সৌদি আরব যেতে কত টাকা লাগে
প্রিয় পাঠক আজকে আমরা জানবো সৌদি আরব যেতে কত টাকা লাগে এবং সৌদি আরব ভিসা আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে সৌদি আরবে কিভাবে যাবেন বা কোন ধরনের ভিসায় যাবেন তার উপর নির্ভর করে টাকা লাগে আর আপনি যদি এই আর্টিকেলটি শেষ পযন্ত পড়লে সবকিছু বুঝতে পারবেন। আমাদের দেশের অনেকেই সৌদি আরব যাওয়ার জন্য বিভিন্ন দালালের শরণাপন্ন হন। ঠিক একারণে অধিকাংশ মানুষ দালালের খপ্পরে পড়ে কয়েক লক্ষ টাকা খরচ করেও সৌদি যেতে পারেন না।
ভূমিকা
বাংলাদেশ থেকে সৌদি যেতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দালালের শরনাপন্ন হতে হয়। দালাল ভিসার মূল্য কয়েকগুন পর্যন্ত বেশি নিয়ে থাকে। তাই, ভিসা নেওয়ার পূর্বে সৌদি আরব যেতে কত টাকা লাগে ও সৌদি আরব ভিসার দাম কত তা জেনে নেওয়া উচিত
আমেল মঞ্জিল ভিসা
একজন সৌদি নাগরিক তার ঘরোয়া কাজ যেমন- ঘরের দারোয়ান, ক্লিনার, মেইড ইত্যাদি কাজের জন্য ৮ জন পর্যন্ত কর্মচারী নিয়োগ দিতে পারে। আমেল মঞ্জিল ভিসাতেই এই কাজ করা যায়। আমেল মঞ্জিল ভিসার মূল্য ১,৫০০-২,০০০ রিয়াল হয় যা বাংলাদেশি টাকায় ৩৮,০০০-৬০,০০০ পর্যন্ত হতে পারে। তবে এ ভিসায় সৌদি যেতে প্রায় ৩-৪ লক্ষ টাকা খরচ হয়।
আমেল আইদি ভিসা
আমেল আইদি ভিসায় সৌদি আরবে যে কোন কাজ করতে পারবেন। তবে অবশ্যই কফিলের অনুমতি নিতে হবে। একজন কফিল বা সৌদি নাগরিক আমেল নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান থেকে আমেল আইদি ভিসা সংগ্রহ করে ২,০০০-২,৫০০ রিয়াল দিয়ে। তারপর উচ্চ দামে সেই ভিসা প্রবাসীদের কাছে বিক্রি করে। সৌদি আরবে আমেল আইদি ভিসায় যেতে প্রায় ৪- ৪.৫ লক্ষ টাকা খরচ হয়।
কোম্পানি ভিসা
বর্তমানে সৌদি যাওয়ার জন্য ভালো কোন কোম্পানির ভিসা পাওয়া সবচেয়ে উপযোগী।
বিজনেস ভিসা
সৌদি আরবে সরাসরি বিজনেস ভিসা পাওয়া অনেকটাই অর্থবহুল ব্যাপার। সৌদি আরবে বিজনেস ভিসা তৈরি করতে প্রায় ৮০,০০০ রিয়াল খরচ হবে। যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ২০-২৪ লক্ষ টাকা। যদিও ভিসার প্রকৃত মূল্য এতো বেশি নয়, তবে সরাসরি এ ভিসা সংগ্রহ করা যায় না।
হজ্জ ভিসা
২০২৩ সালে ওমরাহ হজ্জের ভিসার দাম নির্ধারন করা হয়েছে ৩০০ রিয়াল এবং আনুষাঙ্গিক খরচ আরও ২০০ রিয়াল। অর্থাৎ, সব মিলিয়ে ৫০০ রিয়াল, যা ১৩-১৫ হাজার টাকার মতো। তবে ওমরাহ হজ্জের জন্য একজন ব্যক্তির ৭৫ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ২ লক্ষ টাকা খরচ হয়।
এছাড়াও হজ্জের জন্য সৌদি আরব যেতে কত টাকা লাগে এ প্রসঙ্গে বলা যায়, বড় হজ্জের জন্য ২০২৩ সালে এজেন্সির মাধ্যমে একজন ব্যক্তির খরচ নির্ধারন হয়েছে ৬ লক্ষ ৭২ হাজার ৬১৮ টাকা। তবে সরকারিভাবে খরচ কিছুটা কম হবে।
ট্যুরিস্ট ভিসা
বর্তমানে সৌদি আরব ট্যুরিস্ট ভিসার মূল্য ৩০০ রিয়াল নির্ধারন করা হয়েছে। বাংলাদেশি টাকায় ৮,০০০ টাকার মতো। তবে সব খরচ মিলিয়ে ৫০-৭০ হাজার টাকা খরচ হতে পারে।
ফ্যামিলি ভিজিট ভিসা
পূর্বে জনপ্রতি ফ্যামিলি ভিজিট ভিসার মূল্য ছিলো ২,০০০ রিয়াল। তবে বর্তমানে তা কমিয়ে ৩০০ রিয়াল করা হয়েছে। তবে ৩ মাসের ফ্যামিলি ভিজিট ভিসায় প্রায় ১,২০,০০০ টাকা খরচ হতে পারে।
উপরোক্ত আলোচনায় জানতে পারলাম
তবে, সৌদি ব্যবসা ভিসা, সৌদি ভিজিট ভিসা, টুরিস্ট ই-ভিসা সহ বিভিন্ন ভিসায় সৌদি ভিসা প্রসেসিং খরচ কিছুটা বেশি হয়ে থাকে। তবে, সৌদি আরবে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যেতে চাইলে ভিসা প্রসেসিং খরচ কম লেগে থাকে।
সৌদি আরব যেতে কত টাকা লাগে
- বর্তমানে কাজের ভিসায় সৌদি আরব যেতে ৩,০০,০০০ লক্ষ থেকে ৪,৫০,০০০ টাকা লাগে।
- সৌদি আরব যেতে কত টাকা লাগে তা মূলত নির্ভর করে ভিসার ধরন, মেয়াদ ও কাজের উপর।
- সাধারনত সৌদি কাজের ভিসার মূল্য ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা।
- তবে বিভিন্ন দালাল/এজেন্সি ১ থেকে ৩ লক্ষ পর্যন্ত ভিসার দাম নিয়ে থাকে।
- এছাড়াও মেডিকেল খরচ, ভ্যাকসিনেশন, বিএমইটি, বিমান টিকেট ও অন্যান্য আনুষাঙ্গিক খরচ মিলিয়ে সৌদি আরব যেতে ৪-৪.৫ লক্ষ টাকা লাগে।
সৌদি আরব ভিসার দাম কত
- সৌদি আরবে একটি ভিসা সংগ্রহ করতে ১,৫০০ সর্বোচ্চ ২,৫০০ রিয়াল খরচ হয়।
- তবে বিভিন্ন এজেন্টরা ৭,০০০-১০,০০০ রিয়াল পর্যন্ত দামেও বিক্রি করে থাকে।
- বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে বিভিন্ন প্রকার ভিসায় যাওয়া যায়।
- যেমন- হজ ভিসা।
- ফ্যামিলি ভিজিট ভিসা
- সৌদি আরব টুরিস্ট ই-ভিসা
- ব্যবসা ভিসা
- আমেল মঞ্জিল ভিসা
- আমেল আইদি ভিসা
- কোম্পানি ভিসা
- চাওয়াক খাচ ভিসা, ও
- মাজরার ভিসা
- সৌদি আরব ব্যবসা ভিসা ছাড়া, প্রায় সকল ভিসা গুলোর প্রকৃত মূল্য ১,৫০০-২,৫০০ রিয়াল পর্যন্ত হয়। বিভিন্ন ভিসায় বাংলাদেশ থেকে ভিন্ন ভিন্ন প্রয়োজনে ও কাজে সৌদি আরব যাওয়া হয়। সেক্ষেত্রে সৌদি আরব ভিসার দাম কত তা ভিসার ধরনের উপর নির্ভর করে।
সৌদি আরবে কাজের ভিসার দাম কত
কাজের ভিসায় সৌদি আরব যেতে কত টাকা লাগে তা নিম্নে আলোচনা করা হলো
আমেল মঞ্জিল ভিসা
একজন সৌদি নাগরিক তার ঘরোয়া কাজ যেমন- ঘরের দারোয়ান, ক্লিনার, মেইড ইত্যাদি কাজের জন্য ৮ জন পর্যন্ত কর্মচারী নিয়োগ দিতে পারে। আমেল মঞ্জিল ভিসাতেই এই কাজ করা যায়। আমেল মঞ্জিল ভিসার মূল্য ১,৫০০-২,০০০ রিয়াল হয় যা বাংলাদেশি টাকায় ৩৮,০০০-৬০,০০০ পর্যন্ত হতে পারে। তবে এ ভিসায় সৌদি যেতে প্রায় ৩-৪ লক্ষ টাকা খরচ হয়।
আমেল আইদি ভিসা
আমেল আইদি ভিসায় সৌদি আরবে যে কোন কাজ করতে পারবেন। তবে অবশ্যই কফিলের অনুমতি নিতে হবে। একজন কফিল বা সৌদি নাগরিক আমেল নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান থেকে আমেল আইদি ভিসা সংগ্রহ করে ২,০০০-২,৫০০ রিয়াল দিয়ে। তারপর উচ্চ দামে সেই ভিসা প্রবাসীদের কাছে বিক্রি করে। সৌদি আরবে আমেল আইদি ভিসায় যেতে প্রায় ৪- ৪.৫ লক্ষ টাকা খরচ হয়।
কোম্পানি ভিসা
বর্তমানে সৌদি যাওয়ার জন্য ভালো কোন কোম্পানির ভিসা পাওয়া সবচেয়ে উপযোগী।
নির্দিষ্ট কাজে দক্ষ ব্যক্তিদের উচ্চ বেতনে কোম্পানিতে নিয়োগ দেওয়া হয়। কোম্পানি ভিসার মূল্যও ২,০০০-২,৫০০ রিয়াল হয়ে থাকে। তবে বাংলাদেশ থেকে এজেন্ট/ দালালের মাধ্যমে এ ভিসায় যেতে ৩.৫-৪ লক্ষ টাকা লাগে।
চাওয়াক খাছ ভিসাসৌদি নাগরিকের হোম ড্রাইভার হিসেবে এ ভিসায় যাওয়া যায়। এ ভিসার প্রকৃত মূল্য ১,৫০০-১,৭০০ রিয়াল হয়। তবে কফিল ছাড়া যাওয়া যায় না। তাই কফিল ভিসার দাম বাড়িয়ে দেয়। সম্পুর্ন প্রক্রিয়াকরন সহ এ ভিসায় যেতে ৩-৩.৫ লক্ষ টাকা লাগে।
সৌদি বিভিন্ন বাগানে এবং কৃষি কাজে এ ভিসায় যেতে পারবেন। ভিসার প্রকৃত মূল্য ১,৫০০-২,০০ রিয়াল। তবে কফিল, এজেন্ট ও অন্যান্য খরচ মিলিয়ে ৩-৪ লক্ষ টাকা খরচ হয়।
উপরোক্ত আলোচনায় বুঝতে পারলেন সৌদি আরব যেতে কত টাকা লাগে ও সৌদি আরব ভিসার দাম কত।বিজনেস ভিসা
সৌদি আরবে সরাসরি বিজনেস ভিসা পাওয়া অনেকটাই অর্থবহুল ব্যাপার। সৌদি আরবে বিজনেস ভিসা তৈরি করতে প্রায় ৮০,০০০ রিয়াল খরচ হবে। যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ২০-২৪ লক্ষ টাকা। যদিও ভিসার প্রকৃত মূল্য এতো বেশি নয়, তবে সরাসরি এ ভিসা সংগ্রহ করা যায় না।
হজ্জ ভিসা
২০২৩ সালে ওমরাহ হজ্জের ভিসার দাম নির্ধারন করা হয়েছে ৩০০ রিয়াল এবং আনুষাঙ্গিক খরচ আরও ২০০ রিয়াল। অর্থাৎ, সব মিলিয়ে ৫০০ রিয়াল, যা ১৩-১৫ হাজার টাকার মতো। তবে ওমরাহ হজ্জের জন্য একজন ব্যক্তির ৭৫ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ২ লক্ষ টাকা খরচ হয়।
এছাড়াও হজ্জের জন্য সৌদি আরব যেতে কত টাকা লাগে এ প্রসঙ্গে বলা যায়, বড় হজ্জের জন্য ২০২৩ সালে এজেন্সির মাধ্যমে একজন ব্যক্তির খরচ নির্ধারন হয়েছে ৬ লক্ষ ৭২ হাজার ৬১৮ টাকা। তবে সরকারিভাবে খরচ কিছুটা কম হবে।
ট্যুরিস্ট ভিসা
বর্তমানে সৌদি আরব ট্যুরিস্ট ভিসার মূল্য ৩০০ রিয়াল নির্ধারন করা হয়েছে। বাংলাদেশি টাকায় ৮,০০০ টাকার মতো। তবে সব খরচ মিলিয়ে ৫০-৭০ হাজার টাকা খরচ হতে পারে।
ফ্যামিলি ভিজিট ভিসা
পূর্বে জনপ্রতি ফ্যামিলি ভিজিট ভিসার মূল্য ছিলো ২,০০০ রিয়াল। তবে বর্তমানে তা কমিয়ে ৩০০ রিয়াল করা হয়েছে। তবে ৩ মাসের ফ্যামিলি ভিজিট ভিসায় প্রায় ১,২০,০০০ টাকা খরচ হতে পারে।
উপরোক্ত আলোচনায় জানতে পারলাম
সৌদি আরব যেতে কত টাকা লাগে
সৌদি আরব ভিসার দাম কত।
সৌদি আরব ভিসা আবেদন করার নিয়ম
আপনাকে কাজের জন্য একটি ভিসা ক্যাটাগরি সিলেক্ট করতে হবে। এজন্য জেনে নিবেন তারপর সেই ভিসা ক্যাটাগরি অনুযায়ী প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করে রাখতে হবে। এরপর আপনাকে ভিসা আবেদন সম্পন্ন করতে হবে।সৌদি আরবের যেকোনো ভিসার আবেদন অনলাইনে করা যায়। এজন্য আপনাকে কেএসএ ভিসা ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে হবে।
এরপর অপশন থেকে আপনাকে উদ্দেশ্য সিলেক্ট করতে হবে। কাজের জন্য ভিসা আবেদন করলে অবশ্যই “Work” সিলেক্ট করে দিন। এরপর দেখবেন তিন ধরনের ভিসা ক্যাটাগরি আপনার সামনে আসবে। সিজনাল , পার্মানেন্ট এবং টেম্পোরারি ভিসা ক্যাটেগরি দেখতে পাবেন।এরপর আপনাকে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নিতে হবে।
তারপর ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় ইনফরমেশন দিয়ে আবেদন করতে হবে। ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সাবমিট করতে হবে।এভাবে আপনি অনলাইনে খুব সহজে ভিসা আবেদন সম্পন্ন করতে পারবেন। তবে আবেদন প্রক্রিয়াটি অভিজ্ঞ মানুষের সহযোগিতা নিয়ে সম্পন্ন করা উচিত।এরপর সৌদি আরব ভিসা কর্তৃপক্ষ আপনার।
আবেদনটি পর্যবেক্ষণ করে ভিসার জন্য অনুমতি দেবে কিংবা রিজেক্ট করে দেবে। ওয়ার্ক পারমিট ভিসা প্রসেসিং হতে আনুমানিক এক মাস থেকে তিন মাস পর্যন্ত সময় লাগে। এ সময় সকলের উচিত আরবি ভাষা শেখা। ভাষা জানা থাকলে কাজ খুঁজে পাওয়া অনেক সহজ।
সৌদি আরব ফ্রি ভিসা পেতে কি কি লাগে
- সৌদি আরব ফ্রি ভিসা বলে কোন ভিসা ক্যাটাগরি নেই। এজন্য আপনাকে কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। অনেক ধরনের কাজের ভিসা পাওয়া যায়। ভিসা ক্যাটাগরি অনুযায়ী আপনাকে কাগজপত্র সংগ্রহ করতে হবে। নিম্নোক্ত কাগজপত্রগুলো সৌদি আরব কাজের ভিসার আবেদন করার জন্য লাগবে:বৈধ বাংলাদেশী পাসপোর্ট (সর্বনিম্ন এক বছর মেয়াদ)
- জাতীয় পরিচয় পত্র
- করোনা ভ্যাকসিন সার্টিফিকেট
- মেডিকেল রিপোর্ট সার্টিফিকেট
- পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেট
- ভিসা আবেদন
- কাজের দক্ষতার সার্টিফিকেট
- কাজের অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট
- অন্যান্য সহায়ক কাগজপত্র
সৌদি আরবের ফ্রি ভিসার বেতন কত
সৌদি আরবে ফ্রি ভিসায় গেলে আপনি বিভিন্ন ধরনের কাজ করার সুযোগ পাবেন। এই ভিসায় স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারবেন তবে কাজের ভরসা কম। বাংলাদেশে বিভিন্ন কাজের মৌসুমে শ্রমিকরা সাধারণত বাজারে উঠে থাকে। সেখান থেকে মালিকেরা ভাড়া নিয়ে থাকে। এই ভিসায় মূলত এইভাবে কাজ করা হয়। আমাদের পরামর্শ হচ্ছে আপনি এ ধরনের ভিসা নেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।একজন পরিচিত লোকের মাধ্যমে এই দেশে যাবেন। প্রয়োজনে কফিলের সাথে কাজের চুক্তি করে যাবেন। তাহলে সৌদি আরবে এসে কাজের কোন অসুবিধা হবে না। সৌদি আরব ফ্রি ভিসার বেতন হয়ে থাকে আনুমানিক প্রায় এক হাজার রিয়াল থেকে দুই হাজার রিয়াল। তবে দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য অনেক সময় এই ভিসায় আসা লোকেরা কাজ খুঁজে পায় না। থাকার জন্য জায়গা খুঁজে পায় না।
সৌদি ভিসা প্রসেসিং খরচ কত
সৌদি ভিসা প্রসেসিং খরচ ৪০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ১,৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। সৌদি আরবের ভিসার ধরনের উপর ভিত্তি করে সৌদি ভিসা প্রসেসিং খরচ কত টাকা লাগবে তা নির্ভর করে থাকে। সৌদি ফ্রি ভিসা প্রসেসিং খরচ কিছুটা কম হয়ে থাকে।তবে, সৌদি ব্যবসা ভিসা, সৌদি ভিজিট ভিসা, টুরিস্ট ই-ভিসা সহ বিভিন্ন ভিসায় সৌদি ভিসা প্রসেসিং খরচ কিছুটা বেশি হয়ে থাকে। তবে, সৌদি আরবে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যেতে চাইলে ভিসা প্রসেসিং খরচ কম লেগে থাকে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url