হোম লোন ইন্টারেস্ট

প্রিয় পাঠক আজকে আমরা জানবো হোম লোন ইন্টারেস্ট সম্পর্কে আমাদের সকলেরই স্বপ্ন যে আমাদের নিজের একটি বাড়ি থাকবে কিন্তু পর্যাপ্ত পরিমাণ টাকা না থাকার কারণে এটি সম্ভব হয়ে ওঠেনা তাই বাধ্য হয়ে ব্যাংক লোন নিতে হয় আর ব্যাংক লোন নিতে হলে কি ধরনের সুবিধা অসুবিধা এবং কাগজপত্র লাগে সবকিছু বিস্তারিতভাবে নিচে আর্টিকেলে দেওয়া আছে।

সরকারি চাকরিজীবীদের ব্যাংকঋণ পেতে খুব একটা বেগ পেতে হয় না। বেসরকারি চাকরিজীবী হলে আপনার চাকরির স্থায়িত্ব, মাসিক বেতন, ঋণখেলাপি, অন্যান্য আয় ইত্যাদির ওপর ব্যাংকঋণ পাবেন কি না বা পেলে কী পরিমাণ পাবেন, সেটা নির্ভর করে।

ভূমিকা

সাধ থাকলেও পর্যাপ্ত সামর্থ্য থাকে না বলে জমি বা ফ্ল্যাট কেনার সময় অনেকেই লোন নিয়ে থাকেন। কিন্তু চাইলেই আপনাকে ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান লোন দেবে না। কিছু নিয়মনীতি মেনে ঋণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোয় আবেদন করতে হবে। প্রতিষ্ঠানগুলো যাচাই-বাছাই করে যদি আপনাকে যোগ্য মনে করে, তাহলেই ঋণ পাবেন।

হোম লোন ইন্টারেস্ট

আমরা অনেকেই টাকার অভাবে জমি কিনতে পারি না? বাড়ি নির্মাণ করতে পারিনা বাড়ি মেরামত করতে পারিনা।এখন আর চিন্তা নেই। এ সমস্যাগুলোর সমাধান নিয়ে চলে এসেছে বিভিন্ন ব্যাংক ও নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠানগুলো সুযোগ দিচ্ছে বিভিন্ন ধরনের হোম লোনের। আজকের দিনে সবাই-ই চায় নিজের জন্য একটি সুন্দর বাড়ি করতে।

হোম লোন সুদের হার বাংলাদেশ 

হোম লোনের সুদ 6.95% পিএ থেকে শুরু হয় এবং মহিলা ঋণগ্রহীতাদের জন্য বিশেষ হার রয়েছে। হোম লোনের সুদ 6.95% পিএ থেকে শুরু হয় এবং মহিলা ঋণগ্রহীতাদের জন্য বিশেষ হার রয়েছে। ইন্টারেস্ট রেটঃ প্রতিটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান লোন দেওয়ার আগে তাদের ইন্টারেস্ট সম্পর্কে ভাবে। কারণ ইন্টারেস্ট-ই তো ওই প্রতিষ্ঠানের আয়।
ল্যান্ড পারচেজ লোন
যে লোন ব্যবস্থায় ভূমি বা জমি কেনার জন্য ঋণ বা লোন প্রদান করা হয়ে থাকে,তাকে ল্যান্ড পারচেজ লোন বলে। এ লোন ব্যবস্থার কয়েকটি বৈশিষ্ট্য হলো
১ জমির কেনার মোট ব্যয়ের ৭০%-৭৫% পর্যন্ত পরিমাণ অর্থ ঋণদাতা প্রতিষ্ঠান ঋণ দিয়ে থাকে।
২ লোনের সময়সীমা সর্বোচ্চ ১২ বছর হয়ে থাকে যদিও অন্যান্য লোন ব্যবস্থায় আরও বেশি সময়সীমা হয়ে থাকে।
৩ এ লোনে সুদের হার প্রতিষ্ঠানভেদে বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে।
হোম পারচেজ লোন
গ্রাহকের পছন্দমতো পুরাতন বা নতুন কোনো বাড়ি কেনার সাপেক্ষে লোন হিসেবে অধিকাংশ ব্যয় সংকুলান করার ব্যবস্থাই হলো হোম পারচেজ লোন।
১ বাড়ি কেনার জন্য মোট ব্যায়ের ৭০-৮৫% পর্যন্ত ব্যয়ই হোম পারচেজ লোন হিসেবে পাওয়া যায়।
২ এ লোনের সময়সীমা ১-২৫ বছর পর্যন্ত।
৩ এ লোনের সুদের হারও প্রতিষ্ঠানভেদে বিভিন্ন রকমের হয়। তবে বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় সব প্রতিষ্ঠানে চলমান সুদের হার ৯-১৪%।
হোম কনস্ট্রাকশন লোন পেতে দুটো বিষয় মাথায় রাখতে হবে। তা হলো
১ আপনি যে জমির ওপর বাড়িটি বানাবেন, আপনার সেই জমির মালিকানা কমপক্ষে ১ বছর হতে হবে।
২ সম্পূর্ণ বাড়িটি তৈরি করতে মোট যে পরিমাণ অর্থের প্রয়োজন সেটা আগে থেকে অনুমান করতে হবে।

৩ গ্রাহককে বাড়িটি ৫ বছরের মধ্যে শেষ করতে হবে। ৫ বছরের মধ্যে শেষ করতে না পারলে গ্রাহক হোম লোনের ওপর ট্যাক্স ছাড়ের জন্য দাবি করতে পারবে না। অর্থাৎ বাড়িতে নতুন ফ্লোর/রুম/বাথরুম/কিচেন/বেলকনি ইত্যাদি আ্যড করার জন্য যে লোন নিয়ে থাকে তাকে হোম এক্সটেনশন লোন বলে।
এ লোনে মোট ব্যয়ের ৭০-৮০% পর্যন্ত অর্থ ঋণ হিসেবে পাওয়া যায়। এ লোনের সময়সীমা সর্বোচ্চ ২৫ বছর পর্যন্ত। বাংলাদেশের সকল আর্থিক প্রতিষ্ঠানই হোম এক্সটেনশন লোন দেয় না, সাধারণত নন-ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানগুলো এই ঋণ সুবিধা দিয়ে থাকে।
হোম লোনের সুবিধা হোম লোনের গ্রাহকের সংখ্যা খুবই কম হওয়ায় বেশি ডকুমেন্টস প্রয়োজন হয় না।
সময়মতো লোন পরিশোধ করতে পারলে গ্রাহকের সামজিক মর্যাদা বাড়বে।
হোম লোনের অসুবিধা হোম লোন দীর্ঘমেয়াদী হওয়ায় অর্থাৎ ২৫ বছরেরও বেশি সময়ের জন্য লোন স্কিম চালাতে হয়। বিষয়টা সময়সাপেক্ষ হওয়ায় গ্রাহকের ওপর মানসিক চাপ পড়ে।
হোম লোন আবেদন অনুমোদন একবার হয়ে গেলে পিছু হাটার আর কোনো সুযোগ নেই।
লোনের টাকা পরিশোধে ব্যর্থ হলে আপনার জামানতকৃত সম্পত্তি বিক্রি করে ঋণদাতা প্রতিষ্ঠান তাদের ক্ষতি পুষিয়ে নেয়।

হাউজ লোন নিতে কি কি কাগজ লাগে

হাউজ লোন নিতে আপনার যেগুলো কাগজপত্র দরকার হবে তা নিচে দেখানো হয়েছে 

  • পাসপোর্ট সাইজ ছবি।
  • পরিচয় পত্র
  • ভোটার কার্ড
  • ড্রাইভিং লাইসেন্স অথবা
  • পাসপোর্ট
  • জন্ম প্রমাণপত্র
  • বার্থ সার্টিফিকেট অথবা
  • ক্লাস টেন পাস করার সার্টিফিকেট
  • আধার কার্ড অথবা
  • কোনও সরকারি পরিচয়পত্র যাতে জন্মদিন ও সালের উল্লেখ আছে
  • যাঁরা মাইনে পান তাঁদের আয়ের প্রমাণ
  • সংস্থার কাছ থেকে নিযুক্তির সংশাপত্র
  • বিগত কয়েক মাসের পে-স্লিপ
  • বিগত তিন বছরের আয়কর রিটার্ন
  • বিগত তিন বছরের আয়কর রিটার্ন
  • ব্যবসার কাগজ (ট্রেড লাইসেন্স ইত্যাদি)
  • যাঁর কাছ থেকে কিনছেন তাঁর কাছ থেকে নেওয়া এনওসি
  • বাড়ি বা ফ্ল্যাট তৈরির খরচের বিস্তারিত হিসাব
  • সম্পত্তি কেনার প্রমাণপত্র (দলিল)
  • তৈরি বাড়ি বা ফ্ল্যাট কেনার অকুপ্যান্সি সার্টিফিকেট
  • প্রপার্টি ট্যাক্স ও সংশ্লিষ্ট করের রশিদ
  • সম্পত্তি কেনার জন্য দেওয়া অগ্রিমের রশিদ/ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট
  • অনুমোদিত বিল্ডিং প্ল্যানের সার্টিফায়েড কপি
  • মোটামুটি প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের তালিকাটা এই রকমই। তাই ঋণের আবেদন করার আগে তৈরি থাকুন এগুলি নিয়ে। এর বাইরেও কিছু সংশাপত্র লাগতে পারে। কিন্তু তা না লাগাটাই স্বাভাবিক।

সরকারি চাকরিজীবীদের হোম লোন

নিয়ম অনুযায়ী, যে কোনও চাকরিজীবী ঋণ পাওয়ার জন্য এসব প্রতিষ্ঠানের যে কোনও একটিতে আবেদন করবেন। ব্যাংক ওই আবেদন যাচাই-বাছাই করে ইএমআই শেষে আবেদনকারী কর্মকর্তা যে মন্ত্রণালয়ের অধীনে কর্মরত আছেন, ওই মন্ত্রণালয়ে পাঠাবে। ওই মন্ত্রণালয় থেকে তা অনুমোদন করে অর্থ বিভাগে ‘গৃহনির্মাণ ঋণ কোষ’ শাখায় পাঠানো হবে।

তখন এ শাখা থেকে প্রাথমিক জিও জারি করে তা সংশ্লিষ্ট ব্যাংককে দেওয়া হবে। তার ভিত্তিতে ব্যাংক ঋণ দেবে।ঋণ দেওয়ার পর অর্থ বিভাগ চূড়ান্ত জিও জারি করে ওই কর্মকর্তার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে যাতে প্রতি মাসে সুদের ভর্তুকির অর্থ স্থানান্তর হয়, সে ব্যবস্থা করবে। ঋণ নেওয়ার পর ২০ বছর বা ঋণগ্রহীতার পিআরএলের মধ্যে যেটি আগে হবে।

ততদিন প্রতি মাসে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভর্তুকির অর্থ পৌঁছে যাবে। নতুন বাজেটে গৃহনির্মাণ ঋণ খাতে সুদ ভর্তুকি বাবদ ৩০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে।
নীতিমালা অনুযায়ী, চাকরি স্থায়ী হওয়ার পাঁচ বছর পর থেকে সরকারি চাকরিজীবীরা এই ঋণ পাওয়ার যোগ্য হবেন।নীতিমালায় সর্বোচ্চ ঋণসীমা ৭৫ লাখ টাকা ও সর্বনিম্ন ঋণ ২০ লাখ টাকা করা হয়েছে।

ঋণের বিপরীতে সুদের ওপর সুদ, অর্থাৎ চক্রবৃদ্ধি সুদ
নেওয়া হবে না। এ ছাড়া কোনও ‘প্রসেসিং ফি’ বা আগাম ঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রে কোনও ‘অতিরিক্ত ফি’ দিতে হবে না। ঋণ পরিশোধের মেয়াদকাল সর্বোচ্চ ২০ বছর। সরকারি চাকরিতে চুক্তিভিত্তিক, খণ্ডকালীন ও অস্থায়ী ভিত্তিতে নিযুক্ত কেউ এই ঋণ পাবেন না।কোনও কর্মচারীর বিরুদ্ধে বিভাগীয়।

মামলা থাকলে বা দুর্নীতি মামলার ক্ষেত্রে অভিযোগপত্র দাখিল হলে মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তিনি ঋণের অযোগ্য হবেন। তবে ফ্ল্যাট কেনা বা নিজস্ব জমিতে বাড়ি নির্মাণের ক্ষেত্রে নিজেদের অন্তত ১০ শতাংশ টাকা থাকতে হবে। তৈরি ফ্ল্যাট কেনার ক্ষেত্রে ঋণের পুরো অর্থ এক কিস্তিতে ছাড় করবে ব্যাংক। তবে বাড়ি তৈরির ক্ষেত্রে ঋণের টাকা ছাড় করা হবে চার কিস্তিতে।

ইসলামী ব্যাংক হোম লোন পদ্ধতি

এই ইসলামী ব্যাংক হাউজ লোনের আওতায় ইসলামী ব্যাংক তাদের গ্রাহকদের জন্য সর্বোচ্চ ১০ লক্ষ্য টাকার ঋণ সুবিধা প্রদান করে থাকে।তবে, এই ক্ষেত্রে কিছু জিনিস বিবেচ্য রয়েছে।আপনি যদি নতুন বাড়ি নির্মাণ করেন, সেই ক্ষেত্রে তারা আপনাকে ৬০% অর্থাৎ ১০ লক্ষ্য টাকার ঋণ সুবিধা প্রদান করবে।আপনি যদি রেডিমেড ফ্লাট কিংবা।

এপার্টমেন্ট ক্রয় করতে চান সেই ক্ষেত্রে, তারা আপনাকে ৫০% অর্থাৎ ৭.৫ লক্ষ্য টাকা সর্বোচ্চ ঋণ সুবিধা প্রধান করবে।এছাড়াও আপনি যদি পুরানো বাড়িকে পুনঃ নির্মাণ করতে চান সেই ক্ষেত্রে তারা ৬০% যথার্থ ১০ হাজার টাকার ঋণ সুবিধা প্রদান করে থাকবে।ব্যাংক আপনাকে সর্বোচ্চ ১৫ বছরের জন্য উক্ত ঋণ সুবিধা প্রদান করবেন।

  • সাধারণ সর্বোচ্চ ৬৫ বছরের মধ্যে যেকোনো পেশাজীবী ব্যক্তি, ব্যবসায়ী কিংবা জমির মালিক এই ঋণ পাওয়ার যোগ্যতা রাখে।
  • নিতে আপনার একটি বৈধ আয়ের বেবস্তা থাকতে হবে সেটা হতে পারে চাকরি/ব্যবসা/ডাক্তার/প্রবাসী।এখানে বিষয়টা হচ্ছে লোন নিতে হলে আপনার এই পরিমান ইনকাম থাকতে হবে যেই ইনকাম দিয়ে লোন পরিশোধ করতে পারবেন। সেটা হতে পারে যে কোন ভাবে তবে বৈধ হতে হবে।আপনি একটা চাকরি করছেন

কিংবা প্রবাসে আছেন তার প্রমান দিতে হবে, যেমন – আপনি যদি প্রবাসে থাকেন তাহলে আপনার লিগ্যাল কার্ড এর কপি জমা দিতে হবে অথবা চাকরিজিবি হলে সেই প্রতিষ্ঠানের সুপারিশ পত্র লাগবে। ব্যবসা হলে ট্রেড লাইসেন্স কপি জমা দিতে হবে।আপনি যে ব্যাংক থেকে লোন নিতে চান সেই ব্যাংক এ আপনার নামে অ্যাকাউন্ট থাকা লাগবে। অ্যাকাউন্ট করা না থাকলে  নতুনঅ্যাকাউন্ট করতে হবে।

কোন কোন ব্যাংক আপনাকে তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এর মাধ্যমে লেনদেন করার নিয়ম দিতে পারে। সে কেত্রে আপনি অন্য কোন ব্যাংক ব্যাবহার করতে পারবেন না।
যেমন – আপনি যদি চাকরি জিবি হন আর আপনার বেতন যদি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে দেওয়া হয় তাহলে আপনার বেতন তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে নিতে হবে।

গ্রামে বাড়ি করার জন্য ব্যাংক লোন

নিতে হলে আপনার যদি অন্য কোন ব্যাংকে লোন নেওয়া থাকে তাহলে আপনাকে লোন দেওয়া হবেনা। তবে আপনার ইনকাম যদি দুটি লোন চালানোর মত হয় তাহলে ব্যাংক আলোচনা সাপেক্ষে লোন দিতে পারে।
যার নামে লোন নিবেন সেই ব্যক্তি কিংবা মহিলার বয়স ২৫ থেকে ৬৫ বছরের মধ্যে হতে হবে।

তবে কোন কোন ব্যাংকে কিছুটা কম বেশি হতে পারে।আপনার ভোটার আইডি কার্ড থাকা প্রয়োজন, ভোটার কার্ড না থাকলে আপনাকে লোন দেওয়া হবেনা।যে ব্যক্তির নামে লোন নিবেন সেই ব্যক্তির নামে বাড়ি করার জন্য যে জমি নির্ধারণ করা সেই জমির মালিক হতে হবে। যেমন – আপনি জমির মালিক হলে আপনার নামেই ব্যাংক লোন নিতে হবে।

আপনার যদি ইতি মধ্যে অন্য কোন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে থাকে এবং সেই ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে টাকা লেনদেন করে থাকেন তাহলে সেই ব্যাংকের বিগত এক বছরের লেনদেন স্টেটমেন্ট জমা দিতে হবে।আপনি যেই জায়গায় বাড়ি করবেন সেই জায়গার মূল দলিল জমা দিতে হতে পারে। অথবা দলিল দেখানো লাগতে পারে কিংবা দলিলের কপি জমা দেওয়া লাগতে পারে।

আপনি যেই জমিতে বাড়ি করবেন সেই জমির খাজনা দিয়ে তারপর লোনের জন্য আবেদন করতে হবে, খাজনা বাকি থাকলে লোন দেওয়া হবেনা।
জমির দলিলের থাকে জমির খতিয়ানও জমা দিতে হবে।

লেখক এর শেষ কথা

আশা করছি হোম লোন ইন্টারেস্ট ও হোম লোন সুদের হার বাংলাদেশ সম্পর্কে সকল প্রকারের ধারনা পেয়েছেন এই আর্টিকেলটিতে, এই আর্টিকেলটি পুরোটা পড়ে যদি আপনাদের সামান্যতম উপকারে আসে তাহলে আপনাদের পরিচিতি মানুষদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। আর এ ধরনের বা বিভিন্ন রকমের আর্টিকেল পড়তে আমাদের সাইডে ভিজিট করে দেখুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url