সরকারি চাকরিজীবীদের গৃহ নির্মাণ ঋণ ২০২৪ জেনে নিন
প্রিয় পাঠক আজকে আমরা জানবো সরকারি চাকরিজীবীদের গৃহ নির্মাণ ঋণ ২০২৪ সম্পর্কে সরকারি কর্মচারীদের হাউজ বিল্ডিং লোন ও গৃহ নির্মাণ ঋণ সোনালী ব্যাংক ও সরকারি চাকরিজীবীদের লোন সুবিধা ২০২৪ সম্পর্কে আপডেট নিয়ম অনুযায়ী সরকারি কর্মচারীদের হাউজ বিল্ডিং লোন সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
সরকারি চাকরিজীবী লোন নেওয়া একটি স্বপ্ন যা অনেকের জন্য পূরণীয়। এটি একটি আর্থিক সাহায্য সুযোগ যা সরকারি কর্মকর্তাদের জীবনকে সহায়ক করতে সাহায্য করে, তাদের পরিস্থিতি অনুসারে মূল লাভের হার এবং মেয়াদের সাথে। নিম্নলিখিত কিছু সুবিধা সকল সরকারি চাকরিজীবী লোন গ্রহণকারীদের জন্য রয়েছে:মান্যতা: সরকারি চাকরিজীবী।
ভূমিকা
আপনার আমার এবং সকল মানুসের একটা বড় স্বপ্ন হলো আমাদের একটা সুন্দর বাড়ি থাকবে অথাবা সহরে একটা ফ্লাট থাকবে। এই স্বপ্ন অনেকেরি পূরণ হয়না টাকার অভাবে। হ্যাঁ আপনি বেকার নয় একটা ভালো চাকরি করছেন।কিন্তু বর্তমান সময়ে চাকরি করে পরিবারের খরচ চালানোই কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে আর বাড়ি নির্মাণ করা স্বপ্ন পুরন করতে কি ভাবে লোন এর সাহ্যায নিবেন নিচে আলোচনা করা হয়েছে।
যদি আপনার চাকরির বেতন ব্যাংকের মাধ্যমে গ্রহণ করবন তাহলে সর্বশেষ ০৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট জমা দিতে হবে, ঋন আবেদন এর সাথে।
ইসলামী ব্যাংক সরকারি চাকরিজীবীদের লোন
সরকারি চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে লোন পাওয়ার জন্য ইসলামী ব্যাংক থেকে চাকরির বয়স ১ বছর হতে হবে। আপনি যে চাকরি করেন না কেন কম পক্ষে ১ বছরের চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।যদি আপনার চাকরির বেতন ব্যাংকের মাধ্যমে গ্রহণ করবন তাহলে সর্বশেষ ০৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট জমা দিতে হবে, ঋন আবেদন এর সাথে।
যদি আপনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান অনুযায়ী ১ বছর এর চাকরির অভিজ্ঞতা দেখান তবে সেটা গ্রহন যোগ্য হবে না। শিক্ষক, ইঞ্জিনিয়ার বা ডাক্তার যারা আছেন তাদের একই প্রতিষ্ঠানে অন্তত ১ বছর চাকরির অভিজ্ঞতা দেখাতে হবে।
লোন নেয়ার পদ্ধতিইসলামী ব্যাংক থেকে আপনি যদি লোন গ্রহণ করতে চান তাহলে নিম্নোক্ত নিয়ম গুলো ফলো করতে হবে
১। লোন নেয়ার জন্য আপনাকে ইসলামী ব্যাংকের যেকোনো একটি ব্রাঞ্চে যেতে হবে।
২। আপনি কিসের জন্য লোন গ্রহন করবেন সেটা সম্পর্কে তাদের সাথে আলাপ করতে হবে।
৩। ব্রাঞ্চে যাওয়ার পূর্বে আপনার চাকরির প্রমানপত্র, বেতন এর ব্যাংক স্টেটমেন্ট ইত্যাদি সাথে করে নিতে হবে।
৪। আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র, ছবি, ও যাবতীয় সকল ব্যাক্তিগত তথ্য সাথে নিয়ে যাবেন।
৫। যদি আপনার বেতন ৫০ হাজার টাকার উপরে হয় তবে ১০ লাখ টাকার বেশি লোন গ্রহণ করতে পারবেন কিন্তু কম হলে ১০ লাখ টাকার কম লোন নিতে হবে।
২। আপনি কিসের জন্য লোন গ্রহন করবেন সেটা সম্পর্কে তাদের সাথে আলাপ করতে হবে।
৩। ব্রাঞ্চে যাওয়ার পূর্বে আপনার চাকরির প্রমানপত্র, বেতন এর ব্যাংক স্টেটমেন্ট ইত্যাদি সাথে করে নিতে হবে।
৪। আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র, ছবি, ও যাবতীয় সকল ব্যাক্তিগত তথ্য সাথে নিয়ে যাবেন।
৫। যদি আপনার বেতন ৫০ হাজার টাকার উপরে হয় তবে ১০ লাখ টাকার বেশি লোন গ্রহণ করতে পারবেন কিন্তু কম হলে ১০ লাখ টাকার কম লোন নিতে হবে।
ইসলামী ব্যাংক লোন ইন্টারেস্ট রেট
ইসলামী ব্যাংকের লোনের ইন্টারেস্ট রেট কত হবে এটা আপনাকে ব্রাঞ্চ থেকে জেনে নিতে হবে। ইন্টারনেট এর তথ্য মতে ইসলামী ব্যাংকের ইন্টারেস্ট রেট হলো -
- পার্সোনাল লোন - ১৬%
- হোম লোন - ৯%
- স্টুডেন্ট লোন - ১২.৫%
- কার লোন - ১৬%
- এসএমই লোন - ১২%
- সঠিক ভাবে আপনার লোন অনুযায়ী ইন্টারেস্ট এর পরিমান জানতে হলে ব্যাংকে যোগাযোগ করতে হবে।
অগ্রণী ব্যাংক সরকারি চাকরিজীবী লোন আবেদন
অগ্রণী ব্যাংকে সরকারি চাকরিজীবী লোনের জন্য আবেদন করতে নিকটস্থ অগ্রণী ব্যাংক শাখায় যোগাযোগ করতে হবে। ব্যাংকের কর্মকর্তারা আপনাকে ঋণ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রদান করবেন এবং আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবেন। সাধারণভাবে আপনাকে নিম্নলিখিত তথ্য সরবরাহ করতে হবে:আপনার আবেদন ফরম- আপনার আবেদন পত্র
- আপনার আবেদনের স্টেটাস প্রুফ (যেমন: সরকারি চাকরির সনদ বা সরকারি আধিকারিক নোটিশ)
- আপনার আবেদনের মৌলিক লাভবানির যে কোনও প্রমাণ (যদি প্রয়োজন হয়)
- অন্যান্য আপনার আবেদনের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যেমন আদায়ের জন্য যোগ্যতা সম্পর্কে তথ্য (যদি প্রয়োজন হয়)
- এছাড়াও, অগ্রণী ব্যাংক কর্মকর্তাদের আপনার ঋণের সুবিধা এবং আপনার অবস্থান নির্ধারণে সাহায্য করতে সাহায্য করতে পারেন, এবং আপনার আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়া পর্যন্ত আপনাকে সহায়ক থাকতে সাহায্য করতে পারে।
সরকারি চাকরিজীবী লোন নেওয়া একটি স্বপ্ন যা অনেকের জন্য পূরণীয়। এটি একটি আর্থিক সাহায্য সুযোগ যা সরকারি কর্মকর্তাদের জীবনকে সহায়ক করতে সাহায্য করে, তাদের পরিস্থিতি অনুসারে মূল লাভের হার এবং মেয়াদের সাথে। নিম্নলিখিত কিছু সুবিধা সকল সরকারি চাকরিজীবী লোন গ্রহণকারীদের জন্য রয়েছে:মান্যতা: সরকারি চাকরিজীবী।
লোন প্রাপ্ত করতে আপনাকে সরকারে চাকরি করতে হবে, এবং আপনাকে প্রয়োজন হলে সেই চাকরির প্রমাণ প্রদান করতে হবে।লোনের পরিমাণ: আপনি অগ্রণী ব্যাংক সরকারি চাকরিজীবী লোনের মাধ্যমে ৫,০০,০০০ টাকা থেকে ২,০০,০০০,০০০ টাকা পর্যন্ত লোন নিতে পারেন। এই লোনের পরিমাণ আপনার আর্থিক প্রয়োজনীয়তা এবং আপনার মূল লাভের হার নির্ভর করে।
মেয়াদ: সরকারি চাকরিজীবী লোনের মেয়াদ ১ থেকে ২০ বছর পর্যন্ত হতে পারে, আপনি নির্ধারণ করতে পারেন কতটুকু সময়ে তা পরিশোধ করতে পারেন।ইন্টারেস্ট রেট: অগ্রণী ব্যাংকের সরকারি চাকরিজীবী লোনের সুদের হার ৮% থেকে ৯.৫% পর্যন্ত হতে পারে, যা আপনার লোনের মূল লাভ মোট পরিমাণ নির্ধারণ করে।
ব্যাংক ঋণের গ্যারান্টার' হওয়ার আগে যা জানা প্রয়োজন
জামিনদার হওয়ার ক্ষেত্রে আগে কেবল স্বাক্ষর প্রয়োজন হলেও এবছর আগস্টে জামিনদারের বৃদ্ধাঙ্গুলির ছাপ নেয়া বাধ্যতামূলক করে সার্কুলার জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।এছাড়াও ঋণ দেয়ার সময় জামিনদার হবার আইনী বাধ্যবাধকতা সম্পর্কে জামিনদারকে জানানোর দায়িত্ব ব্যাংকারদের।সবশেষ এই সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে বেশ কিছু পত্রিকায় বিজ্ঞাপন ছাপিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে বলা হয়েছে১। ঋণ নেয়ার কারণ ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে জামিনদারকে জানতে হবে। একইসঙ্গে নেয়া ঋণ গ্রহীতা ফেরত দিতে পারবে কি না সে বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া প্রয়োজন ।
২। জামিনদার হওয়ার আগে ঋণ সংক্রান্ত চুক্তির শর্ত ভালো করে জানা ও বোঝা উচিত। প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের মতামত নেয়া যেতে পারে।
৩। সাদা কাগজে সই করা থেকে বিরত থাকা।
৪। ঋণগ্রহীতা যদি ঋণ পরিশোধ করতে না পারে তবে তার সঙ্গে জামিনদারও খেলাপি হবেন এবং তার সিআইবি রিপোর্টে প্রভাব পড়বে।
৫। ঋণ গ্রহীতা ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হলে জামিনদাতা তা পরিশোধে বাধ্য হবে। সেক্ষত্রে ওই পরিমাণ অর্থ দেয়ার সামর্থ্য আছে কি না তা ভেবে দেখা
২। জামিনদার হওয়ার আগে ঋণ সংক্রান্ত চুক্তির শর্ত ভালো করে জানা ও বোঝা উচিত। প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের মতামত নেয়া যেতে পারে।
৩। সাদা কাগজে সই করা থেকে বিরত থাকা।
৪। ঋণগ্রহীতা যদি ঋণ পরিশোধ করতে না পারে তবে তার সঙ্গে জামিনদারও খেলাপি হবেন এবং তার সিআইবি রিপোর্টে প্রভাব পড়বে।
৫। ঋণ গ্রহীতা ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হলে জামিনদাতা তা পরিশোধে বাধ্য হবে। সেক্ষত্রে ওই পরিমাণ অর্থ দেয়ার সামর্থ্য আছে কি না তা ভেবে দেখা
আইন কী বলে
ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়ার পর ঋণ গ্রহীতা যদি তা পরিশোধ করতে না পারে তবে তার দায়ভার জামিনদারের ওপর আসবেব্যাংক থেকে ঋণ নেয়ার পর ঋণ-গ্রহীতা যদি তা পরিশোধ করতে না পারেন, তবে তার দায়ভার জামিনদারের ওপর আসবে বলে ২০০৩ সালের অর্থ ঋণ আদালত আইনের ৬-এর ৫ ধারায় উল্লেখ করা হয়েছে।এতে বলা হয়েছে, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ।
ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়ার পর ঋণ গ্রহীতা যদি তা পরিশোধ করতে না পারে তবে তার দায়ভার জামিনদারের ওপর আসবেব্যাংক থেকে ঋণ নেয়ার পর ঋণ-গ্রহীতা যদি তা পরিশোধ করতে না পারেন, তবে তার দায়ভার জামিনদারের ওপর আসবে বলে ২০০৩ সালের অর্থ ঋণ আদালত আইনের ৬-এর ৫ ধারায় উল্লেখ করা হয়েছে।এতে বলা হয়েছে, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ।
মূল ঋণগ্রহীতার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করার সময় তৃতীয় পক্ষ বন্ধকদাতা বা তৃতীয় পক্ষ জামিনদারকে বিবাদী করা হবে এবং আদালতের রায়, আদেশ বা ডিক্রী সবার বিরুদ্ধে যৌথ ও পৃথকভাবে কার্যকর হবে। মামলাও সবার বিরুদ্ধে একইসাথে পরিচালিত হবে।অর্থাৎ ঋণ গ্রহীতা যদি ঋণ পরিশোধে অপারগ হয় তবে সেই ঋণের দায়ভার সমানভাবে জামিনদারের ওপর যাবে ।
এবং আদালতের মাধ্যমে তাকে এই অর্থ ফেরত দিতে হবে।সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এএসএম সাকিব শিকদার বলেন, ব্যক্তিগত ঋণে যেহেতু ব্যাংকে কিছু গচ্ছিত রাখা হয় না, ফলে অর্থ আদায় না হলে আর্থিক প্রতিষ্ঠান একসঙ্গে দুজনের বিরুদ্ধে মামলা করবে।সেক্ষেত্রে আদালত থেকে ব্যাংক রায় পেয়ে গেলে একই আইন অনুযায়ী প্রথমে ঋণ গ্রহীতার থেকে অর্থ ।
নেবে, তার থেকে না পেলে জামিনদারের থেকে বাকি অর্থ উদ্ধার করবে।আর মূল ঋণ গ্রহীতার কাছে অর্থ নেই বলেই যেহেতু সে সেই অর্থ ফেরত দিতে পারেনি, তাই এর বড় দায়ভার চলে যায় জামিনদারের কাঁধে।অনেক ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত ঋণ ১০ লাখ টাকার জামিনদার হলেও, যে নিয়েছে সে দিতে পারে না। ফলে ঋণ বাড়তে বাড়তে ৩০ লাখ পর্যন্ত হয়ে যেতে পারে।
কিন্তু গ্রহীতার যেহেতু ঋণ শোধের অবস্থা থাকে না, সেক্ষেত্রে জামিনদারের ওপর ৩০ লাখ টাকার পুরোটাই চলে আসে” বলেন মিস্টার শিকদার।
হতে পারে কারাদণ্ড
সাধারণত ঋণ গ্রহীতা পরপর তিনটি কিস্তি দিতে না পারলে প্রথমে ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ বিভাগগুলো পদক্ষেপ নেয় বলে জানান ব্যাংক কর্মকর্তা মিস্টার খান।সেখানে ঋণের অর্থ উদ্ধার না করা গেলে শুরু হয় আইনি প্রক্রিয়া।সেক্ষেত্রে প্রথমে ঋণ গ্রহীতা ও জামিনদারের বিরুদ্ধে চেকের মামলা করা হয় এবং পরে অর্থঋণ মামলা করা হয়।দেওয়ানি আটকাদেশের ক্ষেত্রে অর্থঋণ ।
সাধারণত ঋণ গ্রহীতা পরপর তিনটি কিস্তি দিতে না পারলে প্রথমে ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ বিভাগগুলো পদক্ষেপ নেয় বলে জানান ব্যাংক কর্মকর্তা মিস্টার খান।সেখানে ঋণের অর্থ উদ্ধার না করা গেলে শুরু হয় আইনি প্রক্রিয়া।সেক্ষেত্রে প্রথমে ঋণ গ্রহীতা ও জামিনদারের বিরুদ্ধে চেকের মামলা করা হয় এবং পরে অর্থঋণ মামলা করা হয়।দেওয়ানি আটকাদেশের ক্ষেত্রে অর্থঋণ ।
আদালত ছয়মাস পর্যন্ত জামিনদার এবং ঋণ গ্রহীতা দুজনকে টাকা শোধের জন্য দায়ী করে আটকাদেশ দিতে পারে। আইনের ৩৪ ধারায় এটা বলা আছে”, বলেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এএসএম সাকিব শিকদার।এই ধরনের বিষয়ে যেহেতু কোন আর্থিক লাভ থাকে না, তাই এসব ক্ষেত্রে জামিনদার হওয়ার বিষয়টি এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেন এই আইনজীবী।
এছাড়া ব্যক্তিগত সম্পর্কের ক্ষেত্রে হলেও যার জামিনদার হচ্ছে তার সেই দেনা পরিশোধের সামর্থ্য আছে কি না তা জেনে-বুঝে সিদ্ধান্ত নেয়ার পরামর্শ দেন তিনি।
সোনালী ব্যাংকের লোন স্কিম
- (সরকারি চাকরিজীবী)গ্রহ ঋণ:গৃহ নির্মাণের জন্য ঋণ
- গৃহ ক্রয়ের জন্য ঋণ
- ফ্ল্যাট ক্রয়ের জন্য ঋণ
- গৃহ সংস্কারের জন্য ঋণ
- গাড়ি ঋণ:ব্যক্তিগত গাড়ি ক্রয়ের জন্য ঋণ
- মোটরসাইকেল ক্রয়ের জন্য ঋণ
- শিক্ষা ঋণ:উচ্চশিক্ষার জন্য ঋণ
- বিদেশে পড়াশোনার জন্য ঋণ
- ব্যক্তিগত ঋণ:বিবাহের জন্য ঋণ
- চিকিৎসার জন্য ঋণ
- ছুটি কাটানোর জন্য ঋণ
- অন্যান্য ব্যক্তিগত প্রয়োজনে ঋণ
- ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (SME) ঋণ:ব্যবসা শুরু করার জন্য ঋণ
- ব্যবসা সম্প্রসারণের জন্য ঋণ
- কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য ঋণ
- ঋণের পরিমাণ: ঋণের ধরন, ঋণগ্রহীতার ঝুঁকি এবং ব্যাংকের নীতিমালার উপর ঋণের পরিমাণ নির্ভর করে।
- সুদের হার: ঋণের ধরন, ঋণের মেয়াদ এবং বাজারের অবস্থার উপর সুদের হার নির্ভর করে।
- মেয়াদ: ঋণের ধরন অনুযায়ী ঋণের মেয়াদ নির্ধারণ করা হয়।
- জামানত: ঋণের পরিমাণ এবং ঋণগ্রহীতার ঝুঁকির উপর জামানত নির্ভর করে।
- সোনালী ব্যাংকের যেকোনো শাখায় ঋণের জন্য আবেদন করা যায়।
- ঋণ আবেদনপত্র পূরণ করে ব্যাংকে জমা দিতে হবে।
- ঋণের ধরন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে।ব্যাংক ঋণ আবেদনপত্র যাচাই-বাছাই করে ঋণ বিতরণের সিদ্ধান্ত নেয়।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঋণ আবেদনপত্র
- পরিচয়পত্র (জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট)
- ঠিকানা প্রমাণপত্র
- চাকরির সনদপত্র: সরকারি চাকরির সনদপত্র
- নিয়োগপত্র: সরকারি চাকরির নিয়োগপত্র
- বেতন সার্টিফিকেট: সর্বশেষ 3 মাসের বেতন সার্টিফিকেট
- জামানতের কাগজপত্র: ঋণের ধরন অনুযায়ী জামানতের কাগজপত্র (যেমন, সম্পত্তির দলিল, গাড়ির রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট)
সিটি ব্যাংক হোম লোন পদ্ধতি
সিটি ব্যাংকের গ্রাহকরা ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে নতুন বাড়ি তৈরি করতে পারবেন। কেননা সিটি ব্যাংক থেকে এখন বাড়ি করার জন্য হোম লোন চালু হয়েছে। সিটি ব্যাংক থেকে সর্বনিম্ন ৫ লক্ষ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ২ কোটি টাকা পর্যন্ত হোম লোন সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে। সিটি ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় এর মধ্যে প্রথম যে লোনের কথা বলব সেটি হচ্ছে সিটি ব্যাংক হোম লোন।যদি কোন গ্রাহকের জমি আছে কিন্তু বাড়ি করার জন্য উপযুক্ত মূলধন নেই সেই গ্রাহক বা ব্যক্তি এখন থেকে সিটি ব্যাংকের আওতায় সিটি ব্যাংক হোম লোন নিতে পারেন। উক্ত হোম লোনের কিস্তির মেয়াদ এক বছর থেকে শুরু করে ২৫ বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে। সিটি ব্যাংক হোম লোন পাওয়ার যোগ্যতা নিচে তুলে ধরা হলো।
চলুন দেখে নেওয়া যাক পূবালী ব্যাংক হোম লোনের ক্ষেত্রে কি কি বৈশিষ্ট্য থাকছে, যেমন সুদের পরিমান কত %, কত দিনের মধ্যে কিস্তি শেষ করতে হবে, বাড়ি করার জন্য কিংবা ফ্ল্যাট কিনার জন্য কত টাকা ঋণ দিবে এবং অন্যান্য সকল বৈশিষ্ট্য।হোম লোন বৈশিষ্ট্য গুলো নিম্নে রয়েছেঃআবাসিক ভাবে থাকার উদ্দেশ্যে বাড়ি নির্মাণ করা/ফ্ল্যাট ক্রয় করা।
- হোম লোনের কিস্তি এক বছর থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ২৫ বছরের মধ্যে পরিশোধ করতে হয়। সিটি ব্যাংক হোম লোন নেওয়ার
- সিটি ব্যাংক থেকে হোম লোন নিতে হলে বয়স সীমা ২২ বছর থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৬৫ বছরের মধ্যে হতে হবে।
- যেকোনো কাজের বিষয়ে দক্ষতা অবশ্যই তিন বছরের থাকতে হবে অথবা প্র্যাকটিস এক্সপেরিয়েন্স থাকতে হবে।
পূবালী ব্যাংক হোম লোন পাওয়ার যোগ্যতা
সকল লোনের ক্ষেত্রে কিছু যোগ্যতা প্রয়োজন হয়। চলুন দেখে নেওয়া যাক পূবালী ব্যাংক হোম লোন পাওয়ার জন্য কি কি যোগ্যতা থাকা আবশ্যকযোগ্যতা গুলোঃযে কোন বাংলাদেশি ব্যক্তি এই লোন নিতে পারবেন তবে অবশ্যই তার ভোটার আইডি থাকা বাধ্যতামূলক।- আবেদনকারীর নিজস্ব বাড়ি অথবা ফ্ল্যাট থাকতে হবে।
- আবেদনকারীকে করদাতা হবে হবে, অন্যতায় থাকে লোন দেওয়া হবেনা।
- আপনার একটি আয়ের নির্দিষ্ট উৎস থাকতে হবে, যার মাধ্যমে আপনি ঋণ পরিসুদ করবেন।
- আপনার ইনকাম মাসিক কিস্তির ২ গুন হতে হবে।
- আপনি যেই বাড়ি বানাবেন অথবা ফ্ল্যাট কিনবেন তার মোত মূল্যের ৫০% লোন দেওয়া হবে।
- আপনার বয়স ২১ বছরের বেশি হতে হবে।
চলুন দেখে নেওয়া যাক পূবালী ব্যাংক হোম লোনের ক্ষেত্রে কি কি বৈশিষ্ট্য থাকছে, যেমন সুদের পরিমান কত %, কত দিনের মধ্যে কিস্তি শেষ করতে হবে, বাড়ি করার জন্য কিংবা ফ্ল্যাট কিনার জন্য কত টাকা ঋণ দিবে এবং অন্যান্য সকল বৈশিষ্ট্য।হোম লোন বৈশিষ্ট্য গুলো নিম্নে রয়েছেঃআবাসিক ভাবে থাকার উদ্দেশ্যে বাড়ি নির্মাণ করা/ফ্ল্যাট ক্রয় করা।
পূবালী ব্যাংক হোম লোনের ক্ষেত্রে পরিমান উল্লেখ করে নাই। তবে অবশ্যই বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশিকা অনুযায়ী ঋণ প্রধান করা হবে.পূবালী ব্যাংক হোম লোন সর্বোচ্ছ ১০ বছরের জন্য দিয়ে থাকে। ঋণের সকল কিস্তি ১ বছর থেকে ১০ বছরের মধ্যে পরিসুদ করতে হবে।হোম লোনের ক্ষেত্রে সুদের হার ৯%।হোম লোন প্রসেসিং ফ্রী মোট ঋণের ০.৫০%। কিন্তু সেটা কখনো ২০ হাজার পের হবেনা।
অন্য কোন লুকানো চার্জ নেই।
অন্য কোন লুকানো চার্জ নেই।
পূবালী ব্যাংক হোম লোন প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
এবার দেখে নেওয়া যাক পূবালী ব্যাংক থেকে হোম লোন পাওয়ার জন্য কি কি কাগজপত্র লাগবে নিম্নে লিখা হয়ছে।
এবার দেখে নেওয়া যাক পূবালী ব্যাংক থেকে হোম লোন পাওয়ার জন্য কি কি কাগজপত্র লাগবে নিম্নে লিখা হয়ছে।
- আবেদনকারী এবং নমিনির ২ কপি করে ভোতার আইডি কার্ড ফটোকপি।
- নতুন চবি দিতে হবে ২ কপি করে, চবির সাতে চেহারার মিল থাকতে হবে।
- ইনকাম ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট দিতে হবে, তবে এটা নাও লাগতে পারে।
- আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট-এর ৬ মাসের স্টেটমেন্ট।
- আপনি যদি চাকরিজীবী হন তাহলে বেতন সার্টিফিকেট এবং ব্যবসায়ী হলে ট্রেড লাইসেন্স প্রয়োজন হবে।
- আপনার বাড়ি অথবা ফ্ল্যাট-এর দলিলপত্র।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url