আমেরিকার সেরা পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে জেনে নিন
প্রিয় পাঠক আজকে আমরা জানব আমেরিকার সেরা পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে পিছিয়ে নেই বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরাও। যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছে বিভিন্ন প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠান, গবেষণাপ্রতিষ্ঠান ও উন্নয়ন সংস্থা থেকে শুরু করে আর্থিক প্রতিষ্ঠানে চাকরির নানা সুযোগ। এছাড়া পড়ালেখা ও গবেষণায় ভালো করলে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় শিক্ষক হিসেবে যুক্ত হওয়ার পাওয়া যায়,এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন তাহলে বুঝতে পারবেন ।
ভূমিকা
বিদেশে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের পছন্দের একটি দেশ যুক্তরাষ্ট্র। কারণ বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বেশির ভাগই যুক্তরাষ্ট্রের। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে প্রকৌশল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহ। যা প্রায় সব সময়ই প্রথম সারিতে অবস্থান করে থাকে। তাই উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের শীর্ষ পছন্দের তালিকায় রয়েছে দেশটি।
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়
পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় অন্যতম। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার ইচ্ছা সবার রয়েছে। পৃথিবীর সব থেকে বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গ এই বিশ্ববিদ্যালয় হতে গ্রাজুয়েট পাস করেছে। আমাদের দেশ থেকেও অনেক শিক্ষার্থী এই বিশ্ববিদ্যালয় পড়াশোনা করছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে শিক্ষার্থী পড়াশোনা করার জন্য আসে।কারণ এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সুযোগ সুবিধা ও শিক্ষার মান পৃথিবীর অন্য কোন বিশ্ববিদ্যালয় নেই।বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অন্যতম হয়ে ওঠে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে সেরাদের সেরারাই পড়াশোনার সুযোগ পান। তাই এখানের আবেদনের গ্রহণযোগ্যতা অনেক কম, মাত্র ৩ শতাংশ। সে জন্য এখানে পড়ার সুযোগ পাওয়াটাও দারুণ প্রতিযোগিতাপূর্ণ।
তবে অসম্ভব নয়।হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতরেই ১২ ধরনের স্কুল রয়েছে, যেখানে অসংখ্য স্নাতক প্রোগ্রামের ব্যবস্থা রয়েছে। শুধু তা-ই নয়, আরও আছে স্নাতকোত্তর, প্রফেশনাল প্রোগ্রাম, সামার স্কুল ইত্যাদি। এখানকার সবচেয়ে জনপ্রিয় কোর্সগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ম্যানেজমেন্ট, ল, সায়েন্স, ডিজাইন, মেডিসিন ও আর্টস।
প্রতিবছর বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের শিক্ষার্থীরা হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক, স্নাতকোত্তর, পিএইচডিসহ নানা প্রোগ্রাম বা কোর্সে ভর্তির জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করা ১৮৮ জন বর্তমানে বিলিয়নিয়ার হিসেবে ধনকুবেরদের তালিকায় নাম করে নিয়েছেন। মোট ১৫৮ নোবেল বিজয়ী রয়েছেন যারা এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন।
- এই বিশ্ববিদ্যালয়টি আমেরিকার ইতিহাসের কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব তৈরি করেছে। প্রেসিডেন্ট জন এফ. কেনেডি, প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্কলিন ডি. রুজভেল্ট এবং মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস, ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়েরই প্রাক্তন শিক্ষার্থী।
স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়
ইংরেজি ভাষার দক্ষতা থাকতে হবে। প্রয়োজন হলে ইংরেজি দক্ষতার একটি পরীক্ষাও নেওয়া হয়ে থাকে, যাতে উত্তীর্ণ হওয়াটা জরুরি। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশিরভাগ স্নাতক প্রোগ্রামেই টোফেল স্কোর গ্রহণ করে এবং এ ক্ষেত্রে ন্যূনতম স্কোর হতে হবে ১০০ আইবিটি বা ৬০০ পিবিটি। এমবিএ প্রোগ্রামের জন্য আইএলটিএস এবং পিটিই টেস্টের স্কোরও গৃহীত হয়ে থাকে।যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীই আবেদন করতে পারবেন।প্রথম স্নাতক ডিগ্রি লাভের ৪ বছরের মধ্যে আবেদন এবং ৫ বছরের মধ্যে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।মানসিক দক্ষতায় পারদর্শী হতে হবে, সৃজনশীলতা এক্ষেত্রে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় মাপকাঠি।নাইট-হেনেসি স্কলার্সের দরখাস্ত বাদেও স্নাতক ডিগ্রিতে আবশ্যক অন্যান্য প্রোগ্রাম।
যেমন জিম্যাট, জিআরই, এলএসএটি, এমসিএটি ইত্যাদি বিষয়ে অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।নাইট-হেনেসি স্কলার্সে আবেদনের সঙ্গে অবশ্যই স্ট্যানফোর্ড গ্রাজুয়েট ডিগ্রি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে হবে। অন্তত দু বছর স্ট্যানফোর্ডে পড়া শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য অধিক উপযোগী বলে মনোনীত হন।যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্য ক্যালিফোর্নিয়ার পালো ।
আল্টোতে অবস্থিত স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি ব্যতিক্রমী গবেষণা কার্যক্রমের জন্যে বিশেষভাবে বিখ্যাত। বিশেষ করে প্রযুক্তি এবং প্রকৌশলের ক্ষেত্রে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের যথেষ্ট সুনাম রয়েছে। ১৮৮৫ সালে লেল্যান্ড স্ট্যানফোর্ড দ্বারা প্রতিষ্ঠিত, বিশ্ববিদ্যালয়টি ৮০০০ একরেরও বেশি জায়গা জুড়ে অবস্থিত। স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ৩০ জনেরও বেশি ।
বিলিয়নিয়ার এবং ১৭ জন মহাকাশচারীসহ অসংখ্য উল্লেখযোগ্য প্রাক্তন ছাত্র তৈরি করেছে। এর উল্লেখযোগ্য প্রাক্তন ছাত্রদের মধ্যে রয়েছে গুগল, ইয়াহু এবং হিউলেট-প্যাকার্ডের মতো প্রযুক্তির কিছু বড়ো টেক জায়ান্টের প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও।
কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়
কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটি , নিউ ইয়র্ক , নিউ ইয়র্ক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চ শিক্ষার প্রধান বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এটি আইভি লীগের আটটি স্কুলের মধ্যে একটি, যা তাদের উচ্চ একাডেমিক মান, ভর্তির ক্ষেত্রে নির্বাচনযোগ্যতা এবং সামাজিক প্রতিপত্তির জন্য ব্যাপকভাবে বিবেচিত ।1754 সালে কিংস কলেজ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত।আমেরিকান বিপ্লবের পরে 1784 সালে এটি পুনরায় চালু হলে এর নামকরণ করা হয় কলম্বিয়া কলেজ । এটি 1912 সালে কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হয়। কলম্বিয়া কলেজ 1983 সাল পর্যন্ত পুরুষদের জন্য আন্ডারগ্রাজুয়েট লিবারেল আর্ট স্কুল ছিল, যখন মহিলারা ভর্তি হতে শুরু করে। কলাম্বিয়া কলেজ ছাড়াও, বিশ্ববিদ্যালয়ের আরও দুটি স্নাতক স্কুল ।
স্কুল অফ ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অ্যাপ্লাইড সায়েন্স এবং স্কুল অফ জেনারেল স্টাডিজ) এবং অধিভুক্ত বার্নার্ড এবং শিক্ষক কলেজ রয়েছেআমেরিকার নিউ ইয়র্ক সিটিতে অবস্থিত কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়টিও তার গবেষণা ও অ্যাকাডেমিক প্রোগ্রামের জন্যে বিশেষভাবে পরিচিত। বিশেষ করে আইন, সাংবাদিকতা এবং ব্যবসার ক্ষেত্রে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী।
১৭৫৪ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভাবনী গবেষণার একটি দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্রদের মধ্যে রয়েছেন তিনজন মার্কিন রাষ্ট্রপতি, ১০১ জন নোবেল বিজয়ী এবং ৩০ জন অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ড বিজয়ী।
এটি যুক্তরাষ্ট্রের প্রাচীনতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি।
ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (ক্যালটেক)
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির এক পীঠস্থান যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি বা ক্যালটেক। ১৮৯১ সালে প্যাসাডেনা শহরে প্রতিষ্ঠিত 'ট্রুপ' ইউনিভার্সিটি সময়ের ঘেরাটোপে হয়ে দাঁড়ায় ক্যালটেক। বিশ্বের সবথেকে জনপ্রিয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নাম নিলে শুরুর দিকেই থাকে যার নাম।এটি যুক্তরাষ্ট্রের প্রাচীনতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি।
আইভি লিগের অন্তর্ভুক্ত না হলেও একই মানের উচ্চশিক্ষা প্রদানের পাশাপাশি ক্যারিয়ারেও সাহায্য করে ক্যালটেক জীবন।মূল ক্যাম্পাস ছাড়াও ক্যালটেক নাসার জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরি (জেপিএল), দ্য লিডিং ইউএস সেন্টার ফোর দ্য রোবটিক এক্সপ্লোরেশন অব দ্য সোলার সিস্টেম এবং টুগেদার উই আর পাসাডেনা'স লার্জেস্ট এমপ্লয়ার ইত্যাদি সংস্থাও পরিচালনা করে থাকে।
- এর গতিময় ক্যাম্পাস জীবন, গবেষণা কাজের উপযোগী পরিবেশ এবং পেশাজীবনে অপার সুযোগ-সম্ভাবনা থাকায় ক্যালটেক স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক উভয় পরিসরের শিক্ষার্থীদের জন্যই অন্যতম পছন্দ।আবেদনের পদ্ধতিস্থানীয়দের মতো একই আবেদন প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হয় আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদেরও।
- ভর্তি হওয়ার পর শিক্ষার্থীদের বিশেষ স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে, সাধারণত যুক্তরাষ্ট্রে পড়াশোনার জন্য একটি `এফ-১' ভিসার প্রয়োজন হয়। এ সময় ইউনিভার্সিটির আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের অফিস থেকে দিকনির্দেশনা ও সহায়তা প্রদান করা হয়ে থাকে।দেশীয় শিক্ষা কারিকুলামে নিজেদের সর্বোচ্চ অর্জনগুলোর প্রতিফলন যাতে কাগজপত্রে স্পষ্টভাবে ঘটে।
- সেদিকে বিশেষ নজর দিতে হবে। এজন্য আলাদা করে যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে শিক্ষার্থীকে আগে থেকে মাথা ঘামাতে হবে না। কারণ ক্যালটেক কর্তৃপক্ষ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গ্রেডিং ব্যবস্থা সম্পর্কে যথেষ্ট সচেতন এবং প্রতিটি আবেদনপত্র তারা সে অনুযায়ীই যাচাই করে থাকে।ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি আমেরিকার ।
ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যে অবস্থিত একটি বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়। সংক্ষেপে এটি ক্যালটেক নামে পরিচিত। এই বিশ্ববিদ্যালয়টির অবস্থান ক্যালিফোর্নিয়ার পাসাডেনাতে। বিজ্ঞান ও প্রকৌশল, এবং উন্নতমানের গবেষণার জন্যে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি আমেরিকা তো বটেই, সমগ্র বিশ্বেই সমাদৃত ও পরিচিত। ১৮৯১ সালে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়।
ক্যালটেক ৩৮ জন নোবেল বিজয়ী, ছয়জন টিউরিং পুরস্কার বিজয়ী এবং দুইজন ফিল্ড মেডেলিস্ট সহ অসংখ্য উল্লেখযোগ্য প্রাক্তন ছাত্র তৈরি করেছে। এর উল্লেখযোগ্য প্রাক্তন ছাত্রদের মধ্যে রয়েছেন স্পেসএক্সের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক।
ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এমআইটি)
ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, সাধারণত MIT নামে পরিচিত। এটি আমেরিকার ম্যাসাচুসেটস শহরের কেমব্রিজে অবস্থিত একটি বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়। বলা হয়ে থাকে MIT তে ভর্তি হওয়ার পরীক্ষা ও প্রক্রিয়াই সমগ্র যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সবচেয়ে কঠিনতম। এই বিশ্ববিদ্যালয়টি বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল এবং গণিত (STEM) এর ব্যতিক্রমী ।প্রোগ্রামগুলির জন্যে বিশেষভাবে পরিচিত। ১৮৬১ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভাবনী গবেষক তৈরির জন্যে বিশ্বজুড়ে খ্যাতি রয়েছে। এমআইটি ৯৬ জন নোবেল বিজয়ী, ২৬ টিউরিং পুরস্কার বিজয়ী এবং আটজন রাষ্ট্রপতিসহ অসংখ্য উল্লেখযোগ্য প্রাক্তন ছাত্র তৈরি করেছে। এর উল্লেখযোগ্য প্রাক্তন ছাত্রদের মধ্যে রয়েছে ড্রপবক্স ।
এবং কোয়ালকমের মতো প্রযুক্তি কোম্পানির সহ-প্রতিষ্ঠাতাদের নাম।প্রতিষ্ঠানটি ঐতিহ্যগতভাবে ভৌত বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিদ্যায় গবেষণা এবং শিক্ষার জন্য পরিচিত, পাশাপাশি সাম্প্রতিক কালে জীববিদ্যা, অর্থনীতি, ভাষাবিদ্যা, এবং ব্যবস্থাপনার জন্যও পরিচিত। এমআইটি আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়ের এসোসিয়েশনের (এএইউ) সদস্য এবং ১ এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য।
- বিগত কয়েক বছর ধরে, এমআইটির স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর তালিকায় প্রথম স্থান দখল করে আসছে, এবং ইনস্টিটিউটটি বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে প্রায়শই স্থান করে নিয়েছে।[৯][১০][১১][১২] প্রকৌশলীর ৩১টি ক্রীড়া ইভেন্টে প্রতিযোগিতা করে, যার বেশীরভাগ দল এনসিএএ ডিভিশন ।
- তিন এর নিউ ইংল্যান্ড উইমেনস এন্ড মেন্স অ্যাথলেটিক কনফারেন্স-এ প্রতিযোগিতা করে; ইএআরসি এবং ইএডব্লিউআরসির অংশ হিসেবে ডিভিশন এক রোয়িং প্রোগ্রাম প্রতিযোগীতায় অংশ নেয়।২০১৫ সাল অনুযায়ী, ৮৫ জন নোবেল বিজয়ী, ৫২ জন ন্যাশনাল পদক অব সায়েন্স বিজেতা,৬৫ জন মার্শাল স্কলার, ৪৫ জন রোডস স্কলার, ৩৮ জন ম্যাকআর্থার ফেলো।
- ৩৪ জন মহাকাশচারী, ১৯ জন টুরিং পুরস্কার বিজয়ী, ১৬ জন মার্কিন বিমান বাহিনীর প্রধান বিজ্ঞানী এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রসমূহে ৬ জন পদক বিজয়ী এমআইটির সাথে সম্বন্ধযুক্ত রয়েছেন।স্কুলটির একটি শক্তিশালী উদ্যোক্তা সংস্কৃতি রয়েছে, এবং এমআইটির প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের প্রতিষ্ঠিত কোম্পানিসমূহের সামগ্রিক আয় বিশ্বের একাদশ বৃহত্তম অর্থনীতি হিসেবে স্থান করে নিয়েছে।[১৩][১৪।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url