুক্ত করে দেয়। যেহেতু এই কনটেন্টগুলো মানুষকে হেল্প করার জন্য তৈরি এবং হাইলি রিসোর্সফুল তাই এগুলো অডিয়েন্স নিয়েরাই শেয়ার করে বিভিন্ন তাদের নিজেদের ডিজিটাল মিডিয়াগুলতে।এর ফলে কোন ধরণের পেইড ক্যাম্পেইন না করেও খুব ভাল পরিমাণ ব্রান্ডিং হয় ঐ প্রতিষ্ঠানের। ব্র্যান্ডের প্রতি সাধারণ মানুষের খুব ভাল পরিমাণ একটা আস্থা তৈরি হয়। যা তাদেরকে পরবর্তীতে ঐ ব্রান্ডের কোন প্রোডাক্ট বা সার্ভিস কিনতে উৎসাহী করে তোলে অডিয়েন্সকে।
৮৬% আমেরিকানই মোবাইল ফোন ব্যবহার করে।
৩ মিনিটে মোট ফোন ব্যবহারকারীর ৯৭% টেক্সট মেসেজ ওপেন হয়ে থাকে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
অন্যকে রেফার করার মাধ্যমে যে মার্কেটিং পদ্ধতি গড়ে উঠেছে সেটিই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং । এখানে যারা এফিলিয়েট মার্কেটিং করে থাকেন তাদের নিজেদের কোন প্রোডাক্ট থাকে না। ব্যাকলিংক এর মাধ্যমে ট্রাফিক জেনারেট করে দেয়ার এই মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজিটির ইভল্ভ হয়েছে। এফিলিয়েট মার্কেটিং ডিজিটাল মার্কেটিং এর মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত এবং কার্যকরী মাধ্যম গুলোর একটি।মোবাইল মার্কেটিং
এসএমএস(SMS) মার্কেটিং, এমএমএস(MMS) মার্কেটিং, ব্লুটুথ মার্কেটিং, ইনফ্রারেড মার্কেটিং এর মাধ্যমে মোবাইল মার্কেটিং করা হয়। আর এগুলোর মধ্যে “SMS FOR MOBILE” মার্কেটিং পদ্ধতিটি খুবই গুরুতুপূর্ণ। এর প্রধান কারন-পৃথিবীতে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৪.১ বিলিয়ন।৮৬% আমেরিকানই মোবাইল ফোন ব্যবহার করে।
৩ মিনিটে মোট ফোন ব্যবহারকারীর ৯৭% টেক্সট মেসেজ ওপেন হয়ে থাকে।
প্রতি সেকেন্ডে ৫২০৮৩ টি টেক্সট মেসেজ আদান প্রদান হয়ে থাকে।২৫% আন্তর্জাতিক মিডিয়া এবং মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ তাদের প্রতিষ্ঠানের সমস্যাগুলো মোবাইলের মাধ্যমে সমাধান করে থাকে।৭০% মোবাইল ব্যবহারকারীরা তাদের কেনাকাটার জন্য মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকে।আমরা ভার্চুয়াল জগৎ এর, ডিজিটাল যুগের মানুষ। আমাদের ফেসবুক, টুইটারে অনেক ফলোয়ার আছে। তাদেরকে আমরা মেসেজ অথবা টুইট করতে পারি আমাদের keyword গুলো।
হয়তো তারাও SMS এর মাধ্যমে আমাদের প্রোডাক্টের সাবস্ক্রাইবার হতে পারে। যারা আমাদের প্রডাক্টের নিয়মিত সাবস্ক্রাইবার হয়েছে তাদেরকে আমরা আমাদের প্রোডাক্ট সম্পর্কিত বিবরণের মেসেজ পাঠাতে পারি। মেসেজ হবে সংক্ষিপ্ত, to-the–point এ এবং ১৬০ ওয়ার্ডের বেশী নয়। মেসেজ হবে ফ্রেণ্ডলি যাতে সাবস্ক্রাইবার এমন মনে না করে যে আমরা আমাদের কোম্পানীর প্রোডাক্ট কেনার জন্য তাকে প্ররোচিত করছি। এই মার্কেটিং পদ্ধতিটি খুবই ফ্লেক্সিবল এবং এটি টাকা তৈরীর টুল হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে।
ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে কতদিন লাগে
নতুন যারা ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টরে আসছে বা আসতে চাচ্ছে, তাঁদের অধিকাংশদেরেই মাঝে একটা কমন প্রশ্ন ভাই ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে কতদিন লাগে কয়দিনে শিখতে পারবো আমি দুনিয়াতে আজব সব প্রশ্ন গুলোর মধ্যে এটি একটি তবে এটি অস্বাভাবিক কিছু না, বর্তমানে যারা ডিজিটাল মার্কেটিং এর রোল মডেল বা ভালো অবস্থানে আছেন তাঁদেরও প্রথম অবস্থায় অনেকেরেই হয়তো এমন আজব আজব সব প্রশ্ন মাথায় ঘুর পাক খেতো,।নতুন অবস্থায় এমনটা হওয়াই স্বাভাবিক।আপনি যদি একজন ব্যাস্ত মানুষ হয়ে থাকেন, আপনার হাতে যদি এই পুরো পোস্টটি পড়ার সময় না থাকে, তাহলে আপনার জন্য শর্টকাটে উত্তর হলো: ডিজিটাল মাকেটিং শিখতে কতদিন লাগে এর কোন ধারাবাধা সময়সীমা নেই তবে একটা অনুমানিক এভারেজ সময় ধরলে ১ বছরের মতো সময় লাগে।
ডিজিটাল মার্কেটিং করতে কি কি লাগে
Digital Marketing শেখা শুরু করার আগে প্রয়োজন হবে ইন্টারনেট সংযোগ সহ একটি কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট চালানোর বেসিক জ্ঞান। এছাড়াও কম্পিউটারে লেখালেখি করা, ছবি এবং ভিডিও এডিট করার সাধারণ জ্ঞান জানা থাকতে হবে। অতঃপর, যে বিষয়ে এক্সপার্ট হতে চান, সেটা সম্পর্কে কিছু ধারণা থাকতে হবে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে সাধারণত এক থেকে তিন মাস সময় লাগে, এরপরে এই সেক্টর থেকে টুকিটাকি আয় করা যায়।কিন্তু দক্ষ হতে ছয় মাস থেকে দুই বছর সময় লাগতে পারে। তবে ডিজিটাল মার্কেটার কখনই শেখা বন্ধ করতে পারেন না বা আজীবন নতুন নতুন বিষয় শিখতে হয়।আপনার এই ব্লগ পড়ার উদ্দেশ্য হল আপনি জানতে চাচ্ছেন আসলে কতদিন সময় ব্যয় করলে আপনি এই সেক্টরে চাকুরী বা ফ্রিলান্সিং করে টাকা আয় করতে পারবেন এই প্রশ্নের উত্তর আসলে আপনার উপরে নির্ভর করে।
ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে কত টাকা লাগে
আমি যদি ধরে নেই আপনি পেইড কোর্স করে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখবেন তাহলে আনিমানিক বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ১০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ২০ হাজার টাকা লাগতে পারে অফলাইনের কোর্স করে। আর অনলাইনে যদি বাংলাদেশের কোন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স করতে চান সেক্ষেত্রে ৫ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকার মধ্যে হয়ে যাবে। এই প্রশ্নটাও অনেকেই গুগলে করে যে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে কত টাকা লাগে।আসলে এটা একেবারেই নির্দিষ্ট করে কিছু বলা যায় না। কেউ কেউ আছেন ডিজিটাল মার্কেটং সম্পূর্ণভাবে নিজে নিজেই শিখে ফেলেন কোন পেইড কোর্স বা রিসোর্স ছাড়াই, আবার কেউ কেউ লাখ লাখ টাকা খরচ করেও স্কিল ডেভেলপ করতে পারেন না।আমি যদি ধরে নেই আপনি পেইড কোর্স করে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখবেন তাহলে আনিমানিক বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ১০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ২০ হাজার টাকা লাগতে পারে অফলাইনের কোর্স করে।
- আর অনলাইনে যদি বাংলাদেশের কোন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স করতে চান সেক্ষেত্রে ৫ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকার মধ্যে হয়ে যাবে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url