ক্রেডিট কার্ড কি - ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের নিয়ম

প্রিয় পাঠক আজকে আমরা জানবো ক্রেডিট কার্ড কি - ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের নিয়ম ক্রেডিট কার্ড নেয়ার আগে সেটি নিয়ে ভালোভাবে অবশ্যই রিসার্চ করে নেবেন এবং আপনার বর্তমান আর্থিক পরিস্থিতি ও ব্যয়ের ধরনের সঙ্গে যে কার্ডটি সামঞ্জস্যপূর্ণ কি ক্রেডিট কার্ড মূলত কেনাকাটা করার জন্যই গ্রাহকেরা ব্যবহার করেন।
ক্রেডিট কার্ড কি - ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের নিয়ম
ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের সময় কিছু নিরাপত্তার বিষয়ও মাথায় রাখতে হবে। এটি এমন স্থানে রাখুন যাতে সহজেই অন্যদের চোখে না পড়ে। তাছাড়া ক্রেডিট কার্ডের নম্বর বা এ সম্পর্কিত স্পর্শকাতর তথ্য অন্যদের দেয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন।

ভূমিকা 

ক্রেডিট কার্ড দিনে দিনে বিশ্বব্যাপি একটি জনপ্রিয় লেনদেনের মাধ্যম হিসেবে পরিণত হচ্ছে। গ্রাহক এই কার্ড ব্যবহার করে কেনাকাটা, ভ্রমণ, হোটেল বুকিং সুবিধা সহ আরো অনেক কিছু করতে ও পেতে পারেন।অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও Credit Card খুবই জনপ্রিয়। কম বেশি প্রায় সব ব্যাংকই ক্রেডিট কার্ড ইস্যু করে থাকে।

ক্রেডিট কার্ড কি

একটি ক্রেডিট কার্ড হল একটি পেমেন্ট কার্ড , যা সাধারণত একটি ব্যাঙ্ক দ্বারা জারি করা হয়, যা তার ব্যবহারকারীদের ক্রেডিট থেকে পণ্য বা পরিষেবা ক্রয় বা নগদ উত্তোলনের অনুমতি দেয়। কার্ড ব্যবহার করে এইভাবে ঋণ জমা হয় যা পরে শোধ করতে হবে। ক্রেডিট কার্ড হল সারা বিশ্বে সর্বাধিক ব্যবহৃত অর্থপ্রদানের একটি পদ্ধতি ক্যাশলেস পেমেন্ট সিস্টেমের অংশ ।

হিসেবে ব্যবহৃত এক বিশেষ ধরনের প্লাস্টিক (বা মেটাল) কার্ড হল ক্রেডিট কার্ড। এই কার্ড ইচ্ছুক ও যোগ্য ব্যক্তিকে ইস্যু করে থাকে ব্যাংকের মতো লাইসেন্স প্রাপ্ত বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান। এর সাহায্যে ইস্যুকারী ওই আর্থিক প্রতিষ্ঠানের থেকে তাৎক্ষণিক ঋণ বা ক্রেডিট পাওয়া যায়। কার্ড ব্যবহারকারী এই কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে পূর্ব নির্ধারিত ক্রেডিট লিমিটের ।

মধ্যে কেনাকাটা বা বিল পেমেন্ট করতে পারে এবং পরে একটা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বিনা সুদে কিংবা ইচ্ছেমত সময়ে সুদসহ সেই টাকা মিটিয়ে দেওয়ার সুযোগ পায়।

ক্রেডিট কার্ড নেওয়ার আগে কি কি বিষয় সম্পর্কে জেনে নিবেন

ক্রেডিট কার্ড নেয়ার আগে কিছু ব্যাপারে সঠিক তথ্য নিয়ে তবেই কোন ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড নেবেন সেই ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত। বর্তমানে দেশের অধিকাংশ ব্যাংকই ক্রেডিট কার্ড দিচ্ছে আপনার আয়ের উপর নির্ভর করে। এছাড়া ব্যাংক ছাড়াও বেশ কিছু আর্থিক প্রতিষ্ঠানও ক্রেডিট কার্ড দিচ্ছে। কোন ব্যাংকের বা প্রতিষ্ঠানের ক্রেডিট কার্ড আপনার নেয়া উচিত ।

সে বিষয়ে আজকের পোস্টে আলোচনা থাকছে। তো চলুন জেনে নেই ক্রেডিট কার্ড নেয়ার আগে কী কী বিষয় ভেবে দেখা উচিত আপনার।
  • ব্যাংকের শাখা ও গ্রাহক সেবা ক্রেডিট কার্ড নেয়ার ক্ষেত্রে ব্যাংকের শাখা বা গ্রাহক সেবার মান সম্পর্কে জেনে নেয়া উচিত। যেসব ব্যাংকের সারা দেশেই শাখা রয়েছে এবং আপনার অবস্থানের খুব কাছেই তাদের সেবা পাওয়া যায় এমন ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড নেয়া উত্তম। কেননা টাকা জমা কিংবা বিল পেমেন্টের ক্ষেত্রে মাঝে মধ্যেই বিভিন্ন শাখায় যাওয়ার প্রয়োজন পড়তে পারে। এছাড়া গ্রাহক সেবার মান উন্নত কিনা এই ব্যাপারটিও জেনে নেয়া উচিত। কেননা ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারে যে কোন সমস্যায় দ্রুত সমাধান পাওয়া যায় তাহলে।
  • হিডেন চার্জ ও বার্ষিক চার্জঅনেক সময় ক্রেডিট কার্ডের পিছনে যুক্ত থাকে নানা রকম হিডেন চার্জ যা না জেনেই অনেকে ক্রেডিট কার্ড নিয়ে ফেলেন। এসব হিডেন চার্জ আপনার খরচ বাড়াবে। অনেক সময় ক্রেডিট কার্ডের সাথে বিভিন্ন ইন্স্যুরেন্স ফি যুক্ত থাকে। এসব ব্যাপারে জেনে ও বুঝে নিয়ে এরপরই ক্রেডিট কার্ড নেবার ব্যাংক পছন্দ করা উচিত। এছাড়া প্রতিটি ব্যাংকই ক্রেডিট কার্ডের জন্য বার্ষিক একটি ফি নিয়ে থাকে। এই ফি সম্পর্কে ধারণা নিয়ে কম ফি ও ভালো সেবা দেয় এমন ব্যাংক পছন্দ করা উত্তম। এছাড়া হিডেন চার্জের ব্যাপারটিও মাথায় রাখতে হবে।
  • সুদের হারক্রেডিট কার্ডে সুদের হার একটি বড় ব্যাপার। প্রতিটি ব্যাংকে কাছাকাছি সুদের হার থাকলেও বিভিন্ন ধরনের পেমেন্ট ও ক্রেডিটের ক্ষেত্রে বিভিন্ন শতাংশে ব্যাংকগুলো সুদ নিয়ে থাকে। আর তাই যে ব্যাংকে সবথেকে কম সুদে ও চার্জে সবথেকে বেশি সুবিধা পাওয়া যাবে সেরকম ব্যাংক পছন্দ করাই ভালো। অনেক ব্যাংকেই নির্দিষ্ট পরিমাণ ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারে বিভিন্ন চার্জ থেকে মুক্তি দেয়া হয়। এসব ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড দেখতে পারেন।
  • ব্যাংকের অবস্থাদেশে অনেক সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংক রয়েছে বর্তমানে। তবে সব ব্যাংক নিজেদেরকে এখনও সঠিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করে মানুষের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়নি। কাজেই নতুন কিংবা কম পরিচিত ব্যাংকগুলোর ক্রেডিট কার্ড নেয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই সতর্ক থাকা উচিত। এসব ব্যাংক হয়তো অন্যান্য বিভিন্ন ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড থেকে অনেক আকর্ষণীয় সুবিধা দিয়ে ক্রেডিট কার্ড দেয়ার প্রস্তাব দেবে। তবে এসব ব্যাংকের হিডেন চার্জ বা অন্যান্য বিভিন্ন সমস্যা থাকার সম্ভাবনা থাকে বেশি। কাজেই ক্রেডিট কার্ড নিলে প্রতিষ্ঠিত ও সুনাম রয়েছে এমন ব্যাংককেই গুরুত্ব দেয়া উচিত।

ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের নিয়ম

ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করুন। সতর্কতার সঙ্গে কার্ডের অর্থ খরচ করুন। ইচ্ছামাফিক ব্যবহার আপনাকে ঋণের ফাঁদে ফেলতে পারে। জরুরি পরিস্থিতি কিংবা প্রয়োজনে ক্রেডিট কার্ডের অর্থ ব্যয় করুন। এতে আপনার প্রয়োজনও মিটবে সেই সঙ্গে বাড়তি ঋণের ফাঁদেও পড়বেন না।কখনই বিল পরিশোধ এড়িয়ে যাবেন না। প্রতি মাসেই আপনার ক্রেডিট কার্ডের পুরো বিল পরিশোধ করে দিন। 

পুরো বিল পরিশোধ করা সম্ভব না হলে অন্তত ন্যূনতম বিল হলেও পরিশোধ করুন। বিল পরিশোধ না করলে বিলম্ব ফি, জরিমানা সুদ গোনার পাশাপাশি আপনার ক্রেডিট স্কোরেও নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।

কোন ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড ভালো জেনে নিন

বাংলাদেশে শীর্ষ কয়েকটি ক্রেডিট কার্ড প্রদানকারী ব্যাংক চলুন জেনে নেওয়া যাক
  1. City Bank Amex Credit Card: এই ব্যাংক সবসময় তাদের গ্রাহকদের নতুন কিছু দেয়ার চেষ্টা করে। খুব কমই ব্যাংক আছে যারা তাদের গ্রাহকদের এই এমেক্স কার্ডটি ইস্যু করে থাকে। এই কার্ডটির মাধ্যমে ব্যাংক তাদের গ্রাহকদের বিভিন্ন রকম সুবিধা দিয়ে থাকে।এখানে আপনি পাবেন APR রেট 27.00%, 45 দিনের একটি গ্রেস পিরিওড। এছাড়া থাকছে ফ্রি Supplementary Card সুবিধা, এবং Renewal -ও একদম ফ্রি।
  2. DBBL Credit Card: ডাচ বাংলা ব্যাংক বাংলাদেশে প্রথম ব্যাংকিংয়ে পুরোপুরি অটোমেটেড সিস্টেম চালু করেছে। পুরো দেশে এর একটি বিশাল ব্যাপ্তি রয়েছে, এমনকি দূর্গম এরিয়া গুলোতেও তাদের সেবা পাওয়া যায়। ক্রেডিট কার্ডের ক্ষেত্রেও তারা অনেক অফার দিয়ে থাকে।এখানে আপনি পাবেন APR রেট 15.00%, 50 দিনের একটি গ্রেস পিরিওড। এছাড়া থাকছে ফ্রি Supplementary Card সুবিধা, এবং Renewal -ও একদম ফ্রি
  3. EBL Credit Card: যারা ভ্রমণ করতে পছন্দ করেন বা রেগুলার ভ্রমণ করে থাকেন তাদের জন্য ইস্টার্ণ ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড একটি ভালো অপশন হতে পারে। আপনি, তাদের EBL SKYLOUNGE ব্যবহার করতে পারেন বিদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে। তবে এর জন্য আপনাকে একজন প্লাটিনাম কার্ড হোল্ডার হতে হবে।এখানে আপনি পাবেন APR রেট 27.00%, 45 দিনের একটি গ্রেস পিরিওড। এছাড়া থাকছে Installment facilities,Supplementary Card সুবিধা, এবং Renewal একদম ফ্রি ( যদি বছরে আঠারোটি লেনদেন করে থাকেন)
  4. MTB Credit Card: মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক বর্তমানে এই দেশে মুটামুটি একটি সফল ব্যাংক। তারাও তাদের গ্রাহকদের ক্রেডিট কার্ডে অনেক সুযোগ সুবিধা দিচ্ছে।এখানে আপনি পাবেন APR রেট 25.00% বা তার একটু বেশি, 45 দিনের একটি গ্রেস পিরিওড। এছাড়া থাকছে ফ্রি Supplementary Card সুবিধা। তবে এর Renewal ফি ১০০০/- থেকে ১০,০০০/- টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।

স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা

যদি কোন বাংলাদেশী শিক্ষার্থী স্টুডেন্ট কার্ড পেতে চান তাহলে দুটো যোগ্যতা তার অবশ্যই থাকতে হবে। প্রথম যোগ্যতা হচ্ছে সে শিক্ষার্থী সর্বনিম্ন দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী হতে হবে। এবং ঐ শিক্ষার্থীর বয়স হতে হবে সর্বনিম্ন ১৮ বছর। ১৮ বছরের নিচে কোন শিক্ষার্থী এই স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা রাখে না।

স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড আবেদন করার পদ্ধতি
  1. যদি স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডের জন্য আবেদন করতে চান এক্ষেত্রে আপনি অনলাইনে আবেদন করতে পারেন। এবং কোন ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে চাচ্ছেন সেই ব্যাংকের অনলাইন ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন। তবে সবথেকে ভালো হবে যদি ওই ব্যাংকে উপস্থিত থেকে সকল প্রক্রিয়া অবলম্বন করতে পারেন। স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড আবেদন করার ।
  2. পূর্ব শর্ত হচ্ছে আপনার বয়স হতে হবে ১৮ এবং বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যায়নরত থাকতে হবে।এছাড়াও যে সকল প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট লাগে আবেদন করার জন্য সে তথ্যগুলি বা পদ্ধতি হচ্ছেঃ জন্ম সনদ জমা দেওয়া, বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচয়পত্র উল্লেখ করা। আবাসিক প্রমাণ পাসপোর্ট সাইজের ছবি প্যান কার্ড আর ইত্যাদি উল্লেখিত থাকা। তবে তাদের সন্তোষ সঠিকভাবে পালন করলেই আপনি স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড পেয়ে যাবেন।

স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের নিয়ম
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষার্থীরা স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে আর্থিক সহায়তা আনতে পারেন। এবং সেই স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে তার সেমিস্টার ফি, বিভিন্ন ধরনের কোর্স ফি, হোস্টেল ভাড়া সহ বিভিন্ন খরচের জন্য ব্যবহার করতে পারেন।এছাড়াও শিক্ষার্থী যদি কোথাও ভ্রমণ করতে চান সে ক্ষেত্রেও এটি ব্যবহার করতে পারেন।

এই স্টুডেন্ট কার্ড ব্যবহারের বিশ শতাংশ টাকা বসবাসের জন্য খরচ করতে পারবেন। এবং প্রত্যেক খরচের হিসাব প্রতিষ্ঠানে এবং ব্যাংকে গিয়ে জমা দিতে হবে।আর বাংলাদেশের স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড বিভিন্ন উপবৃত্তি সংগ্রহ করতে ব্যবহার করতে পারবেন। এছাড়া বিভিন্ন জায়গায় এই স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড দিয়ে কেনাকা*টা করতে পারবেন। আর এই স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড এটিএম বুথ ব্যবহার করতে পারবে। যেখান থেকে নগদ টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।

কোন কোন ব্যাংকের স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড পাওয়া যায়

বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের ব্যাংক রয়েছে। যে ব্যাংকগুলোর জন্য সাধারণের জন্য অনেক বেশি সুবিধা এবং পরিচিত। তবে এই ব্যাংকগুলোও স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড প্রদান করে থাকেন। বিশেষ করে স্টুডেন্ট বা স্কুল পড়ুয়া ও কলেজ ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আপনি চাইলে বাংলাদেশের অনেকগুলো ।

ব্যাংক থেকে স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড করে নিতে পারেন।বাংলাদেশের যে সকল ব্যাংকগুলোর একাউন্ট থেকে একটি স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড তৈরি করতে পারবেন। সে সকল ব্যাংক গুলোর একটি তালিকা নিচে উল্লেখ করা হলো। আশা করা যায় একটি স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড থেকে আপনি পড়াশোনা যেন অনেক বেশি সহায়তা হবেন। 

অতএব বাংলাদেশের যে ব্যাংকগুলোতে স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড পাওয়া যায় তার নাম গুলো উল্লেখ করা হলো।
  1. ডাচ বাংলা ব্যাংক
  2. সিটি ব্যাংক
  3. ইসলামী ব্যাংক
  4. ফাস্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক
  5. ওয়ান ব্যাংক
  6. সোনালী ব্যাংক
  7. জনতা ব্যাংক
  8. ব্যাংক এশিয়া
  9. ব্র্যাক ব্যাংক
  10. অগ্রণী ব্যাংক
  11. রুপালী ব্যাংক

লেখকের শেষ কথা

আশা করছি ক্রেডিট কার্ড কি - ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের নিয়ম সকল প্রকারের ধারনা পেয়েছেন এই আর্টিকেলটিতে, এই আর্টিকেলটি পুরোটা পড়ে যদি আপনাদের সামান্যতম উপকারে আসে তাহলে আপনাদের পরিচিতি মানুষদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। আর এ ধরনের বা বিভিন্ন রকমের আর্টিকেল পড়তে আমাদের সাইডে ভিজিট করে দেখুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url